advertisement

adverisement

your javascript ads here

Wednesday, 17 August 2016

বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান মহাস্থান গড় !!!!


বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান  মহাস্থান গড়

১. মহাস্থানগড় এবং প্রাচীন পূন্ডুবর্ধন নগরী যে একই কে সনাক্ত করেন – কানিংহাম
২. বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত – বগুড়া জেলার মহাস্থান গড়ে
সোমপুর বিহার
৩. সত্যপীরের ভিটা কোথায় অবস্থিত – নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারের ৩০০ গজ পূর্বদিকে
৪. পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার আবিষ্কার করেন – হ্যামিল্টন বুকানন
ওয়ারি-বটেশ্বর
৫. ওয়ারি-বটেশ্বরের প্রত্নবশেষ কোন সময়কার – ৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ
৬. বাংলাদেশের আবিষকৃত সর্বশেষ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন
অন্যান্য
৭. বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার কোনটি – দিনাজপুরের সীতাকোট বিহার (খ্রিস্টীয় ৫ বা ৬ শতকের সৃষ্টি)
৮. বারো বাজারে কার মাজার অবস্থিত – গাজী কালু-চম্পাবতী (বঙ্গরাজ্যের রাজধানী ছিল)
৯. বড় কাটরা কোথায় অবস্থিত – চক বাজারের দক্ষিনে (১৬৪৪ সালে সুবেদার শাহ সুজা বুড়িগঙ্গার তীরে নির্মাণ করেন)
১০. ছোট কাটরা কোথায় অবস্থিত – চক বাজারের দক্ষিনে (১৬৭১ সালে, সুবেদার শায়েস্তা খান)
১১. বাকল্যান্ড বাঁধ কোথায় – সদরঘাটে (বৃটিশ আমলে বুড়িগঙ্গার ভাঙ্গা রোধ করার জন্য নির্মিত)
১২. চক মসজিদ কোথায় অবস্থিত – চক বাজারের (১৬৭৬ সালে, শায়েস্তা খান)
১৩. ঢাকেশ্বরী মন্দির কোথায় – ঢাকেশ্বরী রোড (আকবরের সেনাপতি মানসিংহ নির্মিত, বাংলাদেশের বৃহত্তম মন্দির)
১৪. ভোজ বিহার কোথায় অবস্থিত – কুমিল্লা
ভাস্কর্য
১. জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত ভাস্কর্য ও স্থপতি কে – ভাস্কর পাশা
২. স্বোপার্জিত স্বাধীনতা’র স্থপতি শামীম শিকদার।
৩. শাবাশ বাংলাদেশ এর ভাস্কর নিতুন কুন্ডু (অটবির প্রতিষ্ঠাতা ১৯৭৫ সালে)।
৪. স্মারক ভাস্কর্য এর স্থপতি মর্তুজা বশির।
৫. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ভাস্কর হামিদুর রহমান।
৬. জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত দেশের সর্বোচ্চ স্থাপনা ভাস্কর্যের স্থপতি কে – রবিউল হোসাইন
৭. শিশু একাডেমিতে অবস্থিত ‘দুরন্ত’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর কে – সুলতানুল ইসলাম
৮. ‘যুদ্ধ ভাসান’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর কে – এজাজ-এ-কবির
৯. ভাষা শহীদ ‘মোদের গরব’ এর ভাস্কর – অখিল পাল
১০. চেতনায় একুশ ম্যুরাল চিত্রের শিল্পী – এম এ আযীয
১১. চেতনা-৭১ ভাস্কর্ষটি কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনে অবস্থিত।
১২. দেশের সর্বস্তরের মানুষের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ গ্রহনের প্রতীকী চিহ্ন অপরাজেয় বাংলার স্থপতি আবদুল্লাহ খালেদ। অপরাজেয় বাংলা কবে উদ্বোধন করা হয় – ১৬ ডিসেম্বর’৭৯
১৩. বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান।
১৪. হামিদুজ্জামান খান – মিশুক, জাবি’র সংশপ্তক, মিরপুরের ‘কিংবদন্তী’;
১৫. স্টেপস ভাস্কর্যটি সিউল অলিম্পিকের পার্কে স্থান পেয়েছিল এর ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
১৬. ঢাকার ফুলবাড়িয়ায় অবস্থিত ৪৭ ফুট উচুঁ ভাস্কর্য ‘প্রত্যাশা’ র স্থপতি কে – মৃণাল হক
১৭. শিখা চিরন্তন কবে স্থায়ীভাবে স্থাপন করা হয় – ৩১ মার্চ’০১ (সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে)
১৮. শিখা অনির্বান ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত।
১৯. স্মৃতিসৌধ অনির্বাণ জেড কোথায় অবস্থিত –কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট
২০. রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম কি – রক্ত সোপন
২১. সূর্যকেতন কোথায় অবস্থিত – কমলাপুর রেলস্টেশন
২২. জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মইনুর হোসেন (ডিজাইনসহ)। ইহার উচ্চতা ৪৬.৫মিটার (১৫০ফুট)।এর ফলক সংখ্যা ৭টি (ইহা সম্মিলিত প্রয়াস নামে পরিচিত)।
২৩. জয়দেবপুর চৌরাস্তায় স্থাপিত মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্যটির শিল্পী আব্দুর রাজ্জাক।
২৪. মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের স্থপতি তানভীর কবীর।
২৫. রায়ের বাজার বধ্যভূমির স্থপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
২৬. মৃণাল হক – রাজসিক, প্রত্যাশা, সাম্যবাদ (কাকরাইলে), ময়ূর (সাতরাস্তারমোড়, তেজগাঁও)
২৭. মুক্তিযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধু’ চিত্রকর্মের চিত্রকর কে – শিল্পী শাহাবুদ্দিন
২৮. বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ স্কায়ার কোথায় – রাঙ্গামাটি
২৯. ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নির্মিতব্য স্বাধীনতা স্তম্ভের উচ্চতা কত – ১৫০ফুট (নির্মিত হলে এটিই হবে এশিয়ার সুউচ্চ কাচের টাওয়ার) (মার্চ’০৯)
৩০. বাংলাদেশের প্রখ্যাত কাঠ খোদাই শিল্পী – অলক রায়
৩১. অজানা শহীদ সমাধি কোথায় – চট্টগ্রাম সেনানিবাসে
৩২. জিরো পয়েন্টের বর্তমান নাম নূর হোসেন স্কোয়ার।
৩৩. ম্যাডোনা-৪৩ হল জয়নুল আবেদীনের বিখ্যাত ছবি ( ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের পটভূমিকায়)।
৩৪. বাংলাদেশের কোন স্থপতি সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছেন – ফজলুর রহমান খান।
৩৫. ধানকাটা-১ চিত্রকর্মটির চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান।
৩৬. শিশুস্বর্গ এস এম সুলতান প্রতিষ্ঠিত চিত্রাঙ্কন প্রতিষ্ঠান।
৩৭. শহীদ জিয়ার সমাধি কমপ্লেক্সের স্থপতি মাসুদুর রহমান খান।
মসজিদ
১. বাংলাদেশের প্রাচীন আমলের মসজিদগুলোর মধ্যে ষাটগম্বুজ মসজিদ বৃহত্তম। বাগেরহাটে অবস্থিত। নির্মাণ করেন পীরখান জাহান আলী। ষাটগম্বুজ মসজিদেও গম্বুজ৮১টি (উপরে ৭৭টি এবং চারকোণায় ৪টি)।
২. ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ নির্মাণ করেন মীর্জা গোলাম পীর।
৩. গৌড়ের সোনা মসজিদ নির্মিত হয় হোসেন শাহের আমলে।
৪. টাঙ্গাইলের আতিয়ার মসজিদ নির্মিত হয় ১৬০৯ সালে।
৫. হযরত খান জাহান আলীর মাজার অবস্থিত বাগেরহাটে।
৬. বিখ্যাত সুফী সাধক শাহ মখদুম (রঃ) এর মাজার রাজশাহীর পদ্মানদীর তীরে। তিনি হযরত আবদুল কাদের জিলানীর বংশধর।
৭. হাইকোর্ট মাজারে শায়িত ব্যক্তি শাহ খাজা শরফ উদ্দিন ওরফে খাজা চিশতি শাহ (এটি মূলত ইসলাম খা চিশতির প্রতিকী মাজার)।
৮. দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মসজিদেও নাম কি – বাইতুল রহমান জামে মসজিদ (বগুড়া)
জাদুঘর
১. বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র গবেষনা জাদুঘর। এটি রাজশাহীতে অবস্থিত।
২. বাংলাদেশের লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর সোনারগাঁওয়ে অবস্থিত। সোনারগাঁওয়ের পূর্বনাম সুবর্ণগ্রাম।
৩. মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার সেগুনবাগিচায় অবস্থিত।
৪. জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত।

0 comments:

Post a Comment