advertisement

adverisement

your javascript ads here

Tuesday, 28 June 2016

মেসিকে থাকার অনুরোধ জানিয়ে প্রেসিডেন্টের ফোন

সাধারণ মানুষের আকুতি তো আছেই। গতকাল সোমবার খবরটা আসার পর থেকেই বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-টুইটারে লিওনেল মেসিকে চরম সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আকুল আবেদন জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। শুধু আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা নন, তাতে যোগ দিয়েছেন সবাই। মেসির কাছে সরাসরি ফোন গেছে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টেরও। মাউরিসিও মাক্রি মেসির সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেছেন। অনুরোধ জানিয়েছেন, এখনই হুট করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দরকার নেই। মেসিকে যে আর্জেন্টিনার ভীষণ প্রয়োজন। আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্ম নেওয়া মেসি সেই শৈশবেই চলে গিয়েছিলেন দেশ ছেড়ে। বেড়ে ওঠা, বড় হওয়া বার্সেলোনাতেই। কিন্তু জাতীয় দল হিসেবে মেসিকে আর্জেন্টিনাকেই বেছে নেন; স্পেন যদিও তাঁকে পেতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিল। এমনকি স্পেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে মেসিকে খেলানোর আয়োজন প্রায় করেই ফেলেছিল দেশটির ফুটবল সংস্থা। মেসি ​যদি স্পেনের হয়ে খেলত? নামের পাশে একটি বিশ্বকাপ আর দুটি ইউরো থাকত!
কিন্তু নিজ দেশের নাড়ির টান কেইবা অস্বীকার করতে পারে? নিজ দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদটাকে আর্জেন্টিনাও এভাবে হারিয়ে ফেলতে চায় না। আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, মেসি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিচ্ছেন জানার পর প্রেসিডেন্ট নিজে থেকে ফোন করেন মেসিকে। অনুরোধ করেন জাতীয় দলের সঙ্গে থেকে ​যেতে। সেই মুখপাত্র বলেছেন, তিনি মেসিকে ফোন করে বলেছেন জাতীয় দলের পারফরম্যান্সে কতটা গর্ব তিনি অনুভব করেন। বলেছেন, মেসি যেন সমালোচনায় কান না দেন। সূত্র: এএফপি
হলিউডের বিশ্বখ্যাত সায়েন্স ফিকশন চলচ্চিত্র ‘দ্য মারশিয়ানে’ অভিনেতা ম্যাট ডেমন মঙ্গলগ্রহে বেঁচে থাকার জন্য মঙ্গলের মাটিতে আলুর চাষ করেন। সেটা দেখে অনেকেই ভেবেছেন ঐ আলুর স্বাদ কেমন হবে? নেদারল্যান্ডের একদল বিজ্ঞানী এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জোগাড় করেছেন। মঙ্গলের মাটিতেই তারা চাষ করেছেন সবজি।
বৃহস্পতিবার বিজনেস ইনসাইডারের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়াগেনিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ঘোষণা দিয়েছেন, মঙ্গলের মাটিতে তারা গত ২ বছর ধরে যে সমস্ত শাকসবজি ও শস্যকণা উৎপাদন করেছেন সেটা মানুষের খাওয়ার জন্য নিরাপদ ও উপযোগী।
যদিও এই সবজি আসলে মঙ্গলগ্রহে চাষ হয়নি। বিজ্ঞানীরা মঙ্গলের মাটির অনুকরণে উপাদান ঠিক রেখে কৃত্রিম লাল মাটি তৈরি করেছেন। সেখানে পর্যাপ্ত মূলা, ডাল, শস্য ও টমেটো ফলানো হয়েছে। এছারাও রয়েছে কয়েক রকমের সবজি।
আগামী ২৯ জুন থেকে মূলার স্বাদ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শুরু হবে এই সমস্ত সব্জির স্বাদ পরীক্ষা করা এবং পৃথিবীর মাটির সাথে পার্থক্য তুলনা করা। গবেষকরা ব্যাপারটা নিয়ে খুবই আশবাদি।
পৃথিবীর অনেক মহাকাশ বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদরা ২০২৫ সালের মধ্যে মঙ্গলে মানুষের বসতি গড়ে তুলতে চান। তার মধ্যে রয়েছে স্পেস-এক্স এর প্রধান কার্যনির্বাহী ইলন মাস্ক। তিনি বলেছেন, এই গবেষণায় মানুষের মঙ্গল অভিযান আরও মঙ্গলময় হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/78024#sthash.G8Hz76q2.dpufসাধারণ মানুষের আকুতি তো আছেই। গতকাল সোমবার খবরটা আসার পর থেকেই বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-টুইটারে লিওনেল মেসিকে চরম সিদ্ধান্ত না নেওয়ার আকুল আবেদন জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। শুধু আর্জেন্টিনার সমর্থকেরা নন, তাতে যোগ দিয়েছেন সবাই। মেসির কাছে সরাসরি ফোন গেছে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টেরও। মাউরিসিও মাক্রি মেসির সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলেছেন। অনুরোধ জানিয়েছেন, এখনই হুট করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দরকার নেই। মেসিকে যে আর্জেন্টিনার ভীষণ প্রয়োজন। আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্ম নেওয়া মেসি সেই শৈশবেই চলে গিয়েছিলেন দেশ ছেড়ে। বেড়ে ওঠা, বড় হওয়া বার্সেলোনাতেই। কিন্তু জাতীয় দল হিসেবে মেসিকে আর্জেন্টিনাকেই বেছে নেন; স্পেন যদিও তাঁকে পেতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিল। এমনকি স্পেনের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে মেসিকে খেলানোর আয়োজন প্রায় করেই ফেলেছিল দেশটির ফুটবল সংস্থা। মেসি ​যদি স্পেনের হয়ে খেলত? নামের পাশে একটি বিশ্বকাপ আর দুটি ইউরো থাকত!
কিন্তু নিজ দেশের নাড়ির টান কেইবা অস্বীকার করতে পারে? নিজ দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদটাকে আর্জেন্টিনাও এভাবে হারিয়ে ফেলতে চায় না। আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্টের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, মেসি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিচ্ছেন জানার পর প্রেসিডেন্ট নিজে থেকে ফোন করেন মেসিকে। অনুরোধ করেন জাতীয় দলের সঙ্গে থেকে ​যেতে। সেই মুখপাত্র বলেছেন, তিনি মেসিকে ফোন করে বলেছেন জাতীয় দলের পারফরম্যান্সে কতটা গর্ব তিনি অনুভব করেন। বলেছেন, মেসি যেন সমালোচনায় কান না দেন। সূত্র: এএফপি
হলিউডের বিশ্বখ্যাত সায়েন্স ফিকশন চলচ্চিত্র ‘দ্য মারশিয়ানে’ অভিনেতা ম্যাট ডেমন মঙ্গলগ্রহে বেঁচে থাকার জন্য মঙ্গলের মাটিতে আলুর চাষ করেন। সেটা দেখে অনেকেই ভেবেছেন ঐ আলুর স্বাদ কেমন হবে? নেদারল্যান্ডের একদল বিজ্ঞানী এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জোগাড় করেছেন। মঙ্গলের মাটিতেই তারা চাষ করেছেন সবজি।
বৃহস্পতিবার বিজনেস ইনসাইডারের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়াগেনিনজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ঘোষণা দিয়েছেন, মঙ্গলের মাটিতে তারা গত ২ বছর ধরে যে সমস্ত শাকসবজি ও শস্যকণা উৎপাদন করেছেন সেটা মানুষের খাওয়ার জন্য নিরাপদ ও উপযোগী।
যদিও এই সবজি আসলে মঙ্গলগ্রহে চাষ হয়নি। বিজ্ঞানীরা মঙ্গলের মাটির অনুকরণে উপাদান ঠিক রেখে কৃত্রিম লাল মাটি তৈরি করেছেন। সেখানে পর্যাপ্ত মূলা, ডাল, শস্য ও টমেটো ফলানো হয়েছে। এছারাও রয়েছে কয়েক রকমের সবজি।
আগামী ২৯ জুন থেকে মূলার স্বাদ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শুরু হবে এই সমস্ত সব্জির স্বাদ পরীক্ষা করা এবং পৃথিবীর মাটির সাথে পার্থক্য তুলনা করা। গবেষকরা ব্যাপারটা নিয়ে খুবই আশবাদি।
পৃথিবীর অনেক মহাকাশ বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদরা ২০২৫ সালের মধ্যে মঙ্গলে মানুষের বসতি গড়ে তুলতে চান। তার মধ্যে রয়েছে স্পেস-এক্স এর প্রধান কার্যনির্বাহী ইলন মাস্ক। তিনি বলেছেন, এই গবেষণায় মানুষের মঙ্গল অভিযান আরও মঙ্গলময় হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/78024#sthash.G8Hz76q2.dpuf

0 comments:

Post a Comment