advertisement

adverisement

your javascript ads here

Tuesday, 5 July 2016

বাংলাদেশ তুমি কার ? ধর্মের বিরুদ্ধে বললে ব্লগার হত্যা; পক্ষে বললে ট্রাইবুন্যালে ফাঁসি ।। দেখুন বিস্তারিত…

বাংলাদেশ তুমি কার ? ধর্মের বিরুদ্ধে বললে ব্লগার হত্যা; পক্ষে বললে ট্রাইবুন্যালে ফাঁসি ।। দেখুন বিস্তারিত…



চোখের সামনেই একটার পর একটা ফাঁসি কার্যকর হয় কিভাবে?এই দেশের সংবিধানে একই সঙ্গে আস্তিক আর নাস্তিক? রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতা রাখার বিরুদ্ধে কাউকেই হত্যা করেনি ধর্মীয় উগ্রপন্থিরা। ইসলামিক দলগুলোর কাছে প্রশ্ন, নাস্তিক-আস্তিকের ব্যাখ্যা করুন!এর্দোগানের ভয়েই হাসিনার ওআইসি সম্মেলন বর্জন। হাসিনা জানে, নিজামীদের কাউকেই বাঁচতে দেবে না। পাবলিক যা জানে, এর্দোগানরা জানে না কেন? ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করলে যা হয় সেটাই করে ভুগছে ইসলামপন্থিরা, অন্যথায় ন্যাটোর সদস্য তুর্কির জন্য ট্রাইবুন্যাল থামানো মাত্র ১ ঘন্টার ব্যাপার। অর্থাৎ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা।ট্রাইবুন্যাল নিয়ে লেখার ইচ্ছা ছিলো না। নিজামীদের ফাঁসি হলে আমার কেন মন খারাপ! অনেকেই বলেন, জামায়েতকে চেনেন না? আমি বলি, যারা আওয়ামী লীগ আর এরশাদ লীগ চেনে, অন্য দলকে চেনার প্রয়োজন আছে কী?
বাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও?  এর কোন হেরফের নেই। নিহত ব্লগার রাজীবের বাড়িতে গিয়ে শেখ হাসিনার ঘোষণা, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ সে।ফাঁসির বিরুদ্ধে তুর্কীর প্রেসিডেন্ট এর্দোগানের আবারও হুংকার। অথচ একমাত্র অর্থনৈতিক চাপই ডিজিটাল ফেরাউনদের জন্য যথেষ্ট। এক ঘণ্টায়ই তচনছ করে দিতে পারে ফেরাউনের মসনদ। ডিজিটাল অটোমেন এর্দোগান সাহেবরা ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে বিশাল বিশাল মসজিদ রাজনীতিতে ব্যস্ত। অথচ, তাদের
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয়দের বানোয়াট গল্প শুনেছি। যখন নিজের মতো করে ভাবছি, দেখলাম, ৭১ নামের মহাষড়যন্ত্র। আসল কথা, পাকিস্তানকে দুইখণ্ড করার যুদ্ধ ৭১। ৪৫ বছর পরে হলেও ভারতীয়দের নগ্ন আগ্রাসনে ৭১এর কাপড় খুলে যাচ্ছে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে জানলাম ৩০ লক্ষ শহীদ। অর্থাৎ প্রতি ২৫ জনে একজন। অথচ দেশে ফিরে দেখলাম, আমার শহরে পাকিস্তানীদের হাতে ৩০ থেকে ৪০ জন মারা গেছে। শহরের কোথাও রক্তপাত বা লাশ দেখিনি। দখল করা সম্পত্তি গুলো অক্ষত ফেরত পেলো হিন্দুরা।
৭১এর পর যুদ্ধবিরোধীরা পালিয়ে গেলে লুটপাটের অভয় আশ্রম শুরু করলো আওয়ামী লীগ, যা আজব্দি অব্যাহত। আওয়ামী লীগের অবস্থা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের মতো।বদরদের দখলে থাকা হিন্দু সম্পতিগুলো ফেরত পেলেও ৭১ পরবর্তী আওয়ামী আগ্রাসনে লক্ষ লক্ষ হিন্দু সম্পত্তি দখল অব্যাহত। আমার কথা, আওয়ামী লীগকে চিনলে আর কাউকেই চেনার প্রয়োজন নেই।রানাপ্লাজার সোহেল রানা যুবলীগের সদস্য। আওয়ামী লীগের সাংসদ মুরাদ জং-এর রাজনৈতিক সন্তান সে । হাজার হাজার আহত এবং ১৭শ মানুষ খুনের জন্য দায়ী সোহেল রানা।বিশ্বজিতকে চাপাতি দিয়ে খুনের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই সজীবকে। এখন পর্যন্ত সব খুনিরাই জীবিত। মন্ত্রী কামরুল আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এবং মায়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রুল জারি সত্ত্বেও সংসদে। অথচ ডেভিড বার্গম্যানদের বিরুদ্ধে আদালত অবমানানার শাস্তি প্রমাণ করলো, আদালত কেন হাসিনার পেটিকোট।সংসদে দাঁড়িয়ে আদালতের বিরুদ্ধে হাসিনার মন্ত্রীদের গালিগালাজের পরেও আদালত অবমাননা হয় না ? এবার বলুন, সোহেল রানাকে বাঁচিয়ে রেখে নিজামীদেরকে ফাঁসি দিতে রাষ্ট্রের এই তাড়াহুড়োর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে কারা?খালেদা জিয়ার জরুরি বৈঠক আর বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দেয়া সরকারী খবরের মূল্য- এক পয়সা । বিএনপিকে বাঁচতে হলে জোবায়েদা রহমানের বিকল্প নেই। অন্যথায় আগামী রমজানে বিএনপির অস্তিত্ব নাও থাকতে পারে।বাংলাদেশ তুমি কার? ২০৪১ সনে হাসিনার বয়স হবে ৯৪। অর্থাৎ ৯৪ বছর পর্যন্ত জীবনের গ্যারান্টি দিয়ে দেশ বিক্রি। হাসিনার পতন হলে মুহূর্তেই লক্ষ লক্ষ লাশ পড়বে একদিনেই। সুতরাং ৯৪ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে যতোটা নিচে নামতে হয় নামবে।একটি উদাহরণ। জাপান বললো, বিমানবন্দরের কাজ না দিলে উন্নয়নের বিনোয়োগ ফিরিয়ে নেবে। এক সপ্তাহ পরেই সিদ্ধান্ত, বিমানবন্দরের কাজ পাচ্ছে জাপান। চীন না জাপান, বাংলাদেশ তুমি কার রক্ষিতা ?যারা সংসদে আইন প্রণয়ন করে, এরাই আইনপ্রণেতা। সাংসদদের ৯৯ ভাগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। অধিকাংশই ভূয়া ডিগ্রিধারী। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশে মুদ্রাপাচারসহ নানান অভিযোগ। মখা আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, এরশাদ, পুলক… প্রত্যেকেই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী।এবার বলেন, এদের হাতে আইন প্রণয়ন হলে মরবে কারা? জামায়েতের সম্পদ গ্রাস করতে হলে নিজামীদেরকে ফাঁসির বিকল্প নেই। সংসদ নাকি ডিজিটাল ডিসকো ক্লাব?বাংলাদেশের কোথাও ‘আমি’ ছাড়া শব্দ নেই। আমি, আমার বাবা, আমার পুত্র-কন্যা… এই হচ্ছে লেনিনের শুয়োরের খোয়ার । ৭০ সনে জহির রায়হানের “জীবন থেকে নেয়া” ছবিটি আইয়ুব খানের ‘আমি’র বিরুদ্ধে মাইক।
তবে এই দেশে আর কখনোই জহির রায়হানের জন্ম হবে না। ৩০ জানুয়ারি ১৯৭১এ সেই সম্ভাবনাকে হত্যা করলো শেখ ফজলুল হক মনির মুজিববাহিনী।গণতন্ত্রকে পাঠিয়ে দিয়েছি লাশ কাটা ঘরে। আদালত এখন সংসদের পেটিকোট পড়েছে। প্রতিদিনই পেটিকোটের দুর্গন্ধ ধামাচাপা দিতে নতুন নতুন গ্রেফতার আর হত্যাকান্ডের খবর তৈরি করছে। বাংলাদেশ তুমি কার ঠিকানায় আছো?আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে? অথচ সার্ভার রুমে ৬ জনের আঙুলের ছাপ দিয়ে ৮০ মিলিয়ন ডলার চোরদেরকে আজো গ্রেফতার করতে পারলো না গরুড় হালিম? বরং তার উচিত টিভি সিরিয়ালে গিয়ে হালিম পাকানো।গণতন্ত্রের সুফল পেতে জঙ্গি দমনের বিকল্প নেই, বললো, জঙ্গিমন্ত্রী। অথচ ইনুর বিরুদ্ধে গণবাহিনীর গণহত্যার অভিযোগ। আমরা দেখছি সংসদে ৩০০+৫০ শূয়োরের খামারে মিনিটে ৫২ হাজার টাকা খর্চ করে এই ইনুদেরই জঙ্গি কার্যকলাপ। জঙ্গিবাদ এমনই এক রোগ, গণতন্ত্রের পৈতা নিয়ে ব্রাহ্মণ বানানো যাবে না। সুতরাং, ৭৪ এর ইনু আজ ডিজিটাল জঙ্গি।মুজিবের বিরুদ্ধে লিখলে যাবজ্জীবন জেল আর ১ কোটি টাকা জরিমানা? ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান হয়তো জেলেই পচে মরবে। লতিফ সিদ্দিকির মন্ত্রীত্ব গেছে মহানবীকে অপমানের জন্য নয় বরং ডিজিটাল উপদেষ্টার লক্ষ লক্ষ ডলার গোপন বেতনের খবর ফাঁস করার অভিযোগে।
এর মানে হলো মহানবীর চেয়ে অন্য কারো সম্মান বড়। এইসব উপসর্গের মানে কি, শিঘ্রই কোন ব্যক্তির নামে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা এবং কেতাব নাজেল হবে?
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpufবাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও? 1424861213BD এর কোন হেরফের নেই। নিহত ব্লগার রাজীবের বাড়িতে গিয়ে শেখ হাসিনার ঘোষণা, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ সে। ফাঁসির বিরুদ্ধে তুর্কীর প্রেসিডেন্ট এর্দোগানের আবারও হুংকার। অথচ একমাত্র অর্থনৈতিক চাপই ডিজিটাল ফেরাউনদের জন্য যথেষ্ট। এক ঘণ্টায়ই তচনছ করে দিতে পারে ফেরাউনের মসনদ। ডিজিটাল অটোমেন এর্দোগান সাহেবরা ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে বিশাল বিশাল মসজিদ রাজনীতিতে ব্যস্ত। অথচ, তাদের চোখের সামনেই একটার পর একটা ফাঁসি কার্যকর হয় কিভাবে?
এই দেশের সংবিধানে একই সঙ্গে আস্তিক আর নাস্তিক? রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতা রাখার বিরুদ্ধে কাউকেই হত্যা করেনি ধর্মীয় উগ্রপন্থিরা। ইসলামিক দলগুলোর কাছে প্রশ্ন, নাস্তিক-আস্তিকের ব্যাখ্যা করুন!
এর্দোগানের ভয়েই হাসিনার ওআইসি সম্মেলন বর্জন। হাসিনা জানে, নিজামীদের কাউকেই বাঁচতে দেবে না। পাবলিক যা জানে, এর্দোগানরা জানে না কেন? ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করলে যা হয় সেটাই করে ভুগছে ইসলামপন্থিরা, অন্যথায় ন্যাটোর সদস্য তুর্কির জন্য ট্রাইবুন্যাল থামানো মাত্র ১ ঘন্টার ব্যাপার। অর্থাৎ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা।
ট্রাইবুন্যাল নিয়ে লেখার ইচ্ছা ছিলো না। নিজামীদের ফাঁসি হলে আমার কেন মন খারাপ! অনেকেই বলেন, জামায়েতকে চেনেন না? আমি বলি, যারা আওয়ামী লীগ আর এরশাদ লীগ চেনে, অন্য দলকে চেনার প্রয়োজন আছে কী?
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয়দের বানোয়াট গল্প শুনেছি। যখন নিজের মতো করে ভাবছি, দেখলাম, ৭১ নামের মহাষড়যন্ত্র। আসল কথা, পাকিস্তানকে দুইখণ্ড করার যুদ্ধ ৭১। ৪৫ বছর পরে হলেও ভারতীয়দের নগ্ন আগ্রাসনে ৭১এর কাপড় খুলে যাচ্ছে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে জানলাম ৩০ লক্ষ শহীদ। অর্থাৎ প্রতি ২৫ জনে একজন। অথচ দেশে ফিরে দেখলাম, আমার শহরে পাকিস্তানীদের হাতে ৩০ থেকে ৪০ জন মারা গেছে। শহরের কোথাও রক্তপাত বা লাশ দেখিনি। দখল করা সম্পত্তি গুলো অক্ষত ফেরত পেলো হিন্দুরা।
৭১এর পর যুদ্ধবিরোধীরা পালিয়ে গেলে লুটপাটের অভয় আশ্রম শুরু করলো আওয়ামী লীগ, যা আজব্দি অব্যাহত। আওয়ামী লীগের অবস্থা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের মতো।
বদরদের দখলে থাকা হিন্দু সম্পতিগুলো ফেরত পেলেও ৭১ পরবর্তী আওয়ামী আগ্রাসনে লক্ষ লক্ষ হিন্দু সম্পত্তি দখল অব্যাহত। আমার কথা, আওয়ামী লীগকে চিনলে আর কাউকেই চেনার প্রয়োজন নেই।
রানাপ্লাজার সোহেল রানা যুবলীগের সদস্য। আওয়ামী লীগের সাংসদ মুরাদ জং-এর রাজনৈতিক সন্তান সে । হাজার হাজার আহত এবং ১৭শ মানুষ খুনের জন্য দায়ী সোহেল রানা।
বিশ্বজিতকে চাপাতি দিয়ে খুনের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই সজীবকে। এখন পর্যন্ত সব খুনিরাই জীবিত। মন্ত্রী কামরুল আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এবং মায়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রুল জারি সত্ত্বেও সংসদে। অথচ ডেভিড বার্গম্যানদের বিরুদ্ধে আদালত অবমানানার শাস্তি প্রমাণ করলো, আদালত কেন হাসিনার পেটিকোট।
সংসদে দাঁড়িয়ে আদালতের বিরুদ্ধে হাসিনার মন্ত্রীদের গালিগালাজের পরেও আদালত অবমাননা হয় না ? এবার বলুন, সোহেল রানাকে বাঁচিয়ে রেখে নিজামীদেরকে ফাঁসি দিতে রাষ্ট্রের এই তাড়াহুড়োর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে কারা?
খালেদা জিয়ার জরুরি বৈঠক আর বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দেয়া সরকারী খবরের মূল্য- এক পয়সা । বিএনপিকে বাঁচতে হলে জোবায়েদা রহমানের বিকল্প নেই। অন্যথায় আগামী রমজানে বিএনপির অস্তিত্ব নাও থাকতে পারে।
বাংলাদেশ তুমি কার? ২০৪১ সনে হাসিনার বয়স হবে ৯৪। অর্থাৎ ৯৪ বছর পর্যন্ত জীবনের গ্যারান্টি দিয়ে দেশ বিক্রি। হাসিনার পতন হলে মুহূর্তেই লক্ষ লক্ষ লাশ পড়বে একদিনেই। সুতরাং ৯৪ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে যতোটা নিচে নামতে হয় নামবে।
একটি উদাহরণ। জাপান বললো, বিমানবন্দরের কাজ না দিলে উন্নয়নের বিনোয়োগ ফিরিয়ে নেবে। এক সপ্তাহ পরেই সিদ্ধান্ত, বিমানবন্দরের কাজ পাচ্ছে জাপান। চীন না জাপান, বাংলাদেশ তুমি কার রক্ষিতা ?
যারা সংসদে আইন প্রণয়ন করে, এরাই আইনপ্রণেতা। সাংসদদের ৯৯ ভাগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। অধিকাংশই ভূয়া ডিগ্রিধারী। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশে মুদ্রাপাচারসহ নানান অভিযোগ। মখা আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, এরশাদ, পুলক… প্রত্যেকেই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী।
এবার বলেন, এদের হাতে আইন প্রণয়ন হলে মরবে কারা? জামায়েতের সম্পদ গ্রাস করতে হলে নিজামীদেরকে ফাঁসির বিকল্প নেই। সংসদ নাকি ডিজিটাল ডিসকো ক্লাব?
বাংলাদেশের কোথাও ‘আমি’ ছাড়া শব্দ নেই। আমি, আমার বাবা, আমার পুত্র-কন্যা… এই হচ্ছে লেনিনের শুয়োরের খোয়ার । ৭০ সনে জহির রায়হানের “জীবন থেকে নেয়া” ছবিটি আইয়ুব খানের ‘আমি’র বিরুদ্ধে মাইক।
তবে এই দেশে আর কখনোই জহির রায়হানের জন্ম হবে না। ৩০ জানুয়ারি ১৯৭১এ সেই সম্ভাবনাকে হত্যা করলো শেখ ফজলুল হক মনির মুজিববাহিনী।
গণতন্ত্রকে পাঠিয়ে দিয়েছি লাশ কাটা ঘরে। আদালত এখন সংসদের পেটিকোট পড়েছে। প্রতিদিনই পেটিকোটের দুর্গন্ধ ধামাচাপা দিতে নতুন নতুন গ্রেফতার আর হত্যাকান্ডের খবর তৈরি করছে। বাংলাদেশ তুমি কার ঠিকানায় আছো?
আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে? অথচ সার্ভার রুমে ৬ জনের আঙুলের ছাপ দিয়ে ৮০ মিলিয়ন ডলার চোরদেরকে আজো গ্রেফতার করতে পারলো না গরুড় হালিম? বরং তার উচিত টিভি সিরিয়ালে গিয়ে হালিম পাকানো।
গণতন্ত্রের সুফল পেতে জঙ্গি দমনের বিকল্প নেই, বললো, জঙ্গিমন্ত্রী। অথচ ইনুর বিরুদ্ধে গণবাহিনীর গণহত্যার অভিযোগ। আমরা দেখছি সংসদে ৩০০+৫০ শূয়োরের খামারে মিনিটে ৫২ হাজার টাকা খর্চ করে এই ইনুদেরই জঙ্গি কার্যকলাপ। জঙ্গিবাদ এমনই এক রোগ, গণতন্ত্রের পৈতা নিয়ে ব্রাহ্মণ বানানো যাবে না। সুতরাং, ৭৪ এর ইনু আজ ডিজিটাল জঙ্গি।
মুজিবের বিরুদ্ধে লিখলে যাবজ্জীবন জেল আর ১ কোটি টাকা জরিমানা? ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান হয়তো জেলেই পচে মরবে। লতিফ সিদ্দিকির মন্ত্রীত্ব গেছে মহানবীকে অপমানের জন্য নয় বরং ডিজিটাল উপদেষ্টার লক্ষ লক্ষ ডলার গোপন বেতনের খবর ফাঁস করার অভিযোগে।
এর মানে হলো মহানবীর চেয়ে অন্য কারো সম্মান বড়। এইসব উপসর্গের মানে কি, শিঘ্রই কোন ব্যক্তির নামে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা এবং কেতাব নাজেল হবে?
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpuf
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpuf
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpuf
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpuf
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpufরই বাবুর্চি ছিলেন |
ঢাকার হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার চারদিনের মাথায় গুলশান থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় নিহত পাঁচজন জঙ্গিসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন ব্যক্তিকে আসামী করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে শনিবার সকালে ওই রেস্তোরাঁয় কমান্ডো অভিযানের পর আইএসপিআরের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছিলো ৬ জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়েছে।
তাহলে পাঁচজনকে আসামী করা হলো কেনো - এই প্রশ্নের জবাবে গুলশান থানার একজন পুলিশ বলেছেন, নিহতদের মধ্যে একজন ওই রেস্তোরাঁর কুক ছিলেন বলে তারা পরে জানতে পেরেছেন।
তবে ওই কুক নিরাপত্তার বাহিনীর গুলিতে নাকি হামলাকারীদের হাতে মারা গেছেন সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেন নি।
আইএসপিআরের বক্তব্যের পর আই এসের দেওয়া পাঁচজন জিহাদির ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার প্রশ্ন উঠে আরেকজন ‘জঙ্গি’ তাহলে কে?
এর মধ্যেই পুলিশ নিহত পাঁচজনের মরদেহের ছবিও প্রকাশ করে।
তখন প্রশ্ন উঠে আইএসপিআরের বক্তব্য অনুযায়ী আরেকজন হামলাকারী কোথায় গেলো।
তারপরেই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে পুলিশ যে ৫ জনের মৃতদেহের ছবি প্রকাশ করেছে তাদের একজন জঙ্গি নন।
তিনি ওই রেস্তোরাঁর একজন বাবুর্চি। হামলার সময় জিহাদিরা তাকেও জিম্মি করেছিলো।
এদিকে পুলিশের কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে বর্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ‘হামলাকারীদের’ একজনকে ভুলবশত হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ওই ব্যক্তি হয়তো হামলাকারীদের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন। কিন্তু তাকে হামলাকারী ভেবে হত্যা করা হয়েছে।
ঢাকায় পুলিশের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রয়টার্সকে বলেছেন, নিহত ওই ব্যক্তির নাম সাইফুল ইসলাম চৌকিদার।
হলি আর্টিজান বেকারিতে তিনি পিৎজা বানাতেন।
- See more at: http://www.bdtimes365.com/national/2016/07/05/130797#sthash.gO4KgWvR.WA3eNfiY.dpuf

0 comments:

Post a Comment