advertisement

adverisement

your javascript ads here

Saturday, 25 June 2016

যে লক্ষণগুলো দেখে বোঝা যায় আপনি ক্যালসিয়াম ঘাটতিতে ভুগছেন

ক্যালসিয়াম নামক খনিজ উপাদানটি হাড়ের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও হৃদস্পন্দন ও পেশীর কাজ পরিচালনার জন্যও ক্যালসিয়াম অত্যাবশ্যক। রক্ত জমাট বাঁধতেও সাহায্য করে ক্যালসিয়াম। এই খনিজ উপাদানটি খুব সহজেই শাকসবজি, দই, বাদাম ও পনিরের মত প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া সম্ভব। তারপরও বেশিরভাগ মানুষ ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভুগে থাকে। ক্যালসিয়ামের ঘাটতির উপসর্গগুলো সম্পর্কে জেনে নিই চলুন।
১। পেশীর বাধা
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা ও হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকার পরও যদি আপনার পেশীতে বারবার সংকোচন হয় বা টান অনুভব করেন তাহলে আপনি ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভুগছেন ধরে নিতে হবে। পেশীর সংকোচনের সাথে সাথে পেশীতে ব্যথাও হয় বিশেষ করে উরুতে ও নিম্ন পায়ের পেছনের পেশীতে। ক্যালসিয়ামের নিম্ন মাত্রার এটি প্রারম্ভিক লক্ষণ।
২। হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া
বয়স বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে শরীরের হাড়কে শক্তিশালী করে ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে গেলে তা হাড়ের ঘনত্বের উপর সরাসরি প্রভাব বিস্তার করে। হাড়ের ঘনত্ব কমে গেলে অস্টিওপোরোসিস হওয়ার ও সামান্য আঘাতেই হাড়ে ফাটল হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়।
৩। ভঙ্গুর নখ
হাড়ের মত নখের সম্পূর্ণতা বজায় রাখার জন্যও ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। ক্যালসিয়ামের অপর্যাপ্ততা নখকে দুর্বল করে দেয় এবং নখ হয়ে উঠে ভঙ্গুর।
৪। দাঁত ব্যথা
আপনার শরীরের ৯৯% ক্যালসিয়াম থাকে হাড়ে ও দাঁতে। যদি আপনার ক্যালসিয়ামের লেভেল কমে যায় তাহলে দাঁতে ব্যথা ও দাঁত ক্ষয় হতে পারে। এছাড়াও প্যারিয়োডন্টাল ডিজিজ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। শিশুদের ক্যালসিয়ামের ঘাটতির ফলে বিলম্বিত ও ত্রুটিপূর্ণ দাঁত হয়।
৫। ঘন ঘন অসুস্থতা
স্বাস্থ্যকর ইমিউন সিস্টেম বজায় রাখার জন্য ক্যালসিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে যাদের তাদের সাধারণ শ্বাসকষ্ট ও অন্ত্রের সংক্রমণে ভুগতে দেখা যায়। ক্যালসিয়ামের ঘাটতির ফলে প্যাথোজেনের হামলার বিরুদ্ধে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
৬। অবসাদ
ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে যারা ভুগেন তাদের হাড় ও পেশীতে ব্যথার সাথে সাথে দুর্বলতায় ভুগতেও দেখা যায়। ক্যালসিয়ামের নিম্ন মাত্রা ইনসমনিয়া, ভয় ও মানসিক বিকৃতির সাথে সম্পর্কিত। যার ফলে স্ট্রেস ও ক্লান্তি বৃদ্ধি পায়। এর ফলে আপনাকে  ফ্যাকাসে দেখাবে এবং ক্লান্ত ও অলস অনুভব করবেন আপনি। শিশুর জন্মের পরে যে সব নারীরা ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভুগেন তাদের ক্লান্ত বা অবসন্ন থাকতে দেখা যায়। তাদের বুকের দুধ কমে যাওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া ও চূড়ান্ত রকমের ক্লান্ত অনুভব করতে দেখা যায়। এজন্যই প্রেগন্যান্ট নারীদের দৈনিক ১০০০-১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা প্রয়োজন।
এছাড়াও নারীর জরায়ু ও ওভারির হরমোনের সাধারণ উন্নয়নের সাথে সম্পর্কিত ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়ামের ঘাটতির ফলে অনিয়মিত পিরিয়ড ও অতিরিক্ত রক্তপাতের সমস্যায় ভুগতে পারেন নারীরা।it-bari.com
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে - See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে সবচেয়েগুরুত্বপূর্ণ হল MCQ। কারণ MCQ পাস না করলে আপনি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই কিভাবে MCQ পাস করাযায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিতআলোচনা করছি।
ব্যাংকের প্রশ্ন সাধারণত নিচের
বিষয়গুলোর উপর হয় :
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণজ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক),কম্পিউটার, IT & IQ. এবার প্রশ্ন করবে
বাংলাদেশ ব্যাংক তাই প্রশ্নের ধরণপরিবর্তন হতে পারে আবার কঠিনও হতেপারে। প্রশ্ন যেভাবেই হোক না কেন
নিজেকে মানুষিক ভাবে প্রস্তুত রাখুন । আমি বিগত সালের প্রশ্নের আলোকেআলোচনা করলাম।শুরু যেভাবে করবেন : প্রস্তুতির শুরুতেইসরকারি ব্যাংক জবের একটি বই কিনুন।এক্ষেত্রে Professor’s A Key To Govt. Bank Job বইটা ভালো। এই বই থেকে ২০১২-২০১৫ সালপর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের সকল প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। আবার বলছি, ২০১২-২০১৫ সালের সব প্রশ্নগুলোর সমাধান করুন। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারনা পাবেন আর পরীক্ষায় কিছু কমনও পাবেন।এর সাথে ছোট একটি বই অবশ্যই পড়বেন আর তা হল ৩৬তম বিসিএস এর বিশেষ সংখ্যা।এজন্য কারেন্ট এফেয়ার্স টা ভালো। এইবিশেষ সংখ্যাটা দিয়ে এক ঢিলে দুই
পাখি মারতে পারবেন অর্থাৎ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কাজে লাগবে।
ব্যাংকের পরীক্ষার জন্যআপনি সর্বোচ্চ ৩ মাস সময় পাবেন। তাই আগামী ২০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে
উপরের ২ টা বই যেভাবে পারেন পড়েশেষ করুন। দেখবেন আপনার আত্মবিশ্বাসঅনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে সাথে যাযা পড়বেন : –
বাংলা সাহিত্য: বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর বাংলা সাহিত্য অংশ
বাংলা ব্যাকরণ : ৯ম – ১০ ম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা একবার হলেও রিডিং পড়ুন।
গণিত : প্রথমে গণিতের সকল সূত্রগুলো বারবার পড়ুন। বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর গণিত অংশ শেষ করুন। আর আরিফুর রহমানের Short cut math অথবা MP3 Math Review যেকোনো একটা বই অবশ্যই পড়বেন।
ইংরেজি : ক্লাস এইটের Advance Learners by Chowdhury and Hossain এর বইয়ের Grammar অংশটুকু পড়ুন। আপনার বেসিক অনেক স্ট্রংহবে। English For Competitive Exams এই বইটা অসাধারণ, অবশ্যই বইটি পড়বেন। এছাড়া S@ifur’s vocabulary Book. পারলে MBA এর Admission test এর কিছু প্রশ্ন Solve করুন। সাধারণ জ্ঞান : মাসিক Current Affairs পড়ুনআর উপরের বিশেষ সংখ্যা বইটির অথবা বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্টেরবাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশ।
কম্পিউটার ও IT: Easy Computer বই আর ২০১২-২০১৫ সালে আসা প্রশ্ন গুলো থেকে Computer and ICT অংশটুকু পড়ুন। আমার বিশ্বাস উপরের বইগুলো পড়তে পারলে সরকারি প্রায় সকল চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রস্তুতি নিন আপনার নিজের মত করে।আপনি চাইলে এর সাথে আরো কিছু বই পড়তে পারেন। আমিও জানি আরও কিছু বই পড়া দরকার। সেই বইগুলোর কথা বলে আপনাকে লোড দিতে চাচ্ছি না। তবে যেটুকু পড়বেন ভাল করে পড়বেন, কিছু বাদ দিবেন না। এবার আপনার মনের কিছু কনফিউশন দূর করি। অনেকেই ভাবছেন আপনার চাকরি হবে না। কেন হবে না সেটা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? যে চাকরি পায় আর যে পায় না এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলপড়ালেখা। সে অনেক পড়ালেখা করেছে তাই চাকরি পেয়েছে আপনি পড়ুন আপনারও চাকরি হবে।
আবার অনেকেই বলছেন টাকা বা ঘুষ ছাড়া চাকরি হবে না। যারা এমন ভাবছেন তাদের চাকরি কখনই হবেনা। কারণ এই চিন্তা আপনার মেধাকে ধ্বংস করে দিবে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে।তবে সামান্য ব্যতিক্রমও আছে এবং তা আসলেই সামান্য। আমার খুব কাছের অনেক অনেক বন্ধুর চাকরি হয়েছে কোনো টাকা ছাড়া। এর মধ্যে এক বন্ধুর ৬ টা ব্যাংকে চাকরি হয়েছে। আপনার পরিচিত অনেকেই এরকম আছেন যাদের চাকরি পেতে একটা টাকাও লাগেনি। অর্থাৎ শুধু মেধা থাকলেই আপনার চাকরি হবে। পড়ুন – ভাল পরীক্ষা দিন- আপনার চাকরি
হবে।
এর বাইরে কিছুই ভাবার দরকার নেই।যারা নেগেটিভ কথা বলবে এদেরএড়িয়ে চলুন। আর এবার নিয়োগ দিবে ব্যাংকার সিলেকশন কমিটি যেখানে সকল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা থাকবেন যার প্রধান হলেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবার বলছি নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে। তাই No চিন্তা Do পড়ালেখা।
মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিমিটেড
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে সবচেয়েগুরুত্বপূর্ণ হল MCQ। কারণ MCQ পাস না করলে আপনি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই কিভাবে MCQ পাস করাযায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিতআলোচনা করছি।
ব্যাংকের প্রশ্ন সাধারণত নিচের
বিষয়গুলোর উপর হয় :
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণজ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক),কম্পিউটার, IT & IQ. এবার প্রশ্ন করবে
বাংলাদেশ ব্যাংক তাই প্রশ্নের ধরণপরিবর্তন হতে পারে আবার কঠিনও হতেপারে। প্রশ্ন যেভাবেই হোক না কেন
নিজেকে মানুষিক ভাবে প্রস্তুত রাখুন । আমি বিগত সালের প্রশ্নের আলোকেআলোচনা করলাম।শুরু যেভাবে করবেন : প্রস্তুতির শুরুতেইসরকারি ব্যাংক জবের একটি বই কিনুন।এক্ষেত্রে Professor’s A Key To Govt. Bank Job বইটা ভালো। এই বই থেকে ২০১২-২০১৫ সালপর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের সকল প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। আবার বলছি, ২০১২-২০১৫ সালের সব প্রশ্নগুলোর সমাধান করুন। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারনা পাবেন আর পরীক্ষায় কিছু কমনও পাবেন।এর সাথে ছোট একটি বই অবশ্যই পড়বেন আর তা হল ৩৬তম বিসিএস এর বিশেষ সংখ্যা।এজন্য কারেন্ট এফেয়ার্স টা ভালো। এইবিশেষ সংখ্যাটা দিয়ে এক ঢিলে দুই
পাখি মারতে পারবেন অর্থাৎ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কাজে লাগবে।
ব্যাংকের পরীক্ষার জন্যআপনি সর্বোচ্চ ৩ মাস সময় পাবেন। তাই আগামী ২০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে
উপরের ২ টা বই যেভাবে পারেন পড়েশেষ করুন। দেখবেন আপনার আত্মবিশ্বাসঅনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে সাথে যাযা পড়বেন : –
বাংলা সাহিত্য: বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর বাংলা সাহিত্য অংশ
বাংলা ব্যাকরণ : ৯ম – ১০ ম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা একবার হলেও রিডিং পড়ুন।
গণিত : প্রথমে গণিতের সকল সূত্রগুলো বারবার পড়ুন। বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর গণিত অংশ শেষ করুন। আর আরিফুর রহমানের Short cut math অথবা MP3 Math Review যেকোনো একটা বই অবশ্যই পড়বেন।
ইংরেজি : ক্লাস এইটের Advance Learners by Chowdhury and Hossain এর বইয়ের Grammar অংশটুকু পড়ুন। আপনার বেসিক অনেক স্ট্রংহবে। English For Competitive Exams এই বইটা অসাধারণ, অবশ্যই বইটি পড়বেন। এছাড়া S@ifur’s vocabulary Book. পারলে MBA এর Admission test এর কিছু প্রশ্ন Solve করুন। সাধারণ জ্ঞান : মাসিক Current Affairs পড়ুনআর উপরের বিশেষ সংখ্যা বইটির অথবা বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্টেরবাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশ।
কম্পিউটার ও IT: Easy Computer বই আর ২০১২-২০১৫ সালে আসা প্রশ্ন গুলো থেকে Computer and ICT অংশটুকু পড়ুন। আমার বিশ্বাস উপরের বইগুলো পড়তে পারলে সরকারি প্রায় সকল চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রস্তুতি নিন আপনার নিজের মত করে।আপনি চাইলে এর সাথে আরো কিছু বই পড়তে পারেন। আমিও জানি আরও কিছু বই পড়া দরকার। সেই বইগুলোর কথা বলে আপনাকে লোড দিতে চাচ্ছি না। তবে যেটুকু পড়বেন ভাল করে পড়বেন, কিছু বাদ দিবেন না। এবার আপনার মনের কিছু কনফিউশন দূর করি। অনেকেই ভাবছেন আপনার চাকরি হবে না। কেন হবে না সেটা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? যে চাকরি পায় আর যে পায় না এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলপড়ালেখা। সে অনেক পড়ালেখা করেছে তাই চাকরি পেয়েছে আপনি পড়ুন আপনারও চাকরি হবে।
আবার অনেকেই বলছেন টাকা বা ঘুষ ছাড়া চাকরি হবে না। যারা এমন ভাবছেন তাদের চাকরি কখনই হবেনা। কারণ এই চিন্তা আপনার মেধাকে ধ্বংস করে দিবে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে।তবে সামান্য ব্যতিক্রমও আছে এবং তা আসলেই সামান্য। আমার খুব কাছের অনেক অনেক বন্ধুর চাকরি হয়েছে কোনো টাকা ছাড়া। এর মধ্যে এক বন্ধুর ৬ টা ব্যাংকে চাকরি হয়েছে। আপনার পরিচিত অনেকেই এরকম আছেন যাদের চাকরি পেতে একটা টাকাও লাগেনি। অর্থাৎ শুধু মেধা থাকলেই আপনার চাকরি হবে। পড়ুন – ভাল পরীক্ষা দিন- আপনার চাকরি
হবে।
এর বাইরে কিছুই ভাবার দরকার নেই।যারা নেগেটিভ কথা বলবে এদেরএড়িয়ে চলুন। আর এবার নিয়োগ দিবে ব্যাংকার সিলেকশন কমিটি যেখানে সকল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা থাকবেন যার প্রধান হলেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবার বলছি নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে। তাই No চিন্তা Do পড়ালেখা।
মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিমিটেড
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে সবচেয়েগুরুত্বপূর্ণ হল MCQ। কারণ MCQ পাস না করলে আপনি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই কিভাবে MCQ পাস করাযায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিতআলোচনা করছি।
ব্যাংকের প্রশ্ন সাধারণত নিচের
বিষয়গুলোর উপর হয় :
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণজ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক),কম্পিউটার, IT & IQ. এবার প্রশ্ন করবে
বাংলাদেশ ব্যাংক তাই প্রশ্নের ধরণপরিবর্তন হতে পারে আবার কঠিনও হতেপারে। প্রশ্ন যেভাবেই হোক না কেন
নিজেকে মানুষিক ভাবে প্রস্তুত রাখুন । আমি বিগত সালের প্রশ্নের আলোকেআলোচনা করলাম।শুরু যেভাবে করবেন : প্রস্তুতির শুরুতেইসরকারি ব্যাংক জবের একটি বই কিনুন।এক্ষেত্রে Professor’s A Key To Govt. Bank Job বইটা ভালো। এই বই থেকে ২০১২-২০১৫ সালপর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের সকল প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। আবার বলছি, ২০১২-২০১৫ সালের সব প্রশ্নগুলোর সমাধান করুন। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারনা পাবেন আর পরীক্ষায় কিছু কমনও পাবেন।এর সাথে ছোট একটি বই অবশ্যই পড়বেন আর তা হল ৩৬তম বিসিএস এর বিশেষ সংখ্যা।এজন্য কারেন্ট এফেয়ার্স টা ভালো। এইবিশেষ সংখ্যাটা দিয়ে এক ঢিলে দুই
পাখি মারতে পারবেন অর্থাৎ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কাজে লাগবে।
ব্যাংকের পরীক্ষার জন্যআপনি সর্বোচ্চ ৩ মাস সময় পাবেন। তাই আগামী ২০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে
উপরের ২ টা বই যেভাবে পারেন পড়েশেষ করুন। দেখবেন আপনার আত্মবিশ্বাসঅনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে সাথে যাযা পড়বেন : –
বাংলা সাহিত্য: বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর বাংলা সাহিত্য অংশ
বাংলা ব্যাকরণ : ৯ম – ১০ ম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা একবার হলেও রিডিং পড়ুন।
গণিত : প্রথমে গণিতের সকল সূত্রগুলো বারবার পড়ুন। বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর গণিত অংশ শেষ করুন। আর আরিফুর রহমানের Short cut math অথবা MP3 Math Review যেকোনো একটা বই অবশ্যই পড়বেন।
ইংরেজি : ক্লাস এইটের Advance Learners by Chowdhury and Hossain এর বইয়ের Grammar অংশটুকু পড়ুন। আপনার বেসিক অনেক স্ট্রংহবে। English For Competitive Exams এই বইটা অসাধারণ, অবশ্যই বইটি পড়বেন। এছাড়া S@ifur’s vocabulary Book. পারলে MBA এর Admission test এর কিছু প্রশ্ন Solve করুন। সাধারণ জ্ঞান : মাসিক Current Affairs পড়ুনআর উপরের বিশেষ সংখ্যা বইটির অথবা বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্টেরবাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশ।
কম্পিউটার ও IT: Easy Computer বই আর ২০১২-২০১৫ সালে আসা প্রশ্ন গুলো থেকে Computer and ICT অংশটুকু পড়ুন। আমার বিশ্বাস উপরের বইগুলো পড়তে পারলে সরকারি প্রায় সকল চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রস্তুতি নিন আপনার নিজের মত করে।আপনি চাইলে এর সাথে আরো কিছু বই পড়তে পারেন। আমিও জানি আরও কিছু বই পড়া দরকার। সেই বইগুলোর কথা বলে আপনাকে লোড দিতে চাচ্ছি না। তবে যেটুকু পড়বেন ভাল করে পড়বেন, কিছু বাদ দিবেন না। এবার আপনার মনের কিছু কনফিউশন দূর করি। অনেকেই ভাবছেন আপনার চাকরি হবে না। কেন হবে না সেটা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? যে চাকরি পায় আর যে পায় না এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলপড়ালেখা। সে অনেক পড়ালেখা করেছে তাই চাকরি পেয়েছে আপনি পড়ুন আপনারও চাকরি হবে।
আবার অনেকেই বলছেন টাকা বা ঘুষ ছাড়া চাকরি হবে না। যারা এমন ভাবছেন তাদের চাকরি কখনই হবেনা। কারণ এই চিন্তা আপনার মেধাকে ধ্বংস করে দিবে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে।তবে সামান্য ব্যতিক্রমও আছে এবং তা আসলেই সামান্য। আমার খুব কাছের অনেক অনেক বন্ধুর চাকরি হয়েছে কোনো টাকা ছাড়া। এর মধ্যে এক বন্ধুর ৬ টা ব্যাংকে চাকরি হয়েছে। আপনার পরিচিত অনেকেই এরকম আছেন যাদের চাকরি পেতে একটা টাকাও লাগেনি। অর্থাৎ শুধু মেধা থাকলেই আপনার চাকরি হবে। পড়ুন – ভাল পরীক্ষা দিন- আপনার চাকরি
হবে।
এর বাইরে কিছুই ভাবার দরকার নেই।যারা নেগেটিভ কথা বলবে এদেরএড়িয়ে চলুন। আর এবার নিয়োগ দিবে ব্যাংকার সিলেকশন কমিটি যেখানে সকল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা থাকবেন যার প্রধান হলেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবার বলছি নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে। তাই No চিন্তা Do পড়ালেখা।
মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিমিটেড

- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে সবচেয়েগুরুত্বপূর্ণ হল MCQ। কারণ MCQ পাস না করলে আপনি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই কিভাবে MCQ পাস করাযায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিতআলোচনা করছি।
ব্যাংকের প্রশ্ন সাধারণত নিচের
বিষয়গুলোর উপর হয় :
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণজ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক),কম্পিউটার, IT & IQ. এবার প্রশ্ন করবে
বাংলাদেশ ব্যাংক তাই প্রশ্নের ধরণপরিবর্তন হতে পারে আবার কঠিনও হতেপারে। প্রশ্ন যেভাবেই হোক না কেন
নিজেকে মানুষিক ভাবে প্রস্তুত রাখুন । আমি বিগত সালের প্রশ্নের আলোকেআলোচনা করলাম।শুরু যেভাবে করবেন : প্রস্তুতির শুরুতেইসরকারি ব্যাংক জবের একটি বই কিনুন।এক্ষেত্রে Professor’s A Key To Govt. Bank Job বইটা ভালো। এই বই থেকে ২০১২-২০১৫ সালপর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের সকল প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। আবার বলছি, ২০১২-২০১৫ সালের সব প্রশ্নগুলোর সমাধান করুন। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারনা পাবেন আর পরীক্ষায় কিছু কমনও পাবেন।এর সাথে ছোট একটি বই অবশ্যই পড়বেন আর তা হল ৩৬তম বিসিএস এর বিশেষ সংখ্যা।এজন্য কারেন্ট এফেয়ার্স টা ভালো। এইবিশেষ সংখ্যাটা দিয়ে এক ঢিলে দুই
পাখি মারতে পারবেন অর্থাৎ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কাজে লাগবে।
ব্যাংকের পরীক্ষার জন্যআপনি সর্বোচ্চ ৩ মাস সময় পাবেন। তাই আগামী ২০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে
উপরের ২ টা বই যেভাবে পারেন পড়েশেষ করুন। দেখবেন আপনার আত্মবিশ্বাসঅনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে সাথে যাযা পড়বেন : –
বাংলা সাহিত্য: বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর বাংলা সাহিত্য অংশ
বাংলা ব্যাকরণ : ৯ম – ১০ ম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা একবার হলেও রিডিং পড়ুন।
গণিত : প্রথমে গণিতের সকল সূত্রগুলো বারবার পড়ুন। বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর গণিত অংশ শেষ করুন। আর আরিফুর রহমানের Short cut math অথবা MP3 Math Review যেকোনো একটা বই অবশ্যই পড়বেন।
ইংরেজি : ক্লাস এইটের Advance Learners by Chowdhury and Hossain এর বইয়ের Grammar অংশটুকু পড়ুন। আপনার বেসিক অনেক স্ট্রংহবে। English For Competitive Exams এই বইটা অসাধারণ, অবশ্যই বইটি পড়বেন। এছাড়া S@ifur’s vocabulary Book. পারলে MBA এর Admission test এর কিছু প্রশ্ন Solve করুন। সাধারণ জ্ঞান : মাসিক Current Affairs পড়ুনআর উপরের বিশেষ সংখ্যা বইটির অথবা বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্টেরবাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশ।
কম্পিউটার ও IT: Easy Computer বই আর ২০১২-২০১৫ সালে আসা প্রশ্ন গুলো থেকে Computer and ICT অংশটুকু পড়ুন। আমার বিশ্বাস উপরের বইগুলো পড়তে পারলে সরকারি প্রায় সকল চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রস্তুতি নিন আপনার নিজের মত করে।আপনি চাইলে এর সাথে আরো কিছু বই পড়তে পারেন। আমিও জানি আরও কিছু বই পড়া দরকার। সেই বইগুলোর কথা বলে আপনাকে লোড দিতে চাচ্ছি না। তবে যেটুকু পড়বেন ভাল করে পড়বেন, কিছু বাদ দিবেন না। এবার আপনার মনের কিছু কনফিউশন দূর করি। অনেকেই ভাবছেন আপনার চাকরি হবে না। কেন হবে না সেটা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? যে চাকরি পায় আর যে পায় না এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলপড়ালেখা। সে অনেক পড়ালেখা করেছে তাই চাকরি পেয়েছে আপনি পড়ুন আপনারও চাকরি হবে।
আবার অনেকেই বলছেন টাকা বা ঘুষ ছাড়া চাকরি হবে না। যারা এমন ভাবছেন তাদের চাকরি কখনই হবেনা। কারণ এই চিন্তা আপনার মেধাকে ধ্বংস করে দিবে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে।তবে সামান্য ব্যতিক্রমও আছে এবং তা আসলেই সামান্য। আমার খুব কাছের অনেক অনেক বন্ধুর চাকরি হয়েছে কোনো টাকা ছাড়া। এর মধ্যে এক বন্ধুর ৬ টা ব্যাংকে চাকরি হয়েছে। আপনার পরিচিত অনেকেই এরকম আছেন যাদের চাকরি পেতে একটা টাকাও লাগেনি। অর্থাৎ শুধু মেধা থাকলেই আপনার চাকরি হবে। পড়ুন – ভাল পরীক্ষা দিন- আপনার চাকরি
হবে।
এর বাইরে কিছুই ভাবার দরকার নেই।যারা নেগেটিভ কথা বলবে এদেরএড়িয়ে চলুন। আর এবার নিয়োগ দিবে ব্যাংকার সিলেকশন কমিটি যেখানে সকল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা থাকবেন যার প্রধান হলেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবার বলছি নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে। তাই No চিন্তা Do পড়ালেখা।
মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিমিটেড

- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে সবচেয়েগুরুত্বপূর্ণ হল MCQ। কারণ MCQ পাস না করলে আপনি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই কিভাবে MCQ পাস করাযায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিতআলোচনা করছি।
ব্যাংকের প্রশ্ন সাধারণত নিচের
বিষয়গুলোর উপর হয় :
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণজ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক),কম্পিউটার, IT & IQ. এবার প্রশ্ন করবে
বাংলাদেশ ব্যাংক তাই প্রশ্নের ধরণপরিবর্তন হতে পারে আবার কঠিনও হতেপারে। প্রশ্ন যেভাবেই হোক না কেন
নিজেকে মানুষিক ভাবে প্রস্তুত রাখুন । আমি বিগত সালের প্রশ্নের আলোকেআলোচনা করলাম।শুরু যেভাবে করবেন : প্রস্তুতির শুরুতেইসরকারি ব্যাংক জবের একটি বই কিনুন।এক্ষেত্রে Professor’s A Key To Govt. Bank Job বইটা ভালো। এই বই থেকে ২০১২-২০১৫ সালপর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের সকল প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। আবার বলছি, ২০১২-২০১৫ সালের সব প্রশ্নগুলোর সমাধান করুন। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারনা পাবেন আর পরীক্ষায় কিছু কমনও পাবেন।এর সাথে ছোট একটি বই অবশ্যই পড়বেন আর তা হল ৩৬তম বিসিএস এর বিশেষ সংখ্যা।এজন্য কারেন্ট এফেয়ার্স টা ভালো। এইবিশেষ সংখ্যাটা দিয়ে এক ঢিলে দুই
পাখি মারতে পারবেন অর্থাৎ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কাজে লাগবে।
ব্যাংকের পরীক্ষার জন্যআপনি সর্বোচ্চ ৩ মাস সময় পাবেন। তাই আগামী ২০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে
উপরের ২ টা বই যেভাবে পারেন পড়েশেষ করুন। দেখবেন আপনার আত্মবিশ্বাসঅনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে সাথে যাযা পড়বেন : –
বাংলা সাহিত্য: বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর বাংলা সাহিত্য অংশ
বাংলা ব্যাকরণ : ৯ম – ১০ ম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা একবার হলেও রিডিং পড়ুন।
গণিত : প্রথমে গণিতের সকল সূত্রগুলো বারবার পড়ুন। বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর গণিত অংশ শেষ করুন। আর আরিফুর রহমানের Short cut math অথবা MP3 Math Review যেকোনো একটা বই অবশ্যই পড়বেন।
ইংরেজি : ক্লাস এইটের Advance Learners by Chowdhury and Hossain এর বইয়ের Grammar অংশটুকু পড়ুন। আপনার বেসিক অনেক স্ট্রংহবে। English For Competitive Exams এই বইটা অসাধারণ, অবশ্যই বইটি পড়বেন। এছাড়া S@ifur’s vocabulary Book. পারলে MBA এর Admission test এর কিছু প্রশ্ন Solve করুন। সাধারণ জ্ঞান : মাসিক Current Affairs পড়ুনআর উপরের বিশেষ সংখ্যা বইটির অথবা বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্টেরবাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশ।
কম্পিউটার ও IT: Easy Computer বই আর ২০১২-২০১৫ সালে আসা প্রশ্ন গুলো থেকে Computer and ICT অংশটুকু পড়ুন। আমার বিশ্বাস উপরের বইগুলো পড়তে পারলে সরকারি প্রায় সকল চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রস্তুতি নিন আপনার নিজের মত করে।আপনি চাইলে এর সাথে আরো কিছু বই পড়তে পারেন। আমিও জানি আরও কিছু বই পড়া দরকার। সেই বইগুলোর কথা বলে আপনাকে লোড দিতে চাচ্ছি না। তবে যেটুকু পড়বেন ভাল করে পড়বেন, কিছু বাদ দিবেন না। এবার আপনার মনের কিছু কনফিউশন দূর করি। অনেকেই ভাবছেন আপনার চাকরি হবে না। কেন হবে না সেটা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? যে চাকরি পায় আর যে পায় না এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলপড়ালেখা। সে অনেক পড়ালেখা করেছে তাই চাকরি পেয়েছে আপনি পড়ুন আপনারও চাকরি হবে।
আবার অনেকেই বলছেন টাকা বা ঘুষ ছাড়া চাকরি হবে না। যারা এমন ভাবছেন তাদের চাকরি কখনই হবেনা। কারণ এই চিন্তা আপনার মেধাকে ধ্বংস করে দিবে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে।তবে সামান্য ব্যতিক্রমও আছে এবং তা আসলেই সামান্য। আমার খুব কাছের অনেক অনেক বন্ধুর চাকরি হয়েছে কোনো টাকা ছাড়া। এর মধ্যে এক বন্ধুর ৬ টা ব্যাংকে চাকরি হয়েছে। আপনার পরিচিত অনেকেই এরকম আছেন যাদের চাকরি পেতে একটা টাকাও লাগেনি। অর্থাৎ শুধু মেধা থাকলেই আপনার চাকরি হবে। পড়ুন – ভাল পরীক্ষা দিন- আপনার চাকরি
হবে।
এর বাইরে কিছুই ভাবার দরকার নেই।যারা নেগেটিভ কথা বলবে এদেরএড়িয়ে চলুন। আর এবার নিয়োগ দিবে ব্যাংকার সিলেকশন কমিটি যেখানে সকল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা থাকবেন যার প্রধান হলেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবার বলছি নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে। তাই No চিন্তা Do পড়ালেখা।
মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিমিটেড

- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf
সোনালী, অগ্রণী, জনতা ব্যাংকসহ অনেক বড় সার্কুলার হয়েছে। আপনি এ বছরে অনেক পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাবেন। তাই এখনই সময়,নিজেকে প্রস্তুত করুন। নিজের তথা পরিবারের স্বপ্ন পূরন করুন।এবার মূল কথায় আসি- ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে হয়।প্রিলিমিনারি অর্থাৎ MCQ, লিখিত ওভাইভা।চাকরি পাওয়াটা লিখিত আর ভাইবার নাম্বারের উপর নির্ভর করে তবে সবচেয়েগুরুত্বপূর্ণ হল MCQ। কারণ MCQ পাস না করলে আপনি লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই কিভাবে MCQ পাস করাযায় সেই ব্যাপারে বিস্তারিতআলোচনা করছি।
ব্যাংকের প্রশ্ন সাধারণত নিচের
বিষয়গুলোর উপর হয় :
বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণজ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক),কম্পিউটার, IT & IQ. এবার প্রশ্ন করবে
বাংলাদেশ ব্যাংক তাই প্রশ্নের ধরণপরিবর্তন হতে পারে আবার কঠিনও হতেপারে। প্রশ্ন যেভাবেই হোক না কেন
নিজেকে মানুষিক ভাবে প্রস্তুত রাখুন । আমি বিগত সালের প্রশ্নের আলোকেআলোচনা করলাম।শুরু যেভাবে করবেন : প্রস্তুতির শুরুতেইসরকারি ব্যাংক জবের একটি বই কিনুন।এক্ষেত্রে Professor’s A Key To Govt. Bank Job বইটা ভালো। এই বই থেকে ২০১২-২০১৫ সালপর্যন্ত সরকারি ব্যাংকের সকল প্রশ্নগুলো সমাধান করুন। আবার বলছি, ২০১২-২০১৫ সালের সব প্রশ্নগুলোর সমাধান করুন। এতে প্রশ্ন সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারনা পাবেন আর পরীক্ষায় কিছু কমনও পাবেন।এর সাথে ছোট একটি বই অবশ্যই পড়বেন আর তা হল ৩৬তম বিসিএস এর বিশেষ সংখ্যা।এজন্য কারেন্ট এফেয়ার্স টা ভালো। এইবিশেষ সংখ্যাটা দিয়ে এক ঢিলে দুই
পাখি মারতে পারবেন অর্থাৎ অন্যান্য সরকারি চাকুরিতে কাজে লাগবে।
ব্যাংকের পরীক্ষার জন্যআপনি সর্বোচ্চ ৩ মাস সময় পাবেন। তাই আগামী ২০ দিন থেকে ১ মাসের মধ্যে
উপরের ২ টা বই যেভাবে পারেন পড়েশেষ করুন। দেখবেন আপনার আত্মবিশ্বাসঅনেক বেড়ে গেছে। এর সাথে সাথে যাযা পড়বেন : –
বাংলা সাহিত্য: বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর বাংলা সাহিত্য অংশ
বাংলা ব্যাকরণ : ৯ম – ১০ ম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা একবার হলেও রিডিং পড়ুন।
গণিত : প্রথমে গণিতের সকল সূত্রগুলো বারবার পড়ুন। বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্ট এর গণিত অংশ শেষ করুন। আর আরিফুর রহমানের Short cut math অথবা MP3 Math Review যেকোনো একটা বই অবশ্যই পড়বেন।
ইংরেজি : ক্লাস এইটের Advance Learners by Chowdhury and Hossain এর বইয়ের Grammar অংশটুকু পড়ুন। আপনার বেসিক অনেক স্ট্রংহবে। English For Competitive Exams এই বইটা অসাধারণ, অবশ্যই বইটি পড়বেন। এছাড়া S@ifur’s vocabulary Book. পারলে MBA এর Admission test এর কিছু প্রশ্ন Solve করুন। সাধারণ জ্ঞান : মাসিক Current Affairs পড়ুনআর উপরের বিশেষ সংখ্যা বইটির অথবা বিসিএস প্রিলি ডাইজেস্টেরবাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অংশ।
কম্পিউটার ও IT: Easy Computer বই আর ২০১২-২০১৫ সালে আসা প্রশ্ন গুলো থেকে Computer and ICT অংশটুকু পড়ুন। আমার বিশ্বাস উপরের বইগুলো পড়তে পারলে সরকারি প্রায় সকল চাকরির পরীক্ষার প্রিলিতে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তবে প্রস্তুতি নিন আপনার নিজের মত করে।আপনি চাইলে এর সাথে আরো কিছু বই পড়তে পারেন। আমিও জানি আরও কিছু বই পড়া দরকার। সেই বইগুলোর কথা বলে আপনাকে লোড দিতে চাচ্ছি না। তবে যেটুকু পড়বেন ভাল করে পড়বেন, কিছু বাদ দিবেন না। এবার আপনার মনের কিছু কনফিউশন দূর করি। অনেকেই ভাবছেন আপনার চাকরি হবে না। কেন হবে না সেটা কি একবারও ভেবে দেখেছেন? যে চাকরি পায় আর যে পায় না এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য হলপড়ালেখা। সে অনেক পড়ালেখা করেছে তাই চাকরি পেয়েছে আপনি পড়ুন আপনারও চাকরি হবে।
আবার অনেকেই বলছেন টাকা বা ঘুষ ছাড়া চাকরি হবে না। যারা এমন ভাবছেন তাদের চাকরি কখনই হবেনা। কারণ এই চিন্তা আপনার মেধাকে ধ্বংস করে দিবে। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে।তবে সামান্য ব্যতিক্রমও আছে এবং তা আসলেই সামান্য। আমার খুব কাছের অনেক অনেক বন্ধুর চাকরি হয়েছে কোনো টাকা ছাড়া। এর মধ্যে এক বন্ধুর ৬ টা ব্যাংকে চাকরি হয়েছে। আপনার পরিচিত অনেকেই এরকম আছেন যাদের চাকরি পেতে একটা টাকাও লাগেনি। অর্থাৎ শুধু মেধা থাকলেই আপনার চাকরি হবে। পড়ুন – ভাল পরীক্ষা দিন- আপনার চাকরি
হবে।
এর বাইরে কিছুই ভাবার দরকার নেই।যারা নেগেটিভ কথা বলবে এদেরএড়িয়ে চলুন। আর এবার নিয়োগ দিবে ব্যাংকার সিলেকশন কমিটি যেখানে সকল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা থাকবেন যার প্রধান হলেন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। আবার বলছি নিয়োগ স্বচ্ছ হয় এবং হবে। তাই No চিন্তা Do পড়ালেখা।
মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সিনিয়র অফিসার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিমিটেড

- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/25/129584#sthash.xNI2dcJv.kjMLkvZY.dpuf

0 comments:

Post a Comment