বিসিএস প্রিলিমিনারিতে সাফল্যের দেখা পেতে…..
আশা
করছি আপনারা যারা ৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ প্রহণ করবেন তারা
লিখাটি পড়ে কি ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে সে সম্পর্কে ধারনা পাবেন। সমকালের
সৌজন্যে ফারহানা জাহান উপমা আপুকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে
লেখাটি প্রকাশ করছে উদ্যোক্তার খোঁজে…..
৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় ঘনিয়ে আসছে। সময় এসেছে লড়াইয়ের। বিসিএস পরীক্ষার বিষয়টি বেশ দীর্ঘ প্রক্রিয়ার। প্রথমেই মুখোমুখি হতে হয় প্রিলিমিনারির। বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও গণিত থেকেই অধিকাংশ প্রশ্ন হয়ে থাকে।
আপনি যে বিষয় ভালো জানেন, সে বিষয়ের ওপর জোর দিন। ইংরেজি গ্রামারের মৌলিক জায়গাগুলো থেকেই প্রশ্ন থাকে। তবে ভাষা ও সাহিত্য থেকে একেবারেই প্রশ্ন হয় না তা নয়। ক্রিয়াপদের ব্যবহার, অব্যয়ের প্রয়োগ, সঠিক শব্দের মাধ্যমে শূন্যস্থান পূরণ, বাক্য শুদ্ধি, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, অনুবাদ প্রভৃতি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক উভয় বিষয় থেকেও প্রশ্ন থাকে। এর মধ্যে বাংলাদেশ বিষয়ক প্রশ্নের মধ্যে ভূ-প্রকৃতি, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা ও স্বাধিকারের ইতিহাস, প্রাচীন বাংলার জনপদ ও তাদের ইতিহাস, কৃষি, শিল্প।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতেও পৃথিবীর ইতিহাস, ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যুদ্ধ, চুক্তি, আন্তর্জাতিক সংস্থা, আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। এ ক্ষেত্রে একাধিক দৈনিক পত্রিকা খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো খাতায় নোট করে রাখলে অনেক ভালো কাজ দেবে।
বাংলাদেশ বিষয়াবলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো সংবিধানের বিভিন্ন ধারা, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। সমসাময়িক বিষয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নতুন নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বিভিন্ন চুক্তি, যুদ্ধ কখন হয়েছে তার সাল ও তারিখ মনে রাখাটা খুবই জরুরি।
গণিত বিষয়ে নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ের পাটিগণিত, বীজগণিত এবং জ্যামিতির মৌলিক অংশগুলো থেকেও প্রশ্ন থাকে এ অংশে। গণিতে ভালো করতে হলে চর্চার কোনো বিকল্প নেই। তাই প্রতিদিনই কিছু না কিছু চর্চা করতে হবে। মানসিক দক্ষতা অংশে মূলত আইকিউ ধর্মী প্রশ্নগুলোই বেশি থাকে। মূল কথা হচ্ছে, নিয়মিত পড়াশোনা। সেটি করলে সাফল্য অবশ্যই ধরা দেবে।
ফারহানা জাহান উপমা
৩১তম বিসিএসে প্রথম
লেখাটি প্রকাশ করছে উদ্যোক্তার খোঁজে…..
৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার সময় ঘনিয়ে আসছে। সময় এসেছে লড়াইয়ের। বিসিএস পরীক্ষার বিষয়টি বেশ দীর্ঘ প্রক্রিয়ার। প্রথমেই মুখোমুখি হতে হয় প্রিলিমিনারির। বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান, দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও গণিত থেকেই অধিকাংশ প্রশ্ন হয়ে থাকে।
আপনি যে বিষয় ভালো জানেন, সে বিষয়ের ওপর জোর দিন। ইংরেজি গ্রামারের মৌলিক জায়গাগুলো থেকেই প্রশ্ন থাকে। তবে ভাষা ও সাহিত্য থেকে একেবারেই প্রশ্ন হয় না তা নয়। ক্রিয়াপদের ব্যবহার, অব্যয়ের প্রয়োগ, সঠিক শব্দের মাধ্যমে শূন্যস্থান পূরণ, বাক্য শুদ্ধি, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, অনুবাদ প্রভৃতি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক উভয় বিষয় থেকেও প্রশ্ন থাকে। এর মধ্যে বাংলাদেশ বিষয়ক প্রশ্নের মধ্যে ভূ-প্রকৃতি, মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা ও স্বাধিকারের ইতিহাস, প্রাচীন বাংলার জনপদ ও তাদের ইতিহাস, কৃষি, শিল্প।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতেও পৃথিবীর ইতিহাস, ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যুদ্ধ, চুক্তি, আন্তর্জাতিক সংস্থা, আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। এ ক্ষেত্রে একাধিক দৈনিক পত্রিকা খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো খাতায় নোট করে রাখলে অনেক ভালো কাজ দেবে।
বাংলাদেশ বিষয়াবলির জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো সংবিধানের বিভিন্ন ধারা, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য। সমসাময়িক বিষয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নতুন নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বিভিন্ন চুক্তি, যুদ্ধ কখন হয়েছে তার সাল ও তারিখ মনে রাখাটা খুবই জরুরি।
গণিত বিষয়ে নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ের পাটিগণিত, বীজগণিত এবং জ্যামিতির মৌলিক অংশগুলো থেকেও প্রশ্ন থাকে এ অংশে। গণিতে ভালো করতে হলে চর্চার কোনো বিকল্প নেই। তাই প্রতিদিনই কিছু না কিছু চর্চা করতে হবে। মানসিক দক্ষতা অংশে মূলত আইকিউ ধর্মী প্রশ্নগুলোই বেশি থাকে। মূল কথা হচ্ছে, নিয়মিত পড়াশোনা। সেটি করলে সাফল্য অবশ্যই ধরা দেবে।
ফারহানা জাহান উপমা
৩১তম বিসিএসে প্রথম
0 comments:
Post a Comment