ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে? চিন্তা নেই। ভারতের শাসনে চলে আসুন। অনেক ভাল থাকবেন।
ব্রিটিশদের জন্য এমন পরামর্শই দেওয়া হয়েছে একটি ফেসবুক পোস্টে। যিনি এই পোস্ট করেছেন তিনি এক জন ব্রিটিশই। কর্মসূত্রে থাকেন দিল্লিতে। ভারতে থাকার অভিজ্ঞতা থেকেই নিজের দেশের মানুষকে তাঁর পরামর্শ, দুঃখ করার কোনও কারণ নেই। এই বেলা ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের শরিক হয়ে যেতে পারলেই সব মুশকিল আসান!
ফেসবুকে বেশ হইচই শুরু হয়েছে ব্রিটিশ বংশোদ্ভুত নিক বুকারের পোস্টটিকে ঘিরে। গণভোটের রায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ছাড়ার পক্ষে যেতেই ব্রিটেনে ঝড় উঠে গিয়েছে। চার দশকেরও বেশি সময় ইইউতে কাটানোর পর ব্রিটেন ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে রায় দেওয়ায় ইইউ-ও টালমাটাল। ইউরোপের অন্যান্য দেশ কী ভাবছে তা নিয়ে দিল্লিবাসী ব্রিটিশ নিক বুকার খুব একটা বিচলিত নন। ব্রিটেনের যে নাগরিকরা বিমর্ষ হয়ে পড়েছেন, তাঁদের পরামর্শ দিয়েছেন নিক বুকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার চেয়ে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হয়ে যাওয়া যে অনেক লাভজনক, তা যুক্তি দিয়ে বুঝিয়েছেন নিক বুকার।
ফেসবুক পোস্টে কী লিখেছেন বুকার?
‘‘ক্যামেরনের উচিত এখনই আবেদন করা যাতে ব্রিটেন ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হয়ে উঠতে পারে।
ঐতিহাসিক ভাবে চিন্তা করা হলে, কয়েকশো বছর ব্রিটেনকে নিজেদের শাসনে রাখার অধিকার ভারতীয়দেরও পাওয়া উচিত। ব্রিটেনের মানুষের কাছেও বিষয়টি যথেষ্ট অর্থবহ।
কর্মসংস্থানের কথা ভাবছেন? ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ইউরোপের আর্থিক বৃদ্ধির হারের চার গুণ। ২০৩০-এর পর গোটা ইউরোপের অর্থনীতির চেয়ে ভারতীয় অর্থনীতি বড় হয়ে যাবে। ২০৫০ নাগাদ ভারতীয় অর্থব্যবস্থা ইউরোপীয় অর্থব্যবস্থার দ্বিগুণ আকার নেবে।’’
এতেই থামেননি দিল্লিবাসী ব্রিটিশ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার চেয়ে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হলে সুযোগ-সুবিধা কত বেশি, তা বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন বুকার। ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন:
‘‘বৈচিত্রের কথা ভাবছেন? ভারতে রোজ ১০০টিরও বেশি ভাষায় কথা বলা হয় এবং সব ধর্মের মানুষ এ দেশে রয়েছেন।...
ভাবছেন ভারতে আপনাদের ভাষা কেউ বুঝবে কি না? ইংরেজি হল ভারতের দু’টি সরকারি ভাষার একটি। এত বছর ধরে নিজের মহাদেশের লোকজনের ভাষা বোঝার জন্য যাঁদের সংগ্রাম করতে হয়েছে, তাঁরা ভারতে অনেক স্বস্তি পাবেন।
ভাবছেন, বড় কোনও কিছু অংশ হতে পারবেন না? ভারতের জনসংখ্যা গোটা ইউরোপের দ্বিগুণ এবং তাদের অর্ধেকের বয়স ৩৫ বছরের কম। অর্থাৎ বয়স্ক জনসংখ্যার সঙ্গে থাকতে হবে এমন আশঙ্কাও নেই।’’
ভারত কেন বেড়াতে যাওয়ার জন্য ভাল গন্তব্য, ভারত কেন ফিল্ম ইনডাস্ট্রির জন্য আদর্শ, ভারত আর কোন কোন বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের থেকে ভাল— সে সব নিয়ে সবিস্তার বর্ণনা রয়েছে নিক বুকারের পোস্টে।
ব্রিটিশদের জন্য এমন পরামর্শই দেওয়া হয়েছে একটি ফেসবুক পোস্টে। যিনি এই পোস্ট করেছেন তিনি এক জন ব্রিটিশই। কর্মসূত্রে থাকেন দিল্লিতে। ভারতে থাকার অভিজ্ঞতা থেকেই নিজের দেশের মানুষকে তাঁর পরামর্শ, দুঃখ করার কোনও কারণ নেই। এই বেলা ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের শরিক হয়ে যেতে পারলেই সব মুশকিল আসান!
ফেসবুকে বেশ হইচই শুরু হয়েছে ব্রিটিশ বংশোদ্ভুত নিক বুকারের পোস্টটিকে ঘিরে। গণভোটের রায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ছাড়ার পক্ষে যেতেই ব্রিটেনে ঝড় উঠে গিয়েছে। চার দশকেরও বেশি সময় ইইউতে কাটানোর পর ব্রিটেন ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে রায় দেওয়ায় ইইউ-ও টালমাটাল। ইউরোপের অন্যান্য দেশ কী ভাবছে তা নিয়ে দিল্লিবাসী ব্রিটিশ নিক বুকার খুব একটা বিচলিত নন। ব্রিটেনের যে নাগরিকরা বিমর্ষ হয়ে পড়েছেন, তাঁদের পরামর্শ দিয়েছেন নিক বুকার। ইউরোপীয় ইউনিয়নে থাকার চেয়ে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হয়ে যাওয়া যে অনেক লাভজনক, তা যুক্তি দিয়ে বুঝিয়েছেন নিক বুকার।
ফেসবুক পোস্টে কী লিখেছেন বুকার?
‘‘ক্যামেরনের উচিত এখনই আবেদন করা যাতে ব্রিটেন ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হয়ে উঠতে পারে।
ঐতিহাসিক ভাবে চিন্তা করা হলে, কয়েকশো বছর ব্রিটেনকে নিজেদের শাসনে রাখার অধিকার ভারতীয়দেরও পাওয়া উচিত। ব্রিটেনের মানুষের কাছেও বিষয়টি যথেষ্ট অর্থবহ।
কর্মসংস্থানের কথা ভাবছেন? ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ইউরোপের আর্থিক বৃদ্ধির হারের চার গুণ। ২০৩০-এর পর গোটা ইউরোপের অর্থনীতির চেয়ে ভারতীয় অর্থনীতি বড় হয়ে যাবে। ২০৫০ নাগাদ ভারতীয় অর্থব্যবস্থা ইউরোপীয় অর্থব্যবস্থার দ্বিগুণ আকার নেবে।’’
এতেই থামেননি দিল্লিবাসী ব্রিটিশ। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার চেয়ে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হলে সুযোগ-সুবিধা কত বেশি, তা বিশদে ব্যাখ্যা করেছেন বুকার। ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন:
‘‘বৈচিত্রের কথা ভাবছেন? ভারতে রোজ ১০০টিরও বেশি ভাষায় কথা বলা হয় এবং সব ধর্মের মানুষ এ দেশে রয়েছেন।...
ভাবছেন ভারতে আপনাদের ভাষা কেউ বুঝবে কি না? ইংরেজি হল ভারতের দু’টি সরকারি ভাষার একটি। এত বছর ধরে নিজের মহাদেশের লোকজনের ভাষা বোঝার জন্য যাঁদের সংগ্রাম করতে হয়েছে, তাঁরা ভারতে অনেক স্বস্তি পাবেন।
ভাবছেন, বড় কোনও কিছু অংশ হতে পারবেন না? ভারতের জনসংখ্যা গোটা ইউরোপের দ্বিগুণ এবং তাদের অর্ধেকের বয়স ৩৫ বছরের কম। অর্থাৎ বয়স্ক জনসংখ্যার সঙ্গে থাকতে হবে এমন আশঙ্কাও নেই।’’
ভারত কেন বেড়াতে যাওয়ার জন্য ভাল গন্তব্য, ভারত কেন ফিল্ম ইনডাস্ট্রির জন্য আদর্শ, ভারত আর কোন কোন বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের থেকে ভাল— সে সব নিয়ে সবিস্তার বর্ণনা রয়েছে নিক বুকারের পোস্টে।
0 comments:
Post a Comment