advertisement

adverisement

your javascript ads here

Saturday, 30 July 2016

মোবাইলের বেশি ব্যবহারে ক্যান্সার অনিবার্যই, জানাল গবেষণা…

মোবাইলের বেশি ব্যবহারে ক্যান্সার অনিবার্যই, জানাল গবেষণা… ——–

Screenshot_2

চিন্তা-ভাবনাটা ছিল অনেক দিন ধরেই। আশঙ্কাও ছিল বড় জোরদার। কিন্তু, এত দিনে একেবারে হাতেনাতে পরীক্ষামূলক ভাবে তা প্রমাণিত হয়ে গেল। মোবাইল ফোন বড়ই বিপজ্জনক। ওই ফোন ব্যবহারের সময় যে রেডিও-তরঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে, তা থেকে ম্যালিগন্যান্ট ক্যান্সার অনিবার্যই। এমনকী, তা আমাদের ব্রেন ক্যান্সার বা ব্রেন টিউমারের সম্ভাবনাও বহু গুন বাড়িয়ে তোলে। সব সময় চালু টেলিভিশন সেটের সামনে বসে থাকলেও ছড়িয়ে পড়া রেডিও-তরঙ্গ আমাদের ক্যান্সারে
আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাকে অনেক গুন বাড়িয়ে তোলে। আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ’-এর তত্ত্বাবধানে একেবারে হালের একটি গবেষণার ফলাফল ওই তথ্য দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সেই ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার’ জার্নালে। আর তার পরেই বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোড়ন শুরু হয়ে গিয়েছে গোটা মার্কিন মুলুকে। ওয়াশিংটনে, ‘ফেডারাল কমিউনিকেশন্স কমিশন’ (এফসিসি) একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, তারা এ ব্যাপারে শীঘ্রই ব্যবস্থা নিতে চলেছে।
আড়াই কোটি ডলার খরচে ওই গবেষণাটি চালানো হয়েছে ‘ন্যাশনাল টক্সিকোলজি প্রোগ্রামে’। ওই গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে রেডিও-তরঙ্গে মার্কিন মুলুকে টেলিভিশন সম্প্রচার করা হয়, বা চালানো হয় উপগ্রহ মারফত যোগাযোগ ব্যবস্থা, সেই রেডিও-তরঙ্গ অনিবার্য ভাবেই ম্যালিগন্যান্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে তোলে।
ওই গবেষণায় পরীক্ষা চালানো হয়েছিল ইঁদুরের ওপর। তাতে দেখা গিয়েছে, ওই বিশেষ রেডিও-তরঙ্গ পুরুষ ইঁদুরের শরীরে দু’ধরনের ম্যালিগন্যান্ট ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। মূল গবেষক ক্রিস্টোফার পোর্টিয়ার তাঁর গবেষণাপত্রে জানিয়েছেন, যে রেডিও-তরঙ্গ থেকে পুরুষ ইঁদুররা ম্যালিগন্যান্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে, আমাদের রোজকার ব্যবহার করা মোবাইল ফোন থেকে সেই রেডিও-তরঙ্গই ছড়িয়ে পড়ে নিয়মিত ভাবে। সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তিতে বানানো মোবাইল ফোন থেকেও ছড়িয়ে পড়ে ওই একই রেডিও-তরঙ্গ।
সহযোগী গবেষক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্সার রোগ বিশেষজ্ঞ, অনাবাসী ভারতীয় তরুণ অগ্রবাল ই-মেলে আনন্দবাজারকে জানাচ্ছেন, ‘‘ওই বিশেষ রেডিও-তরঙ্গের মাত্রা বাড়ানো হলে, ইঁদুররা আরও বিরল ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে। খুব দ্রুত হারে। সেই ক্যান্সার বা টিউমারটা হচ্ছে তাদের মস্তিষ্কে। যেটাকে বলে ‘গ্লিওমাস’। তারা আক্রান্ত হচ্ছে আরও ধরনের ক্যান্সারে। তাদের হৃদযন্ত্রের ওই ক্যান্সারকে বলে ‘শোয়্যানোমাস’। কিন্তু ওই রেডিও-তরঙ্গের স্বাভাবিক মাত্রায় (যা রোজ মোবাইল ফোন থেকে ছড়িয়ে পড়ে) ওই দুই ধরনের ক্যান্সারে ইঁদুরগুলো আক্রান্ত হচ্ছে না। মানুষের ক্ষেত্রেও ওই রেডিও-তরঙ্গের প্রভাব একই রকম হবে। আলাদা হওয়ার অন্তত কোনও বৈজ্ঞানিক কারণ নেই।’’
বৃহস্পতিবার ওই গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হতেই তুমুল হই চই শুরু হয়ে গিয়েছে মার্কিন মুলুকে। ফলে, যারা সব সময় মোবাইল ব্যবহার করেন, তাঁরা একটু সাবধানে থাকবেন! মাথায় রাখবেন, দিবারাত্র মোবাইল ফোন ব্যবহারের বিপদ-আপদ!.

হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?

২০১৬ জুলাই ২৮ ০৩:৫৬:৩৭
হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?
মনে করুন, সন্ধ্যা ছয়টার সময় একা এক রুমে বসে আছেন। সবাই অন্য কামরাতে বসে টিভি দেখছে। হঠাৎ করে আপনার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হলো এবং আস্তে আস্তে নিচের চোয়ালের দিকে আসা শুরু করলো৷ কাছাকাছি কেউ নেই, বুঝতে পারছেন, আপনার হৃদপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। এখন আপনি কি করবেন?
হার্ট এটাক হলে অধিকাংশ সময় মানুষ মারা যায় একা থাকার কারনে৷ অন্য কারো সাহায্য ছাড়া তাদের বুকের ওপর পাম্প করে হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন সম্ভব হয় না৷ ব্যথা শুরু হয়ে অজ্ঞান হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণত হাতে সময় থাকে ১০ সেকেণ্ড৷
এমতাবস্থায় হার্ট এটাকের শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
– লম্বা করে শ্বাস নিন। অার কাশি দিন।
– শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে আসে অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন প্রসারণ হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
– এভাবে কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসতে সহায়তা করে৷
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছতে চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি সবাইকে শিখিয়ে দিন৷ সাহায্যহীনভাবে অার একটি প্রানও যেন না হারাতে হয়৷
- See more at: http://www.bdallnews24.com/bn/article/46766#sthash.XcB82Q7j.dpuf

হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?

২০১৬ জুলাই ২৮ ০৩:৫৬:৩৭
হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?
মনে করুন, সন্ধ্যা ছয়টার সময় একা এক রুমে বসে আছেন। সবাই অন্য কামরাতে বসে টিভি দেখছে। হঠাৎ করে আপনার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হলো এবং আস্তে আস্তে নিচের চোয়ালের দিকে আসা শুরু করলো৷ কাছাকাছি কেউ নেই, বুঝতে পারছেন, আপনার হৃদপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। এখন আপনি কি করবেন?
হার্ট এটাক হলে অধিকাংশ সময় মানুষ মারা যায় একা থাকার কারনে৷ অন্য কারো সাহায্য ছাড়া তাদের বুকের ওপর পাম্প করে হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন সম্ভব হয় না৷ ব্যথা শুরু হয়ে অজ্ঞান হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণত হাতে সময় থাকে ১০ সেকেণ্ড৷
এমতাবস্থায় হার্ট এটাকের শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
– লম্বা করে শ্বাস নিন। অার কাশি দিন।
– শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে আসে অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন প্রসারণ হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
– এভাবে কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসতে সহায়তা করে৷
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছতে চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি সবাইকে শিখিয়ে দিন৷ সাহায্যহীনভাবে অার একটি প্রানও যেন না হারাতে হয়৷
- See more at: http://www.bdallnews24.com/bn/article/46766#sthash.XcB82Q7j.dpuf

হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?

২০১৬ জুলাই ২৮ ০৩:৫৬:৩৭
হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?
মনে করুন, সন্ধ্যা ছয়টার সময় একা এক রুমে বসে আছেন। সবাই অন্য কামরাতে বসে টিভি দেখছে। হঠাৎ করে আপনার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হলো এবং আস্তে আস্তে নিচের চোয়ালের দিকে আসা শুরু করলো৷ কাছাকাছি কেউ নেই, বুঝতে পারছেন, আপনার হৃদপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। এখন আপনি কি করবেন?
হার্ট এটাক হলে অধিকাংশ সময় মানুষ মারা যায় একা থাকার কারনে৷ অন্য কারো সাহায্য ছাড়া তাদের বুকের ওপর পাম্প করে হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন সম্ভব হয় না৷ ব্যথা শুরু হয়ে অজ্ঞান হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণত হাতে সময় থাকে ১০ সেকেণ্ড৷
এমতাবস্থায় হার্ট এটাকের শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
– লম্বা করে শ্বাস নিন। অার কাশি দিন।
– শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে আসে অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন প্রসারণ হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
– এভাবে কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসতে সহায়তা করে৷
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছতে চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি সবাইকে শিখিয়ে দিন৷ সাহায্যহীনভাবে অার একটি প্রানও যেন না হারাতে হয়৷
- See more at: http://www.bdallnews24.com/bn/article/46766#sthash.XcB82Q7j.dpuf

হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?

২০১৬ জুলাই ২৮ ০৩:৫৬:৩৭
হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?
মনে করুন, সন্ধ্যা ছয়টার সময় একা এক রুমে বসে আছেন। সবাই অন্য কামরাতে বসে টিভি দেখছে। হঠাৎ করে আপনার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হলো এবং আস্তে আস্তে নিচের চোয়ালের দিকে আসা শুরু করলো৷ কাছাকাছি কেউ নেই, বুঝতে পারছেন, আপনার হৃদপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। এখন আপনি কি করবেন?
হার্ট এটাক হলে অধিকাংশ সময় মানুষ মারা যায় একা থাকার কারনে৷ অন্য কারো সাহায্য ছাড়া তাদের বুকের ওপর পাম্প করে হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন সম্ভব হয় না৷ ব্যথা শুরু হয়ে অজ্ঞান হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণত হাতে সময় থাকে ১০ সেকেণ্ড৷
এমতাবস্থায় হার্ট এটাকের শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
– লম্বা করে শ্বাস নিন। অার কাশি দিন।
– শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে আসে অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন প্রসারণ হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
– এভাবে কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসতে সহায়তা করে৷
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছতে চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি সবাইকে শিখিয়ে দিন৷ সাহায্যহীনভাবে অার একটি প্রানও যেন না হারাতে হয়৷
- See more at: http://www.bdallnews24.com/bn/article/46766#sthash.XcB82Q7j.dpuf

0 comments:

Post a Comment