জনপ্রিয় ওয়েবপোর্টাল গোল ডটকমের পাঠক জরিপে শ্রেষ্ঠত্বের বিচারে ম্যারাডোনার চেয়ে এগিয়ে লিওনেল মেসি। পাঠকদের ভোট চেয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল, মেসি না ম্যারাডোনা, কে সেরা? বেশিরভাগ পাঠক রায় দিয়েছেন মেসির পক্ষেই। মেসি পেয়েছেন ৮১ শতাংশ ভোট। ম্যারাডোনা পেয়েছেন ১৯ শতাংশ ভোট।
মেসির বেশির ভাগ ভোট পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র ও গ্রেট ব্রিটেন থেকে। তবে চিলিতে এখনো ব্যাপক জনপ্রিয় জনপ্রিয় ম্যারাডোনা। চিলি থেকে ম্যারাডোনা ভোট পেয়েছেন ৬৫ শতাংশ। আর মেসি পেয়েছেন ৩৫ শতাংশ।
তবে চিলির মতো ফল হয়নি দুই কিংবদন্তির নিজ দেশ আর্জেন্টিনাতে। নিজ দেশ থেকে মেসিই সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন। যদিও আর্জেন্টিনাতে এখনো এক মিথের নাম- ম্যারাডোনা।
তবে ভোটের ফলাফলে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে ভোটারদের বয়স। প্রায় সব তরুণ ভোটারই ভোট দিয়েছেন বার্সেলোনার তারকা মেসিকে। আর নিজের সেই সোনালী সময়কার প্রায় সকলেরই ভোট পেয়েছেন ম্যারাডোনা।
ম্যারাডোনা ও মেসি দুজনেরই জার্সি নম্বর ১০। একজন অতীত, একজন বর্তমান। বিগত কয়েক বছর ধরে বিতর্ক চলছে কে সেরা? মেসি না কি ম্যারাডোনা? এর একটা উত্তর এবার পাওয়া গেল।
যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার শতবর্ষী আসরের ফাইনালে টাইব্রেকারে চিলির কাছে হেরে যায় আর্জেন্টিনা। প্রথম পর্বে চিলির বিপক্ষে মেসিকে ছাড়াই জয় পায় আর্জেন্টিনা। অথচ ফাইনালে মেসির মতো নির্ভরশীল ফুটবল তারকা থাকা সত্ত্বেও হেরে গেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচ শেষে হতাশ মেসি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দেন।
আপনাকে
প্রথমেই মনে রাখতে হবে বাছাই পরীক্ষা একটি ম্যাজিক গেম, এখানে আপনি প্রচুর
প্রস্তুতি থাকার পর ও পাস নাও করতে পারেন আবার প্রস্তুতি কম থাকার পর ও
পাস করতে পারেন। এই পাস করার ব্যাপার টা নির্ভর করছে বাছাই পরীক্ষা নামক
ম্যাজিক গেম এর নিয়ম অনুযায়ী খেলা। যেমন ক্রিকেট খেলায় লুজ বল দেয়া হয়
সেখানে ব্যাটসম্যান সঠিক কৌশল প্রয়োগ করলে ৪ বা ৬ মারতে পারে আবার সঠিক
কৌশল প্রয়োগ না করলে ক্যাচ আউট বা রান আউট হয়ে যায়। এখন সিদ্ধান্ত আপনাকেই
নিতে হবে আপনি কি কৌশলে এই ম্যাজিক গেম এ পাস করবেন।
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf জনপ্রিয় ওয়েবপোর্টাল গোল ডটকমের পাঠক জরিপে শ্রেষ্ঠত্বের বিচারে ম্যারাডোনার চেয়ে এগিয়ে লিওনেল মেসি। পাঠকদের ভোট চেয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল, মেসি না ম্যারাডোনা, কে সেরা? বেশিরভাগ পাঠক রায় দিয়েছেন মেসির পক্ষেই। মেসি পেয়েছেন ৮১ শতাংশ ভোট। ম্যারাডোনা পেয়েছেন ১৯ শতাংশ ভোট।
মেসির বেশির ভাগ ভোট পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র ও গ্রেট ব্রিটেন থেকে। তবে চিলিতে এখনো ব্যাপক জনপ্রিয় জনপ্রিয় ম্যারাডোনা। চিলি থেকে ম্যারাডোনা ভোট পেয়েছেন ৬৫ শতাংশ। আর মেসি পেয়েছেন ৩৫ শতাংশ।
তবে চিলির মতো ফল হয়নি দুই কিংবদন্তির নিজ দেশ আর্জেন্টিনাতে। নিজ দেশ থেকে মেসিই সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন। যদিও আর্জেন্টিনাতে এখনো এক মিথের নাম- ম্যারাডোনা।
তবে ভোটের ফলাফলে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে ভোটারদের বয়স। প্রায় সব তরুণ ভোটারই ভোট দিয়েছেন বার্সেলোনার তারকা মেসিকে। আর নিজের সেই সোনালী সময়কার প্রায় সকলেরই ভোট পেয়েছেন ম্যারাডোনা।
ম্যারাডোনা ও মেসি দুজনেরই জার্সি নম্বর ১০। একজন অতীত, একজন বর্তমান। বিগত কয়েক বছর ধরে বিতর্ক চলছে কে সেরা? মেসি না কি ম্যারাডোনা? এর একটা উত্তর এবার পাওয়া গেল।
যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার শতবর্ষী আসরের ফাইনালে টাইব্রেকারে চিলির কাছে হেরে যায় আর্জেন্টিনা। প্রথম পর্বে চিলির বিপক্ষে মেসিকে ছাড়াই জয় পায় আর্জেন্টিনা। অথচ ফাইনালে মেসির মতো নির্ভরশীল ফুটবল তারকা থাকা সত্ত্বেও হেরে গেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচ শেষে হতাশ মেসি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দেন।
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf জনপ্রিয় ওয়েবপোর্টাল গোল ডটকমের পাঠক জরিপে শ্রেষ্ঠত্বের বিচারে ম্যারাডোনার চেয়ে এগিয়ে লিওনেল মেসি। পাঠকদের ভোট চেয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল, মেসি না ম্যারাডোনা, কে সেরা? বেশিরভাগ পাঠক রায় দিয়েছেন মেসির পক্ষেই। মেসি পেয়েছেন ৮১ শতাংশ ভোট। ম্যারাডোনা পেয়েছেন ১৯ শতাংশ ভোট।
মেসির বেশির ভাগ ভোট পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র ও গ্রেট ব্রিটেন থেকে। তবে চিলিতে এখনো ব্যাপক জনপ্রিয় জনপ্রিয় ম্যারাডোনা। চিলি থেকে ম্যারাডোনা ভোট পেয়েছেন ৬৫ শতাংশ। আর মেসি পেয়েছেন ৩৫ শতাংশ।
তবে চিলির মতো ফল হয়নি দুই কিংবদন্তির নিজ দেশ আর্জেন্টিনাতে। নিজ দেশ থেকে মেসিই সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন। যদিও আর্জেন্টিনাতে এখনো এক মিথের নাম- ম্যারাডোনা।
তবে ভোটের ফলাফলে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে ভোটারদের বয়স। প্রায় সব তরুণ ভোটারই ভোট দিয়েছেন বার্সেলোনার তারকা মেসিকে। আর নিজের সেই সোনালী সময়কার প্রায় সকলেরই ভোট পেয়েছেন ম্যারাডোনা।
ম্যারাডোনা ও মেসি দুজনেরই জার্সি নম্বর ১০। একজন অতীত, একজন বর্তমান। বিগত কয়েক বছর ধরে বিতর্ক চলছে কে সেরা? মেসি না কি ম্যারাডোনা? এর একটা উত্তর এবার পাওয়া গেল।
যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কোপা আমেরিকার শতবর্ষী আসরের ফাইনালে টাইব্রেকারে চিলির কাছে হেরে যায় আর্জেন্টিনা। প্রথম পর্বে চিলির বিপক্ষে মেসিকে ছাড়াই জয় পায় আর্জেন্টিনা। অথচ ফাইনালে মেসির মতো নির্ভরশীল ফুটবল তারকা থাকা সত্ত্বেও হেরে গেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচ শেষে হতাশ মেসি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসরের ঘোষণা দেন।
আপনাকে
প্রথমেই মনে রাখতে হবে বাছাই পরীক্ষা একটি ম্যাজিক গেম, এখানে আপনি প্রচুর
প্রস্তুতি থাকার পর ও পাস নাও করতে পারেন আবার প্রস্তুতি কম থাকার পর ও
পাস করতে পারেন। এই পাস করার ব্যাপার টা নির্ভর করছে বাছাই পরীক্ষা নামক
ম্যাজিক গেম এর নিয়ম অনুযায়ী খেলা। যেমন ক্রিকেট খেলায় লুজ বল দেয়া হয়
সেখানে ব্যাটসম্যান সঠিক কৌশল প্রয়োগ করলে ৪ বা ৬ মারতে পারে আবার সঠিক
কৌশল প্রয়োগ না করলে ক্যাচ আউট বা রান আউট হয়ে যায়। এখন সিদ্ধান্ত আপনাকেই
নিতে হবে আপনি কি কৌশলে এই ম্যাজিক গেম এ পাস করবেন।
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আপনাকে
প্রথমেই মনে রাখতে হবে বাছাই পরীক্ষা একটি ম্যাজিক গেম, এখানে আপনি প্রচুর
প্রস্তুতি থাকার পর ও পাস নাও করতে পারেন আবার প্রস্তুতি কম থাকার পর ও
পাস করতে পারেন। এই পাস করার ব্যাপার টা নির্ভর করছে বাছাই পরীক্ষা নামক
ম্যাজিক গেম এর নিয়ম অনুযায়ী খেলা। যেমন ক্রিকেট খেলায় লুজ বল দেয়া হয়
সেখানে ব্যাটসম্যান সঠিক কৌশল প্রয়োগ করলে ৪ বা ৬ মারতে পারে আবার সঠিক
কৌশল প্রয়োগ না করলে ক্যাচ আউট বা রান আউট হয়ে যায়। এখন সিদ্ধান্ত আপনাকেই
নিতে হবে আপনি কি কৌশলে এই ম্যাজিক গেম এ পাস করবেন।
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আপনাকে
প্রথমেই মনে রাখতে হবে বাছাই পরীক্ষা একটি ম্যাজিক গেম, এখানে আপনি প্রচুর
প্রস্তুতি থাকার পর ও পাস নাও করতে পারেন আবার প্রস্তুতি কম থাকার পর ও
পাস করতে পারেন। এই পাস করার ব্যাপার টা নির্ভর করছে বাছাই পরীক্ষা নামক
ম্যাজিক গেম এর নিয়ম অনুযায়ী খেলা। যেমন ক্রিকেট খেলায় লুজ বল দেয়া হয়
সেখানে ব্যাটসম্যান সঠিক কৌশল প্রয়োগ করলে ৪ বা ৬ মারতে পারে আবার সঠিক
কৌশল প্রয়োগ না করলে ক্যাচ আউট বা রান আউট হয়ে যায়। এখন সিদ্ধান্ত আপনাকেই
নিতে হবে আপনি কি কৌশলে এই ম্যাজিক গেম এ পাস করবেন।
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আপনাকে
প্রথমেই মনে রাখতে হবে বাছাই পরীক্ষা একটি ম্যাজিক গেম, এখানে আপনি প্রচুর
প্রস্তুতি থাকার পর ও পাস নাও করতে পারেন আবার প্রস্তুতি কম থাকার পর ও
পাস করতে পারেন। এই পাস করার ব্যাপার টা নির্ভর করছে বাছাই পরীক্ষা নামক
ম্যাজিক গেম এর নিয়ম অনুযায়ী খেলা। যেমন ক্রিকেট খেলায় লুজ বল দেয়া হয়
সেখানে ব্যাটসম্যান সঠিক কৌশল প্রয়োগ করলে ৪ বা ৬ মারতে পারে আবার সঠিক
কৌশল প্রয়োগ না করলে ক্যাচ আউট বা রান আউট হয়ে যায়। এখন সিদ্ধান্ত আপনাকেই
নিতে হবে আপনি কি কৌশলে এই ম্যাজিক গেম এ পাস করবেন।
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
আমার পূর্বের অভিজ্ঞতা ( অবশ্যই তিক্ত অভিজ্ঞতা ) অনুযায়ী আপনাদের জন্য কিছু টিপসঃ
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য সহজ চিন্তা করুন, প্রস্তুতিও তত সহজ হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য যত বেশী জটিল চিন্তা করবেন , প্রস্তুতি নেওয়াও তত কঠিন হবে।
পরিকল্পনা করে পড়ুন, নিজস্ব সাজেশান করুন প্রিলিমিনারি পাস নিশ্চিত।
> নিয়মিত আল্লাহ্র কাছে পরীক্ষায় পাস করার জন্য দোয়া করবেন কারণ আপনি যতই জ্ঞানী ব্যক্তি হউন আল্লাহ্ না চাইলে আপনি কোন দিন ই পাস করবেন না ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি নেয়ার জন্য ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে MCQ প্রশ্ন পড়ার জন্য চেষ্টা করবেননা এতে আপনি সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাবেন না। কারন যতক্ষণ আপনি ফেসবুক এর বিভিন্ন গ্রুপ থেকে এই ধরণের আতলামি করবেন ততক্ষণ যদি বই থেকে পড়েন তাহলে ৫০টি প্রশ্ন বেশি শিখতে পারবেন। আবার কোন ধরণের সফটওয়্যার কিনে কম্পিউটার থেকে পড়ার চেষ্টা করবেন না। করলে আপনি নিশ্চিত পিছিয়ে পড়বেন ।
পরীক্ষার হলে পাশের লোকের সাথে ভাব করবেন না কারণ অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে যা সঠিক উত্তর
পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশী ভুল উত্তর পাওয়া যায় যা ফেল করার জন্য যথেষ্ট !!!!
> প্রিলিমিনারি পরীক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে, পরীক্ষার হলে খাতির বা পাতানো বন্ধুত্ব না করা। যাকে আপনি কোন দিন দেখেন নি, জানেননা, তার কাছ থেকে কিভাবে আপনি সঠিক উত্তর আশা করবেন ? ৩৩তম প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় আমার সামনে এক লোক বসেছিলেন, যথারীতি আমার সাথে খাতির ও করেছেন, আমি বিষয়টা বুঝতে পারলাম কেন খাতির করছেন। তাঁকে প্রশ্ন করলাম আপনি কোন বিষয় থেকে পাশ করেছেন ? তার উত্তর বাংলা বিষয় থেকে। পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি কথা বলা শুরু করে দিলেন। আমিও তাঁকে পরীক্ষা করার জন্য বাংলার কয়েকটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম ! তিনি সব গুলোর উত্তর ই ভুল বলেছিলেন !!! আমিও তাঁর সম্পর্কে বুঝে গেলাম।
একটা জিনিস মনে রাখবেন, আপনি অনেক পরিশ্রম করে একটি প্রশ্ন কমন পেলেন, দেখা গেল ঐ প্রশ্ন টি কমন পাওয়ার জন্য আপনি ঠিক দুই সপ্তাহ পরিশ্রম করেছেন, কিন্তু পরীক্ষার হলে আপনার পাতানো বন্ধুর দুটি ভুল উত্তর দেওয়ার জন্য আপনি নেগেটিভ মার্ক হিসেবে এক মার্ক কম পেলেন। সবশেষে ধুরুন কাট মার্ক থেকে আপনি এক মার্ক কম পাওয়ার কারণে আপনি প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাস করলেন না !!!
পরীক্ষায় কোন ভুল উত্তর দিবেন না ।
> প্রিলিমিনারি তে মনে রাখতে হবে যা পারিনা তা পূরণ করবনা। কারণ লোভে ভুল, ভুলে ফেল। একবার আন্দাজে পূরণ করা শুরু করলে সব পূরণ করার লোভ সামলানো যায়না।
> আমার অনেক বন্ধু কে দেখি তাঁরা বিসিএস এর প্রস্তুতির জন্য সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে, কিন্তু পরিকল্পনা করে পড়া বা প্রস্তুতি নেয় না। যার ফলে প্রস্তুতি ও শেষ হয় না। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি শেষ করার একটি উপায় হচ্ছে একটি বিষয় কয়েক দিন ধরে পড়া, অর্থাৎ প্রথমে একটি কাগজে নোট করবেন কি কি আপনি পারেন না। সেগুলো ১ ২ ৩ ৪ …… করে সিরিয়াল করে লিখে টেবিলের সামনে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিবেন । তারপর পড়া শুরু করে দিবেন। যেই অধ্যায় আপনি শেষ করে ফেলবেন সেই অধ্যায় ক্রস করে দিবেন। দেখবেন কেমন আত্মতৃপ্তি পান । আমি তো আমার রুমের দরজা থেকে শুরু করে টেবিলের সামনের দেওয়াল সব খানে আঠা দিয়ে কাগজ লাগিয়ে রাখতাম। এখনো তার কয়েক টি ঝুলে আছে ।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/career/2016/06/28/129904#sthash.UYjGjnf1.1b3BKMiG.dpuf
0 comments:
Post a Comment