৮ উপায়ে সময়কে আরো বেশি কাজে লাগান
ড্যানিয়েল কোলি
দিনটা আরেকটু বড় হলে ভাল হত, এমন চিন্তা কতবার করেছেন! জীবনে ব্যস্ততা
বাড়লেও দিনের পরিধি তো আর বাড়ে না। আর তাই সময়ের সীমারেখা মেনেই কাজ করে
যেতে হয়।কাজেই বাড়তি সময়ের চিন্তা না করে, হাতে থাকা সময়টুকু কিভাবে আরো বেশি কাজে লাগানো যায় তা শিখে নিতে হবে।
আর যদি সত্যিই এই জাদু জেনে যান, তাহলে দেখবেন সব কাজ সেরে নিজের জন্যও সময় বের করতে পারছেন। আসুন জেনে নেই সময়কে কাজে লাগানোর ৮টি উপায়।
১. কাজের তালিকা তৈরি করুন
আগের দিন রাতে পরদিনের কাজের তালিকা তৈরি করে রাখলে তা ভীষণ কাজে দেবে। প্রথমত, আগামীকাল কী কী কাজ করবেন তা মনে রাখতে গিয়ে দুশ্চিন্তায় ঘুম হারাম করার প্রয়োজন পড়ে না। দ্বিতীয়ত, সকালে উঠেই জানা থাকে কি কি করতে হবে, ফলে অনেকটা সময় বেঁচে যায়।
কাজের গুরুত্ব বিবেচনা করে সাজিয়ে নিতে পারেন তালিকা, একেকটি কাজ শেষ করার পর দেখবেন তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিতে ভুলবেন না যেন।
২. মোবাইলের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন
যখন আপনি মনোযোগ দিয়ে একটি কাজ করার চেষ্টা করছেন, তখন একটু পরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ইমেইল কিংবা টেক্সট মেসেজের নোটিফিকেশনের টিং টিং শব্দ বেজে উঠলে তা আপনার মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যাবে, আবারও কাজে মন দিতে তখন সময় লাগবে।
৩. ‘না’ বলতে শিখুন
আমরা একসঙ্গে সবকিছু করতে পারি না - এই বাস্তবতাকে মেনে নিন। মাঝে মাঝে ‘না’ বললে আপনি এমন সব কাজে সময় দিতে পারবেন যা গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনার জন্য লাভজনক হবে।
৪. এক ধরনের কাজগুলোকে শ্রেণীবদ্ধ করুন
ড্যানিয়েল কোলি
দিনটা আরেকটু বড় হলে ভাল হত, এমন চিন্তা কতবার করেছেন! জীবনে ব্যস্ততা
বাড়লেও দিনের পরিধি তো আর বাড়ে না। আর তাই সময়ের সীমারেখা মেনেই কাজ করে
যেতে হয়।কাজেই বাড়তি সময়ের চিন্তা না করে, হাতে থাকা সময়টুকু কিভাবে আরো বেশি কাজে লাগানো যায় তা শিখে নিতে হবে। আর যদি সত্যিই এই জাদু জেনে যান, তাহলে দেখবেন সব কাজ সেরে নিজের জন্যও সময় বের করতে পারছেন। আসুন জেনে নেই সময়কে কাজে লাগানোর ৮টি উপায়।
১. কাজের তালিকা তৈরি করুন
আগের দিন রাতে পরদিনের কাজের তালিকা তৈরি করে রাখলে তা ভীষণ কাজে দেবে। প্রথমত, আগামীকাল কী কী কাজ করবেন তা মনে রাখতে গিয়ে দুশ্চিন্তায় ঘুম হারাম করার প্রয়োজন পড়ে না। দ্বিতীয়ত, সকালে উঠেই জানা থাকে কি কি করতে হবে, ফলে অনেকটা সময় বেঁচে যায়।
কাজের গুরুত্ব বিবেচনা করে সাজিয়ে নিতে পারেন তালিকা, একেকটি কাজ শেষ করার পর দেখবেন তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিতে ভুলবেন না যেন।
২. মোবাইলের নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন
যখন আপনি মনোযোগ দিয়ে একটি কাজ করার চেষ্টা করছেন, তখন একটু পরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ইমেইল কিংবা টেক্সট মেসেজের নোটিফিকেশনের টিং টিং শব্দ বেজে উঠলে তা আপনার মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যাবে, আবারও কাজে মন দিতে তখন সময় লাগবে।
৩. ‘না’ বলতে শিখুন
আমরা একসঙ্গে সবকিছু করতে পারি না - এই বাস্তবতাকে মেনে নিন। মাঝে মাঝে ‘না’ বললে আপনি এমন সব কাজে সময় দিতে পারবেন যা গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনার জন্য লাভজনক হবে।
৪. এক ধরনের কাজগুলোকে শ্রেণীবদ্ধ করুন
এই পন্থা তেমন একটা কার্যকর মনে নাও হতে পারে। কিন্তু একই ধরনের কাজগুলো একেবারে করে ফেলাটা সহজ হয়। আর সত্যিই তা আপনার অনেক সময় বাঁচিয়ে দেয়। কাজ শ্রেণীবদ্ধ করে ফেললে আপনার মনোযোগও অটুট থাকবে, বারবার ভিন্ন ভিন্ন কাজে মন দিতে হবে না।
৫. কম্পিউটার থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন
আমাদের মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা দিন ভেদে ২০ মিনিট থেকে সাড়ে ৯ সেকেন্ড পর্যন্ত হতে পারে। তবে মানুষের মস্তিষ্ক কোনোভাবেই টানা ৮ ঘন্টা ডেস্কের সামনে বসে কাজে মন দেয়ার জন্য তৈরি নয়। কাজের ফাঁকে সুযোগ পেলেই বিরতি নেয়ার চেষ্টা করুন। এই ছোট ছোট বিরতি আপনার মনোনিবেশ করার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেবে, শরীরে সহজে ক্লান্তি আসবে না, পেশির ব্যথা হবে না এবং মস্তিষ্ককে সজাগ রাখবে। ফলে কাজও হবে ভাল।
৬. দায়িত্ব ভাগ করে নিন
সব কাজ একা করলে যে আপনার কার্যক্ষমতা প্রকাশ পাবে তা কিন্তু নয়। বরং এভাবে আপনি খেটেই যাচ্ছেন, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো ঠিকমতো করা হচ্ছে না। কিছু কাজ কি অন্য কাউকে দেয়া যায়? আপনার মনের মতো করে কাজগুলো কেউ করবে এতটা বিশ্বাস হয়ত করা যায় না, কিন্তু আপনার সময়টুকু এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কাজে দিলে তা হবে সঠিক সিদ্ধান্ত।
৭. ফেইসবুক থেকে দূরে
আজকাল ফেইসবুক আমাদের অনেক কাজে লাগছে। কিন্তু এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই যে ফেইসবুকের কারণে আমাদের অনেক সময় নষ্ট হচ্ছে প্রতিদিন।
যদি কাজের খাতিরেই আপনাকে ফেইসবুক ব্যবহার করতে হয়, তাহলে সারাদিন ফেসবুক খুলে রাখবেন না। যখন প্রয়োজন হবে শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করুন, বাকি সময়টা লগআউট করে রাখুন।
৮. ব্যায়াম
কার্যক্ষমতা বাড়ানোর একটি দারুণ উপায় হল শরীরকে সতেজ রাখা। ব্যায়াম আমাদের দেহ এবং মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে, যা আমাদের শরীরকে আরও সতেজ করে তোলে।
মাঝে মাঝেই এমন হয়, আমরা যত ব্যস্ত হয়ে পড়ি ততই ব্যায়াম করার সময় পাই না। কিন্তু ব্যায়াম করার ফলে আমাদের দেহের যেমন উপকার হয়, তেমনি প্রাত্যহিক জীবনেও আমাদের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায় বহুগুণ।
নিয়মিত ব্যায়াম আপনাকে রাখবে দুশ্চিন্তামুক্ত, কর্মব্যস্ত জীবনে যা অন্যতম বড় সমস্যা এই পন্থা তেমন একটা কার্যকর মনে নাও হতে পারে। কিন্তু একই ধরনের কাজগুলো একেবারে করে ফেলাটা সহজ হয়। আর সত্যিই তা আপনার অনেক সময় বাঁচিয়ে দেয়। কাজ শ্রেণীবদ্ধ করে ফেললে আপনার মনোযোগও অটুট থাকবে, বারবার ভিন্ন ভিন্ন কাজে মন দিতে হবে না।
৫. কম্পিউটার থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন
আমাদের মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা দিন ভেদে ২০ মিনিট থেকে সাড়ে ৯ সেকেন্ড পর্যন্ত হতে পারে। তবে মানুষের মস্তিষ্ক কোনোভাবেই টানা ৮ ঘন্টা ডেস্কের সামনে বসে কাজে মন দেয়ার জন্য তৈরি নয়। কাজের ফাঁকে সুযোগ পেলেই বিরতি নেয়ার চেষ্টা করুন। এই ছোট ছোট বিরতি আপনার মনোনিবেশ করার ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেবে, শরীরে সহজে ক্লান্তি আসবে না, পেশির ব্যথা হবে না এবং মস্তিষ্ককে সজাগ রাখবে। ফলে কাজও হবে ভাল।
৬. দায়িত্ব ভাগ করে নিন
সব কাজ একা করলে যে আপনার কার্যক্ষমতা প্রকাশ পাবে তা কিন্তু নয়। বরং এভাবে আপনি খেটেই যাচ্ছেন, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো ঠিকমতো করা হচ্ছে না। কিছু কাজ কি অন্য কাউকে দেয়া যায়? আপনার মনের মতো করে কাজগুলো কেউ করবে এতটা বিশ্বাস হয়ত করা যায় না, কিন্তু আপনার সময়টুকু এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ কাজে দিলে তা হবে সঠিক সিদ্ধান্ত।
৭. ফেইসবুক থেকে দূরে
আজকাল ফেইসবুক আমাদের অনেক কাজে লাগছে। কিন্তু এটাও অস্বীকার করার উপায় নেই যে ফেইসবুকের কারণে আমাদের অনেক সময় নষ্ট হচ্ছে প্রতিদিন।
যদি কাজের খাতিরেই আপনাকে ফেইসবুক ব্যবহার করতে হয়, তাহলে সারাদিন ফেসবুক খুলে রাখবেন না। যখন প্রয়োজন হবে শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করুন, বাকি সময়টা লগআউট করে রাখুন।
৮. ব্যায়াম
কার্যক্ষমতা বাড়ানোর একটি দারুণ উপায় হল শরীরকে সতেজ রাখা। ব্যায়াম আমাদের দেহ এবং মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে, যা আমাদের শরীরকে আরও সতেজ করে তোলে।
মাঝে মাঝেই এমন হয়, আমরা যত ব্যস্ত হয়ে পড়ি ততই ব্যায়াম করার সময় পাই না। কিন্তু ব্যায়াম করার ফলে আমাদের দেহের যেমন উপকার হয়, তেমনি প্রাত্যহিক জীবনেও আমাদের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায় বহুগুণ।
নিয়মিত ব্যায়াম আপনাকে রাখবে দুশ্চিন্তামুক্ত, কর্মব্যস্ত জীবনে যা অন্যতম বড় সমস্যা
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এবারের
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবেন, তাদের স্ব স্ব উপজেলাতেই
নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এক্ষেত্রে
স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বা সভাপতির কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না।
শনিবার (১৩ আগস্ট) বেসরকারি শিক্ষক
নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) আয়োজিত ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষার ঢাকা কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, শিক্ষক নিবন্ধন
পরীক্ষা আগেও হয়েছে। তখন সার্টিফিকেট দেয়া হতো। এ নিয়ে নানা অনিয়মের
অভিযোগও আছে। কিন্তু এবারই প্রথম আমরা পিএসসি’র (পাবলিক সার্ভিস কমিশন) মত
একটি মান সম্মত উপায়ে পরীক্ষা নিচ্ছি। এক্ষেত্রে প্রথম প্রিলিমিনারি টেস্ট
হয়েছে। এখন লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে। এরপর ১৫ দিনের মধ্যে রেজাল্ট দিয়ে মৌখিক
পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী অক্টোবরে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণদের ফলাফল প্রকাশ
করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইতিমধ্যে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে চাহিদা নিয়েছি। এর ফলাফল প্রকাশের সময় সম্পূর্ণ
অনলাইনেই নিয়োগপ্রাপ্তদের জানিয়ে দেওয়া হবে, সে কোথায় নিয়োগ পেলেন। কাজেই
এখানে ঘুষ, দুর্নীতির কোনো সুযোগ থাকবে না। স্কুল, কলেজ বা মাদ্রাসা
সভাপতিরও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার কোনো সুযোগ নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরা চেয়েছিলাম মানসম্মত
একটি পরীক্ষার মাধ্যমে মান সম্মত শিক্ষক বাছাই করতে। এতে যারা নিয়োগ
পাবেন, তারাও সম্মানিত বোধ করবেন, যে তারা একটি ভাল প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে
এসেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার সারাদেশ থেকে
প্রিলিতে ৬ লাখ ২ হাজার ৫৩৩ জন প্রার্থী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও
টেকনিক্যালের পদের জন্য আবেদন করেছিলেন। এর মধ্যে মাধ্যমিক ও সমমানের জন্য
গতকাল (১২ আগস্ট) ৯০ হাজার ৯৪ জন বাছাইকৃত পরীক্ষার্থীর লিখিত পরীক্ষা
হয়েছে। শনিবার (১৩ আগস্ট) উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের ৫৫ হাজার ৬৯৮ বাছাইকৃত
প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেন। এর মধ্য থেকে ১৫ হাজার প্রার্থীকে
বর্তমান চাহিদা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে নিজ নিজ
উপজেলাতে নিয়োগ পাবেন। নিজ উপজেলাতে পদ না থাকলে নিজ জেলাতে পাবেন, নিজ
জেলাতে না হলে বিভাগে পাবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,
যারা সরকারকে শিক্ষকের চাহিদা না দিয়ে অস্থায়ী শিক্ষকদের দিয়ে কার্যক্রম
চালাবেন, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এসময় অন্যদের মধ্যে শিক্ষা সচিব মো.
সোহরাব হোসাইন, এনটিআরসিএ এর চেয়ারম্যান এএমএম আজহার, ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ
অধ্যাপক মো. মোয়াজ্জেম হোসেন মোল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
0 comments:
Post a Comment