প্রযুক্তি বিশ্বের ধনী তরুণ উদ্যোক্তা কিংবা নিজ পরিশ্রমে অল্প বয়সেই ধনী
হয়ে ওঠা ব্যক্তি- সবারই কয়েকটা বিষয়ে মিল পাওয়া যায়। তাদের চরিত্রের নানা
দিক বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এসব গুণ তাদের ধনী হতে সহায়তা করেছে। তরুণ
ধনীদের যে চারটি মিল অত্যন্ত বেশি, তা নিয়েই এ লেখা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি
জানিয়েছে
১. তাড়াতাড়ি করার তাগিদ
প্রায় সব তরুণ ধনীদের একটি বিষয়ে মিল অত্যন্ত সাধারণ। তা হলো তাড়াতাড়ি করার তাগিদ। তাদের জীবনের কাজগুলো করতে তারা দেরি করেননি। সুযোগের অপেক্ষায় তারা বসে থাকননি। তার বদলে তারা সুযোগ নিজেরাই তৈরি করে নিয়েছেন। আর এ কাজে তাদের কোনো বিলম্ব ছিল না।
২. তারা শক্তিশালী সঙ্গী খুঁজে পেয়েছিলেন
ধনী তরুণরা প্রায় সবাই অল্প বয়সেই একটা কাজ করেছিলেন, যা তাদের ধনী হতে সহায়তা করেছে। তা হলো, তারা অল্প বয়সেই ভালো সঙ্গী খুঁজে পেয়েছিলেন। যে সঙ্গী তাদের ব্যবসায়িক নানা বিষয়ে পাশে থেকে বা পরামর্শ দিয়ে সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে সহায়তা করেছে।
৩. দ্রুত উপরে ওঠার সোপানে গুরুত্বারোপ
তারা বিশ্বাস করেন, ‘সময় মানেই অর্থ।’ আর এ কারণে তারা সাধারণ কোনো চাকরি ও বেতনের ওপর নির্ভরশীলতায় বিশ্বাসী নন। এ কারণে তারা দ্রুত উপরে ওঠার সোপানে গুরুত্বারোপ করেন। তারা চাকরির বদলে ব্যবসা, ব্র্যান্ড উন্নয়ন, সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা, মার্কেটিং ও নানা ধরনের প্রোগ্রামের ওপর গুরুত্ব দেন। এভাবেই তারা তাদের সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে দ্রুত ওপরে ওঠার সন্ধান করেন।
৪. অন্যদের চিন্তাকে তারা পাত্তা দেন না
অন্য মানুষ কী ভাবছে, তা নিয়ে তারা মোটেও চিন্তিত থাকেন না। অন্যদের সন্তুষ্ট করতে গিয়ে সময় নষ্ট করায় তারা আগ্রহীও নন। যারা তাদের সহায়তা করে না, তাদের সহায়তা করে সময় নষ্ট করারও মানুষ তারা নন। তার বদলে তরুণ ধনীদের দেখা যায়, নিজের বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী কাজ করতে এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যেতে। বাস্তব জগতে সফল হওয়ার জন্য এ বিষয়টি তাদের সহায়তা করে।
প্রায় সব তরুণ ধনীদের একটি বিষয়ে মিল অত্যন্ত সাধারণ। তা হলো তাড়াতাড়ি করার তাগিদ। তাদের জীবনের কাজগুলো করতে তারা দেরি করেননি। সুযোগের অপেক্ষায় তারা বসে থাকননি। তার বদলে তারা সুযোগ নিজেরাই তৈরি করে নিয়েছেন। আর এ কাজে তাদের কোনো বিলম্ব ছিল না।
২. তারা শক্তিশালী সঙ্গী খুঁজে পেয়েছিলেন
ধনী তরুণরা প্রায় সবাই অল্প বয়সেই একটা কাজ করেছিলেন, যা তাদের ধনী হতে সহায়তা করেছে। তা হলো, তারা অল্প বয়সেই ভালো সঙ্গী খুঁজে পেয়েছিলেন। যে সঙ্গী তাদের ব্যবসায়িক নানা বিষয়ে পাশে থেকে বা পরামর্শ দিয়ে সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে সহায়তা করেছে।
৩. দ্রুত উপরে ওঠার সোপানে গুরুত্বারোপ
তারা বিশ্বাস করেন, ‘সময় মানেই অর্থ।’ আর এ কারণে তারা সাধারণ কোনো চাকরি ও বেতনের ওপর নির্ভরশীলতায় বিশ্বাসী নন। এ কারণে তারা দ্রুত উপরে ওঠার সোপানে গুরুত্বারোপ করেন। তারা চাকরির বদলে ব্যবসা, ব্র্যান্ড উন্নয়ন, সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা, মার্কেটিং ও নানা ধরনের প্রোগ্রামের ওপর গুরুত্ব দেন। এভাবেই তারা তাদের সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে দ্রুত ওপরে ওঠার সন্ধান করেন।
৪. অন্যদের চিন্তাকে তারা পাত্তা দেন না
অন্য মানুষ কী ভাবছে, তা নিয়ে তারা মোটেও চিন্তিত থাকেন না। অন্যদের সন্তুষ্ট করতে গিয়ে সময় নষ্ট করায় তারা আগ্রহীও নন। যারা তাদের সহায়তা করে না, তাদের সহায়তা করে সময় নষ্ট করারও মানুষ তারা নন। তার বদলে তরুণ ধনীদের দেখা যায়, নিজের বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী কাজ করতে এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যেতে। বাস্তব জগতে সফল হওয়ার জন্য এ বিষয়টি তাদের সহায়তা করে।
0 comments:
Post a Comment