আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসা জেনে নিন-
পুড়ে যাওয়া সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকেঃ-
১ম- আগুনের তাপ লেগে চামড়া লাল হয়ে যায় কিন্তু কোনো ফোস্কা পড়ে না।
২য়- চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে যায়।
৩য়- পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
২য়- চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে যায়।
৩য়- পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
প্রাথমিক চিকিৎসাঃ
@ পুড়ে যাওয়া প্রাথমিক চিকিৎসা হচ্ছে রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব আগুনের উৎস থেকে সরিয়ে আনতে হবে।
@ পুড়ে যাওয়া প্রাথমিক চিকিৎসা হচ্ছে রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব আগুনের উৎস থেকে সরিয়ে আনতে হবে।
@ পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে মোটা কাপড় বা কম্বল দিয়ে রোগীকে জড়িয়ে ধরতে হবে এবং মাটিতে শুয়ে গড়াতে হবে। এতে আগুন নিভে যাবে। শরীরের যে অঙ্গ পুড়েছে সেখানে প্রচুর পরিমানে পানি ঢালতে হবে।
এক্ষেত্রে আরও যা করতে হবেঃ
১ম পোড়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পানি ঢাললেই হবে, আর কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। পানি ঢালতে হবে অন্ততপক্ষে ১৫ থেকে ২০ মিনিট। ২য় পোড়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময় ধরে পানি ঢালতে হবে, ১-২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ফোস্কা গলানোর দরকার নেই। প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
১ম পোড়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পানি ঢাললেই হবে, আর কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। পানি ঢালতে হবে অন্ততপক্ষে ১৫ থেকে ২০ মিনিট। ২য় পোড়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময় ধরে পানি ঢালতে হবে, ১-২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ফোস্কা গলানোর দরকার নেই। প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৩য় পোড়ার ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে জেতে হবে। হাপাতালে নেওয়ার পূর্বে পোড়া স্থানে পানি ঢালতে হবে।
কখনোই যেটা করবেন না-
১. লোশন বা তৈলাক্ত জাতীয় পদার্থ/জিনিস লাগানো।
২. ফোসকা ফুটো করা।
৩. সরাসরি বরফ লাগানো ।
৪. পোড়া জায়গার সাথে পুরো লেগে আছে এমন কাপড় আলাদা করা।
৫. পোড়া স্থান পানি ঢেলে ছাড়া অন্যভাবে পরিষ্কার করা যাবে না ।
১. লোশন বা তৈলাক্ত জাতীয় পদার্থ/জিনিস লাগানো।
২. ফোসকা ফুটো করা।
৩. সরাসরি বরফ লাগানো ।
৪. পোড়া জায়গার সাথে পুরো লেগে আছে এমন কাপড় আলাদা করা।
৫. পোড়া স্থান পানি ঢেলে ছাড়া অন্যভাবে পরিষ্কার করা যাবে না ।
0 comments:
Post a Comment