বিপিএলের চতুর্থ আসরে বাড়ছে ২ দল !
স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চতুর্থ আসর মাঠে
গড়াবে আগামী নভেম্বরে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছে এ
বিষয়ে। তবে, জানা গেছে আগামী আসরটা আরও জমজমাট হতে চলেছে। কারণ, বিপিএলের
চতুর্থ আসরে বাড়ানো হচ্ছে আরও দুটি দল। মোট ৮টি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে
আগামী আসর। শুধু তাই
নয়, বিপিএলকে ছড়িয়ে দেয়া হতে পারে নতুন কোন শহরেও।
২০১২ এবং ২০১৩ সালে পর পর দুটি আসর আয়োজনের পর ফিক্সিং কেলেঙ্কারির কারণে তৃতীয় আসর মাঠে গড়াতে অপেক্ষা করতে হয়েছিল দুই বছর। প্রথম আসরে ছিল ৬টি বিভাগীয় দল। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল এবং সিলেট। পরের মৌসুমে দলের সংখ্যা বেড়ে যায় একটি। নতুন দল হিসেবে যোগ দেয় রংপুর।
তবে সর্বশেষ অনুষ্ঠিত তৃতীয় মৌসুমে সবকিছু ঢেলে সাজানো হয়। ফিক্সিং নিয়ন্ত্রণ এবং খেলোয়াড়দের পাওনার বিষয়গুলো আমলে এনে নতুন করে সাজানো হয় এই টুর্নামেন্টটি। নতুন দল হিসেবে যোগ দেয় কুমিল্লা। বাদ পড়ে পূর্বের দুইটি দল- খুলনা ও রাজশাহী। আশা করা হচ্ছে, আগামী আসরে সেই রাজশাহী এবং খুলনাই যুক্ত হতে পারে বিপিএলে।
এ প্রসঙ্গে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান আফজালুর রহমান সিনহা সাংবাদিকদের বলেন, ‘এবার আমরা দুটি নতুন দল আর একটি ভেন্যু যোগ করব। গতবারও আমরা এ ব্যাপারে ভাল সাড়া পেয়েছিলাম; কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলের সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে গতবার যারা আগ্রহ দেখিয়েছিল, তাদেরকে আমরা সুযোগ করে দেব এই জমজমাট আয়োজনে সামিল হওয়ার।’
সিনহা আশাবাদ ব্যক্ত করেন গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে জঙ্গী হামলার পর দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে তা একটি সফল বিপিএল আয়োজনের পথে কোনরকমের বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। পাশাপাশি তিনি আরও জানান নভেম্বরে বিপিএল আয়োজনের কারণ হল ওই সময়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশে ঘরোয়া টুর্নামেন্টের চাপ কম থাকে, তাই এ সময়ে বিপিএল আয়োজন করে তারা সম্ভাব্য সেরা বিদেশিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চান।
সিনহা বলেন, ‘জঙ্গী হামলা মোকাবেলায় সবরকমের পূর্ব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। বিসিবি খুবই আন্তরিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা শতভাগ নিশ্চিত করার ব্যাপারে। সারা বিশ্বেই জঙ্গী তৎপরতা বাড়ছে, তাই বলে তো কেউ ঘরে বসে থাকবে না। জঙ্গী নিধনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। আশা করি ঠিক সময়ই মাঠে গড়াবে এবারের বিপিএল।’
নয়, বিপিএলকে ছড়িয়ে দেয়া হতে পারে নতুন কোন শহরেও।
২০১২ এবং ২০১৩ সালে পর পর দুটি আসর আয়োজনের পর ফিক্সিং কেলেঙ্কারির কারণে তৃতীয় আসর মাঠে গড়াতে অপেক্ষা করতে হয়েছিল দুই বছর। প্রথম আসরে ছিল ৬টি বিভাগীয় দল। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল এবং সিলেট। পরের মৌসুমে দলের সংখ্যা বেড়ে যায় একটি। নতুন দল হিসেবে যোগ দেয় রংপুর।
তবে সর্বশেষ অনুষ্ঠিত তৃতীয় মৌসুমে সবকিছু ঢেলে সাজানো হয়। ফিক্সিং নিয়ন্ত্রণ এবং খেলোয়াড়দের পাওনার বিষয়গুলো আমলে এনে নতুন করে সাজানো হয় এই টুর্নামেন্টটি। নতুন দল হিসেবে যোগ দেয় কুমিল্লা। বাদ পড়ে পূর্বের দুইটি দল- খুলনা ও রাজশাহী। আশা করা হচ্ছে, আগামী আসরে সেই রাজশাহী এবং খুলনাই যুক্ত হতে পারে বিপিএলে।
এ প্রসঙ্গে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান আফজালুর রহমান সিনহা সাংবাদিকদের বলেন, ‘এবার আমরা দুটি নতুন দল আর একটি ভেন্যু যোগ করব। গতবারও আমরা এ ব্যাপারে ভাল সাড়া পেয়েছিলাম; কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলের সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। তবে গতবার যারা আগ্রহ দেখিয়েছিল, তাদেরকে আমরা সুযোগ করে দেব এই জমজমাট আয়োজনে সামিল হওয়ার।’
সিনহা আশাবাদ ব্যক্ত করেন গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে জঙ্গী হামলার পর দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে তা একটি সফল বিপিএল আয়োজনের পথে কোনরকমের বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। পাশাপাশি তিনি আরও জানান নভেম্বরে বিপিএল আয়োজনের কারণ হল ওই সময়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশে ঘরোয়া টুর্নামেন্টের চাপ কম থাকে, তাই এ সময়ে বিপিএল আয়োজন করে তারা সম্ভাব্য সেরা বিদেশিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চান।
সিনহা বলেন, ‘জঙ্গী হামলা মোকাবেলায় সবরকমের পূর্ব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। বিসিবি খুবই আন্তরিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা শতভাগ নিশ্চিত করার ব্যাপারে। সারা বিশ্বেই জঙ্গী তৎপরতা বাড়ছে, তাই বলে তো কেউ ঘরে বসে থাকবে না। জঙ্গী নিধনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। আশা করি ঠিক সময়ই মাঠে গড়াবে এবারের বিপিএল।’
0 comments:
Post a Comment