ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার মেডিসিন ও
ফিজিওলজি বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক চিকিৎসক হার্ডিন বি জোনস তার এক গবেষণায়
খুঁজে পেয়েছেন, ‘কোমো আদৌ কাজ করে না’। ক্যানসার চিকিৎসা করানো রোগীদের
আয়ু নিয়ে ২৫ বছর ধরে গবেষণা করে তিনি এ তথ্য খুঁজে পেয়েছেন।
চিকিৎসক জোনস দাবি করেছেন, যেসব রোগী
কেমোথেরাপি নেন, তারা ব্যথায় মারা যান। অন্য কোনো চিকিৎসা পদ্ধতির চেয়ে
কেমো নেওয়া রোগীরা দ্রুত মারা যান।
কিন্তু ক্যানসার চিকিৎসার জন্য প্রাকৃতিক
প্রতিকারের চিত্র পুরো ভিন্ন। এগুলো সুপার কার্যকরী ও কোনো
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এ প্রাকৃতিক প্রতিকারের পদ্ধতি থেকে চোখ দূরে
রেখেছে বিশ্ববাসী, এমনকি গণমাধ্যমও। এগুলো মানুষের সামনে আনা খুবই জরুরি।
এ প্রাকৃতিক প্রতিকারের উপাদান মাত্র দুই
দিনেই (২৪ ঘণ্টায়) ক্যানসার কোষ ধ্বংস করে। ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর
আরোগ্য লাভের জন্যও এটার ব্যবহার বেশ কাজে দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের
একদল গবেষক আঙুরের বীজের উপাদান নিয়ে গবেষণা করেছেন। তারা খুঁজে পেয়েছেন,
৭৬ শতাংশ লিউকেমিয়া ও ক্যানসার কোষ ধ্বংস করে আঙুরের বীজ। বৈজ্ঞানিক
পরীক্ষাগারও এটা সমর্থন করেছে।
পরে গবষেণাটি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর
ক্যানসার রিসার্চ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়। এতে দেখা গেছে, আঙুরের বীজে থাকা
উপাদান নিউকোমিয়া কোষকে ধ্বংস করে। আঙুরের বীজে জেএনকে নামের এক ধরনের
প্রোটিন থাকে যা ক্যানসারের জন্য দায়ী কোষগুলোকে দ্রুত ধ্বংস করে দেয়।
গবেষকরা জানান, ক্যানসার চিকিৎসা দেওয়া হয়
এমন প্রতিষ্ঠানগুলো এ রোগকে কীভাবে দুরারোগ্য ব্যধি হিসেবে প্রমাণ করা যায়
তা নিয়ে চেঁচামেচি করছে। তারা মানুষের মধ্যে ভয় ও আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছে যে,
ক্যানসার মৃত্যুর সমান রোগ।
তবে এ গবেষণা সমর্থন করেছে, যতটা ভাবি,
ততটা বিপজ্জনক রোগ নয় ক্যানসার। আমরা যদি সঠিক পস্থায় ও গুরুত্ব দিয়ে ঠিক
চিকিৎসা নিই, তাহলে মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে জীবন শেষ হবে না।
0 comments:
Post a Comment