টানা ২৫ ওভার মেডেন !
স্পোর্টস ডেস্ক : টেস্ট ক্রিকেটে ওভারের পর ওভার উইকেট কামড়ে পড়ে থাকার
রেকর্ড আছে। একটি টেস্টকে বাঁচাতে অনেক সময় রানের চেয়েও উইকেটে টিকে থাকার
প্রয়োজন বেশি হয়। তাই বলে টানা ২৫ ওভার মেডেন! টানা ২৫ ওভার রান তুলতে
পারেনি ব্যাটসম্যানরা! দলটির নাম যদি হয় অস্ট্রেলিয়া, তাহলে তো চোখ কপালে
নয়, আকাশে উঠে যাবে।
পাল্লেকেলে ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে টেস্টের পঞ্চম দিন অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ১৮৫ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। শ্রীলংকান স্পিনারদের দাপটের মুখে একা এক স্টিভেন স্মিথ ছাড়া দাঁড়াতে পারেনি আর কেউ। স্মিথই সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেন। এছাড়া সর্বোচ্চ রান ছিল ২৯, জো বার্নসের।
শেষ দিন এসে যখন একের পর এক উইকেট হারানো শুরু করে অস্ট্রেলিয়া, তখন হঠাৎ করে পিটার নেভিল এবং স্টিভেন ও’কেফি মিলে শুরু করে লংকান বোলারদের প্রতিরোধ। রান তুলে নয়, উইকেট আঁকড়ে থেকে। একের পর এক ওভার যায়, রান ওঠে না। জয় তো আর আসবে না নিশ্চিত, কিন্তু উইকেট কামড়ে থেকে যদি ম্যাচটাও বাঁচানো যায়, তাতে খারাপ কী! পরাজয় থেকে তো বাঁচা যাবে!
৫৬.১ ওভারে ১৫৭ রানে ৮ম উইকেটের পতন ঘটে অস্ট্রেলিয়ার। এ সময় জুটি বাঁধেন নেভিল আর ও’কেফি। এই জুটি ইনিংসের সঙ্গে যোগ করেন মাত্র ৪ রান। ওভার কাটিয়ে দেন ৩১টি। ইনিংসের ৬৩তম ওভারে একটি বাউন্ডারি ও’কেফি একটি বাউন্ডারি না মারলে এই ৩১ ওভারই থেকে যেতো মেডেন।
তবে ৬৩তম ওভারের পর শুরু হয় ব্যাট-বলের ঠোকাঠুকি। উইকেটে টিকে থাকা দুই ব্যাটসম্যানের ঠোকাঠুকিতে গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের ঘুমই চলে আসার কথা। টানা ২৫টি ওভার কোন রান নেই ব্যাটসম্যানদের ব্যাটে। একের পর এক ওভার করে যাচ্ছেন লক্ষ্মণ সান্ধাকান, রঙ্গনা হেরাথ, ধনঞ্জয়না ডি সিলভা, নুয়ান প্রদীপ, দিলরুয়ান পেরেরারা। উইকেট পড়ার নামও নেই, রান তোলারও যেন ইচ্ছা নেই ব্যাটসম্যানদের।
পাল্লেকেলে ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে টেস্টের পঞ্চম দিন অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ১৮৫ রান। হাতে ছিল ৭ উইকেট। শ্রীলংকান স্পিনারদের দাপটের মুখে একা এক স্টিভেন স্মিথ ছাড়া দাঁড়াতে পারেনি আর কেউ। স্মিথই সর্বোচ্চ ৫৫ রান করেন। এছাড়া সর্বোচ্চ রান ছিল ২৯, জো বার্নসের।
শেষ দিন এসে যখন একের পর এক উইকেট হারানো শুরু করে অস্ট্রেলিয়া, তখন হঠাৎ করে পিটার নেভিল এবং স্টিভেন ও’কেফি মিলে শুরু করে লংকান বোলারদের প্রতিরোধ। রান তুলে নয়, উইকেট আঁকড়ে থেকে। একের পর এক ওভার যায়, রান ওঠে না। জয় তো আর আসবে না নিশ্চিত, কিন্তু উইকেট কামড়ে থেকে যদি ম্যাচটাও বাঁচানো যায়, তাতে খারাপ কী! পরাজয় থেকে তো বাঁচা যাবে!
৫৬.১ ওভারে ১৫৭ রানে ৮ম উইকেটের পতন ঘটে অস্ট্রেলিয়ার। এ সময় জুটি বাঁধেন নেভিল আর ও’কেফি। এই জুটি ইনিংসের সঙ্গে যোগ করেন মাত্র ৪ রান। ওভার কাটিয়ে দেন ৩১টি। ইনিংসের ৬৩তম ওভারে একটি বাউন্ডারি ও’কেফি একটি বাউন্ডারি না মারলে এই ৩১ ওভারই থেকে যেতো মেডেন।
তবে ৬৩তম ওভারের পর শুরু হয় ব্যাট-বলের ঠোকাঠুকি। উইকেটে টিকে থাকা দুই ব্যাটসম্যানের ঠোকাঠুকিতে গ্যালারিতে থাকা দর্শকদের ঘুমই চলে আসার কথা। টানা ২৫টি ওভার কোন রান নেই ব্যাটসম্যানদের ব্যাটে। একের পর এক ওভার করে যাচ্ছেন লক্ষ্মণ সান্ধাকান, রঙ্গনা হেরাথ, ধনঞ্জয়না ডি সিলভা, নুয়ান প্রদীপ, দিলরুয়ান পেরেরারা। উইকেট পড়ার নামও নেই, রান তোলারও যেন ইচ্ছা নেই ব্যাটসম্যানদের।
অবশেষে ২১ ওভার কোন রান করে প্রথম আউট হলেন পিটার নেভিল। ১১৫ বল খেলে
মাত্র ৯ রান করেন তিনি। এর ৩ ওভার পর উইকেট বিলিয়ে দিতে বাধ্য হলেন স্টিভেন
ও’কেফিও।
0 comments:
Post a Comment