ক্যারিয়ার গড়তে আউটসোসিং এর ক্ষেত্র চিনুন…
ফ্রীলান্সিং কিংবা আউটসোর্সিং যাই বলুন না কেন তরুন প্রজন্মের
প্রায় বেশীরভাগের কাছে এ নিয়ে কৌতূহল দিন দিন বেড়েই চলছে । চাকরি নামক
সোনার হরিণ দিনে দিনে দুর্মূল্য হয়ে ওঠায় তরুন থেকে বয়স্ক বিশেষ করে
বেকারদের কাছে
আগ্রহের বিষয়ে পরিনত হয়েছে।
আসুন আমরা প্রথমে শব্দ দুটোর সাথে পরিচিত হই।
আপাত দৃষ্টিতে ফ্রীলান্সিং এবং আউটসোর্সিং একই অর্থে ব্যবহার করা হলেও দুটোর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে।
আউটসোর্সিং বলতে আমরা বুঝি ঘরে বসে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে কাজ করে আয় করা।
ফ্রীলান্সিং হচ্ছে স্বাধীন ভাবে কোন কাজ করা। মুক্ত পেশা। যেমন ধরুন, ব্যবসায় করা। এখানে আপনার কোন অফিসিয়াল প্রেসার নাই, আপনি নিজেই নিজের বস। এক্ষেত্রে শুধু ফ্রীলান্সিংকে একক ভাবে আউটসোর্সিং বলা চলে না। আবার নিজ দেশের কাজ বা স্থানীয় কাজকেও আউটসোর্সিং বলা যায় না।
তবে যেহেতু ইন্টারনেটে কাজ করা নিজের স্বাধীনতার উপর নির্ভর করে, তাই আউটসোর্সিং ও ফ্রীলান্সিং শব্দ দুটি একই অর্থে ব্যবহার করা হয়।
বর্তমানে আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্র সমুহঃ
• COMPUTER PROGRAMMING,
• WEB DESIGN,
• ৃGRAPHIC DESIGN,
• WEBSITE DEVELOPMENT,
• VIDEO EDITING,
• VIDEO PRODUCTION,
• TRANSLATING,
• ILLUSTRATING
• MUSIC
• JOURNALISM
• PUBLISHING
• SCREENWRITING,
• FILM MAKING,
• ACTING,
• PHOTOJOURNALISM,
• COSMETICS,
• FRAGRANCES,
• EDITING,
• PHOTOGRAPHY,
• EVENT PLANNING,
• EVENT MANAGEMENT,
• COPY EDITING,
• PROOFREADING,
• AUTHOR EDITING,
• INDEXING,
• COPY WRITING,
• WRITING,
• CONSULTING,
• TOUR GUIDING,
• POST-SECONDARY EDUCATION,
ইত্যাদি
ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার কাজ আপেক্ষা করছে আপনার জন্য । ফ্রীলান্সিং এ সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি, সেটি হল আত্মবিশ্বাস । আপনাকে নিজের উপর প্রচুর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে । তার আগে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। হুজুগে নয় বরং নিজেকেই প্রশ্ন করুন আপনার পছন্দের বিষয় কোনটি । তারপর প্রয়োজনীয় ট্রেনিং আর প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে শুরু করুন আজ থেকেই।
আপনি এখন ভাবতে থাকুন আদৌও ফ্রীলান্সিং পেশায় আসবেন কিনা? আর আসতে চাইলে কোন বিষয়টা আপনি মন থেকে পছন্দ করছেন…।
চলবে…
লেখক: সিরাজুম মুনিরা
উদ্যোক্তার খোঁজে ডটকম।
আগ্রহের বিষয়ে পরিনত হয়েছে।
আসুন আমরা প্রথমে শব্দ দুটোর সাথে পরিচিত হই।
আপাত দৃষ্টিতে ফ্রীলান্সিং এবং আউটসোর্সিং একই অর্থে ব্যবহার করা হলেও দুটোর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে।
আউটসোর্সিং বলতে আমরা বুঝি ঘরে বসে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে কাজ করে আয় করা।
ফ্রীলান্সিং হচ্ছে স্বাধীন ভাবে কোন কাজ করা। মুক্ত পেশা। যেমন ধরুন, ব্যবসায় করা। এখানে আপনার কোন অফিসিয়াল প্রেসার নাই, আপনি নিজেই নিজের বস। এক্ষেত্রে শুধু ফ্রীলান্সিংকে একক ভাবে আউটসোর্সিং বলা চলে না। আবার নিজ দেশের কাজ বা স্থানীয় কাজকেও আউটসোর্সিং বলা যায় না।
তবে যেহেতু ইন্টারনেটে কাজ করা নিজের স্বাধীনতার উপর নির্ভর করে, তাই আউটসোর্সিং ও ফ্রীলান্সিং শব্দ দুটি একই অর্থে ব্যবহার করা হয়।
বর্তমানে আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্র সমুহঃ
• COMPUTER PROGRAMMING,
• WEB DESIGN,
• ৃGRAPHIC DESIGN,
• WEBSITE DEVELOPMENT,
• VIDEO EDITING,
• VIDEO PRODUCTION,
• TRANSLATING,
• ILLUSTRATING
• MUSIC
• JOURNALISM
• PUBLISHING
• SCREENWRITING,
• FILM MAKING,
• ACTING,
• PHOTOJOURNALISM,
• COSMETICS,
• FRAGRANCES,
• EDITING,
• PHOTOGRAPHY,
• EVENT PLANNING,
• EVENT MANAGEMENT,
• COPY EDITING,
• PROOFREADING,
• AUTHOR EDITING,
• INDEXING,
• COPY WRITING,
• WRITING,
• CONSULTING,
• TOUR GUIDING,
• POST-SECONDARY EDUCATION,
ইত্যাদি
ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার কাজ আপেক্ষা করছে আপনার জন্য । ফ্রীলান্সিং এ সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি, সেটি হল আত্মবিশ্বাস । আপনাকে নিজের উপর প্রচুর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে । তার আগে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে। হুজুগে নয় বরং নিজেকেই প্রশ্ন করুন আপনার পছন্দের বিষয় কোনটি । তারপর প্রয়োজনীয় ট্রেনিং আর প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস নিয়ে শুরু করুন আজ থেকেই।
আপনি এখন ভাবতে থাকুন আদৌও ফ্রীলান্সিং পেশায় আসবেন কিনা? আর আসতে চাইলে কোন বিষয়টা আপনি মন থেকে পছন্দ করছেন…।
চলবে…
লেখক: সিরাজুম মুনিরা
উদ্যোক্তার খোঁজে ডটকম।
0 comments:
Post a Comment