advertisement

adverisement

your javascript ads here

Sunday, 10 July 2016

স্যার আমি অবসরপ্রাপ্ত সেনা, আপনারা গুলি করতে করতে এগিয়ে এলে এদেরকে নিয়ে আমি বের হতে পারব’ !!!

দুজন বডিগার্ড নিয়ে হলি আর্টিজান ক্যাফে বেকারিতে গিয়েছিলেন ব্যবসায়ী লতিফুর রহমানের নাতি ফারাজ আইয়াজ হোসেন। দুই বডিগার্ডের মধ্যে একজন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত নিরাপত্তা রক্ষী ঘটনার সময় ভিতরে অবস্থান করছিলেন। আরেকজন ছিলেন গাড়ির সঙ্গে। হামলার সময় দেশি-বিদেশি ১৩ জনসহ অবসরপ্রাপ্ত এই সেনাসদস্যও
লুকিয়ে ছিলেন রেস্তোরাঁর নিচতলায়। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এই বডিগার্ড তার সঙ্গে আসেন।
ফারাজ এই রেস্তোরাঁয় ডিনারের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দুই বান্ধবীকে। এর মধ্যে একজন ভারতীয় নাগরিক তারুশি জৈন। তার বাবা দীর্ঘ ২০ বছর বাংলাদেশে বসবাস করছেন। বাবাকে দেখতে মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকায় আসেন। ঢাকা থেকে তাদের ভারত যাওয়ার কথা ছিল। আরেক বান্ধবী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক অবিন্তা কবির। ফারাজ ও তার বান্ধবীদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে জঙ্গিরা। পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার নেতৃত্বে আর্টিজান রেস্তোরাঁয় প্রথম অভিযান চলার সময় বাইরে ফারাজের নিরাপত্তা রক্ষীর কাছে ভিতর থেকে ফোন করেন অপর নিরাপত্তা রক্ষী।
এই সময় পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এই ফোনে কথা বলেন ভিতরে অবস্থানকারী সদস্যের সঙ্গে। নিরাপত্তারক্ষী পুলিশকে বলেন, ‘স্যার আমি অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য। ফারাজের নিরাপত্তার জন্য ভিতরে ছিলাম। বিদেশিরাসহ আমরা আটকে আছি। আপনারা গুলি শুরু করে সামনে এগিয়ে এলে এদেরকে নিয়ে আমি বেরিয়ে আসতে পারব। কিন্তু আমার স্যার আমার সঙ্গে নেই। তিনি জিম্মি অবস্থায় কীভাবে আছেন, জানি না।’ এরপরই পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা গুলি চালাতে চালাতে সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এ সময় অনেক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এর মাঝে একটি সংস্থার দুজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা গ্রেনেডের স্প্লিন্টারে আহত হন।সিসিটিভির ফুটেজে দেখা গেছে, পাঁচ সন্ত্রাসী একে একে প্রবেশ করে হলি আর্টিজানে। প্রথমে একজন প্রবেশের দুই মিনিট পর আরেক অস্ত্রধারী ভিতরে ঢুকে। এভাবেই কয়েক মিনিটের মধ্যে পাঁচ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী রেস্তোরাঁর ভিতরে মিলিত হয়। এরপরই শুরু হয় সন্ত্রাসীদের তাণ্ডব। পুলিশের কাছে প্রথম খবর আসে, একদল সন্ত্রাসী চাঁদার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে গোলাগুলি করছে। সে অনুযায়ী পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান। তবে স্বল্প সময়ের মধ্যে ঘটনার গুরুত্ব বুঝতে পেরে গুলশানের ডিসি মোসতাক ফোন করেন পুলিশ কমিশনারকে।তিনি কমিশনারকে জানান, স্যার ভয়াবহ ঘটনা। যা ইতিপূর্বে কখনো ঘটেনি, তা-ই ঘটতে যাচ্ছে। আমি স্পটে গেলাম, আপনি আসুন, স্যার।  পুলিশ কমিশনার সঙ্গে সঙ্গে তারবার্তায় ডিএমপির পুলিশ সদস্যদের অ্যালার্ট করেন। গুলশান জোনের ছয় থানার পুলিশকে পুরো এলাকা ঘিরে ফেলার নির্দেশ দেন। যাতে কোনো সন্ত্রাসী পালাতে না পারে। পুলিশ কমিশনারের নির্দেশ অনুযায়ী, ছয় থানার পুলিশ অবস্থান নেয়। এর মধ্যে দ্রুত পুলিশ কমিশনার ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। গাড়িতে উঠেই তিনি সোয়াত টিমকে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। একই সঙ্গে ডিএমপির সব পুলিশকে অ্যালার্ট করে ঘটনাস্থলের দিকে অগ্রসর হতে বলেন। পুলিশ কমিশনার এসেই হলি আর্টিজানের কাছে চলে আসেন। তার পরনে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ছিল না।
বনানী থানার ওসি সালাউদ্দিন পুলিশ কমিশনারকে জ্যাকেট পরিয়ে দেন। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গেও কমিশনার কথা বলেন। এরপরই আসে ফারাজের বডিগার্ডের ফোন। পুলিশ কমিশনার এ সময় পুলিশ কর্মকর্তাদের বলেন, যে কোনো মূল্যে আমরা ভিতরে প্রবেশ করে সন্ত্রাসীদের পাকড়াও করব এবং চাইনিজ রাইফেল দিয়ে গুলি করতে করতে পুলিশ সদস্যরা রেস্তোরাঁর মূল ফটকের ভিতের ঢুকে পড়ে। সন্ত্রাসীরা এ সময় গুলি চালাতে থাকে। গুলিবিনিময় চলাকালেই ফারাজের বডিগার্ড ও কয়েকজন বিদেশি নাগরিকসহ বেশ কয়েকজন বেরিয়ে আসেন। প্রধান ফটকের দিকে অগ্রসর হয়ে পুলিশ যখন গুলি চালাতে থাকে, ভিতর থেকে জঙ্গিরা গ্রেনেড চার্জ করে।
এতে গোয়েন্দা পুলিশের এসি রবিউল ইসলাম ও বনানী থানার ওসি সালাউদ্দিন খানসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ আহত হন। পরে হাসপাতালে মারা যান এই দুই কর্মকর্তা। জানা গেছে, পুলিশ দ্বিতীয় দফা অভিযান চালানোর জন্য সাউন্ড গ্রেনেড, এপিসি গাড়ি, কাঁদানো গ্যাস নিয়ে প্রস্তুতি নেয়। এ সময় বিদেশিদের রক্ষার জন্য এ অভিযান ধীরে যাওয়া ও সেনা নৌ কমান্ডোদের দিয়ে অভিযানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে ভোরে ৪৬ ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সফল অভিযান পরিচালিত হয়। মাত্র সাড়ে ১১ মিনিটের এই অভিযানে পাঁচ জঙ্গি নিহত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন কর্মকর্তা জানান, পাঁচ জঙ্গির সঙ্গে দৌড়ে পালাতে গিয়ে হোটেলের সেফ নিহত হন। জঙ্গিদের সঙ্গে দৌড়ানোর কারণেই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন হোটেল সেফ সাইফুল। এ কারণে পুলিশের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জঙ্গিদের সঙ্গে সাইফুলের মৃতদেহের ছবিও মিডিয়ায় পাঠানো হয়। পরে তার আসল পরিচয় বেরিয়ে আসে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও কয়েকজন জানিয়েছেন, সেই রাতে সেনা-নৌ, পুলিশ ও র‌্যাবের মধ্যে সমন্বয় ছিল। যে কারণে এই অভিযান সকালে পুরোপুরিভাবে সফল হয়। এ ছাড়াও বিজিবি গুলশান এলাকায় অবস্থান নিয়েছিল। আশপাশের ভবনে ছিল সোয়াত টিমও। শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদেরও দেখা যায় ঘটনাস্থলে। যা অভিযানকে সফল করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। সরকারের সর্বোচ্চ মহল সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিয়েছে। এভাবেই সেই রাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা চরম ঝুঁকি নিয়ে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে।
‘সন্দেহভাজন’ শাওনের মৃত্যু : রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনায় আহত জাকির হোসেন শাওন (২২) মারা গেছেন। শুক্রবার বিকাল সোয়া পাঁচটায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এর আগে ১ জুলাই হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর রক্তাক্ত অবস্থায় পুলিশ তাকে আটক করে। পুলিশ বলছে, শাওন সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী ছিল। তবে পরিবার বলছে, শাওন এক বছর ধরে হলি আর্টিজানে বাবুর্চির সহকারী হিসাবে কাজ করছিল। সে কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত নয়। শাওনের কোনো খোঁজ-খবর না পেয়ে ৩ জুলাই বিকালে হলি আর্টিজান বেকারির সামনের সড়কে আসেন তার মা মাহমুদা বেগম। মোবাইলে ছেলের পাসপোর্ট সাইজের একটি ছবিও তিনি গণমাধ্যম কর্মীদের দেখান।এরপর বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরে ছেলেকে না পেয়ে পরদিন আবারো হলি আর্টিজানের সামনে আসেন।-বিডি প্রতিদিন
প্রকৃতির উপাদানই প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে রুখে দিতে পারে৷ ভূমিকম্প প্রতিরোধী দেওয়াল তৈরি করতে যখন নানারকম ভাবনা-চিন্তা স্থপতিদের, তখন তাঁদের পথ দেখাচ্ছে নারিকেল৷ মনে করা হচ্ছে, নারিকেলের গড়নেই লুকিয়ে আছে ভূমিকম্প প্রতিরোধের নকশা৷
নারিকেল গাছের উচ্চতা যথেষ্ঠ বেশি হয়৷ সেখান থেকে নিচে পড়লেও নারিকেলের শস্য অংশের কোনো ক্ষতি হয় না৷ শস্য নিরাপদ রাখতে প্রায় স্তরে স্তরে নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে নারিকেলের গঠনে৷ প্রথমে ছোবড়ার আবরণ, পরে শক্ত দেওয়ালের জেরেই অনেক উঁচু থেকে পড়ার পরও মাটির প্রত্যাঘাত নারিকেলের শস্যে পৌঁছয় না৷ গঠনের এই বিশেষ পদ্ধতিতেই তা আটকানো সম্ভব হয়েছে৷ এই বিষয়টিই ভাবিয়েছে জার্মানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের৷
নারিকেলের এই বিশেষ গঠন রীতিমতো পরীক্ষা করে দেখছেন তাঁরা৷ কীভাবে মাটির আঘাতজনিত কম্পন স্তিমিত হয়ে যাচ্ছে তা নতুন ভাবনার জন্ম দিচ্ছে বিজ্ঞানীমহলে৷ শুধু ছোবড়ার আবরণই নয়, ঠিক যে বিন্যাসে ছোবড়ার তন্তুগুলি থাকে তাও গুরুত্বপূর্ণ৷ এই কৌণিক বিন্যাসই কম্পনকে ধাপে ধাপে কমিয়ে দেয়৷ এরপরে থাকে শক্ত দেওয়ালের আবরণ৷ ফলত শস্য একেবারে নিরাপদে থাকে৷ এমনকী শক্ত দেওয়ালে ফাটলও ধরে না৷ তন্তুর আবরণ সরিয়ে তবেই বিতরের দেওয়ালে ফাটল ধরানো সম্ভব হয়৷
ঠিক এই প্রযুক্তি দেওয়াল তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায় কি না, ভাবছেন স্থপতিরা৷ ভূমিকম্পের প্রভাবও যদি কোনও কিছুর কৌণিক বিন্যাসে কমিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় তাহলে আর দেওয়ালে ফাটল ধরবে না৷ সেইসঙ্গে ছোবড়ার তন্তু যথেষ্ট হালকা৷ অর্থাৎ হালকা বস্তু বিশেষ প্রযুক্তিতে রাখলে বড় কম্পন যে আটকানো সম্ভব, তা নারিকেলের গঠনেই স্পষ্ট৷ আরও বিশ্লেষণ করে এই পদ্ধতি বাস্তবে বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখছেন বিজ্ঞানীরা৷
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2016/07/09/379008#sthash.9Gu9kmqQ.dpufদুজন বডিগার্ড নিয়ে হলি আর্টিজান ক্যাফে বেকারিতে গিয়েছিলেন ব্যবসায়ী লতিফুর রহমানের নাতি ফারাজ আইয়াজ হোসেন। দুই বডিগার্ডের মধ্যে একজন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত নিরাপত্তা রক্ষী ঘটনার সময় ভিতরে অবস্থান করছিলেন। আরেকজন ছিলেন গাড়ির সঙ্গে। হামলার সময় দেশি-বিদেশি ১৩ জনসহ অবসরপ্রাপ্ত এই সেনাসদস্যও লুকিয়ে ছিলেন রেস্তোরাঁর নিচতলায়। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এই বডিগার্ড তার সঙ্গে আসেন।
ফারাজ এই রেস্তোরাঁয় ডিনারের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দুই বান্ধবীকে। এর মধ্যে একজন ভারতীয় নাগরিক তারুশি জৈন। তার বাবা দীর্ঘ ২০ বছর বাংলাদেশে বসবাস করছেন। বাবাকে দেখতে মেয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকায় আসেন। ঢাকা থেকে তাদের ভারত যাওয়ার কথা ছিল। আরেক বান্ধবী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক অবিন্তা কবির। ফারাজ ও তার বান্ধবীদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে জঙ্গিরা। পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার নেতৃত্বে আর্টিজান রেস্তোরাঁয় প্রথম অভিযান চলার সময় বাইরে ফারাজের নিরাপত্তা রক্ষীর কাছে ভিতর থেকে ফোন করেন অপর নিরাপত্তা রক্ষী।
প্রকৃতির উপাদানই প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে রুখে দিতে পারে৷ ভূমিকম্প প্রতিরোধী দেওয়াল তৈরি করতে যখন নানারকম ভাবনা-চিন্তা স্থপতিদের, তখন তাঁদের পথ দেখাচ্ছে নারিকেল৷ মনে করা হচ্ছে, নারিকেলের গড়নেই লুকিয়ে আছে ভূমিকম্প প্রতিরোধের নকশা৷
নারিকেল গাছের উচ্চতা যথেষ্ঠ বেশি হয়৷ সেখান থেকে নিচে পড়লেও নারিকেলের শস্য অংশের কোনো ক্ষতি হয় না৷ শস্য নিরাপদ রাখতে প্রায় স্তরে স্তরে নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে নারিকেলের গঠনে৷ প্রথমে ছোবড়ার আবরণ, পরে শক্ত দেওয়ালের জেরেই অনেক উঁচু থেকে পড়ার পরও মাটির প্রত্যাঘাত নারিকেলের শস্যে পৌঁছয় না৷ গঠনের এই বিশেষ পদ্ধতিতেই তা আটকানো সম্ভব হয়েছে৷ এই বিষয়টিই ভাবিয়েছে জার্মানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের৷
নারিকেলের এই বিশেষ গঠন রীতিমতো পরীক্ষা করে দেখছেন তাঁরা৷ কীভাবে মাটির আঘাতজনিত কম্পন স্তিমিত হয়ে যাচ্ছে তা নতুন ভাবনার জন্ম দিচ্ছে বিজ্ঞানীমহলে৷ শুধু ছোবড়ার আবরণই নয়, ঠিক যে বিন্যাসে ছোবড়ার তন্তুগুলি থাকে তাও গুরুত্বপূর্ণ৷ এই কৌণিক বিন্যাসই কম্পনকে ধাপে ধাপে কমিয়ে দেয়৷ এরপরে থাকে শক্ত দেওয়ালের আবরণ৷ ফলত শস্য একেবারে নিরাপদে থাকে৷ এমনকী শক্ত দেওয়ালে ফাটলও ধরে না৷ তন্তুর আবরণ সরিয়ে তবেই বিতরের দেওয়ালে ফাটল ধরানো সম্ভব হয়৷
ঠিক এই প্রযুক্তি দেওয়াল তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায় কি না, ভাবছেন স্থপতিরা৷ ভূমিকম্পের প্রভাবও যদি কোনও কিছুর কৌণিক বিন্যাসে কমিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় তাহলে আর দেওয়ালে ফাটল ধরবে না৷ সেইসঙ্গে ছোবড়ার তন্তু যথেষ্ট হালকা৷ অর্থাৎ হালকা বস্তু বিশেষ প্রযুক্তিতে রাখলে বড় কম্পন যে আটকানো সম্ভব, তা নারিকেলের গঠনেই স্পষ্ট৷ আরও বিশ্লেষণ করে এই পদ্ধতি বাস্তবে বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায় কি না, তা খতিয়ে দেখছেন বিজ্ঞানীরা৷
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2016/07/09/379008#sthash.9Gu9kmqQ.dpuf
ষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf
গরম গরম খাবার খেতে কার না ভাল লাগে! কিন্তু আধুনিক যুগের ব্যস্ত জীবনে সবসময় খেতে বসার ঠিক আগেই রান্না করার সুযোগ হয় না। অনেক বাড়িতেই দু’বেলার খাবার এক বারে রান্না করে রেখে দেওয়া হয় ফ্রিজে। তারপর সময়মতো ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে উনুন বা মাইক্রোওভেন-এ গরম করে নিয়ে খাওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তাররা বলছেন, কোনও কোনও খাবার এভাবে গরম করে খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। এই খাবারগুলি রান্না করার পর গরম গরম খেয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করছেন ডাক্তাররা। এই সব বিপজ্জনক খাদ্যের তালিকায় রয়েছে বাঙালিদের প্রিয় বেশ কিছু খাবারও। এই সব খাবার গরম করে খাওয়ার আগে ভাবুন।
জেনে নিই সেইসব খাবারের নাম ও তাদের প্রাসঙ্গিক বিপদের কথা—
১. মুরগির মাংস:
চিকেন বা মুরগির মাংসে যে প্রোটিন থাকে তার ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি। রান্না করা মুরগির মাংস গরম করলে এই প্রোটিনের অণুগুলি ভেঙে যায়। তাই গরম করা মাংস খেলে পেটের সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া অনেক সময় রান্নার পরেও স্যালমোনেলা নামের এক ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুরগির মাংসের অংশবিশেষে রয়ে যায়। রান্না করা মুরগির মাংস যদি মাইক্রোওয়েভে গরম করা হয় তাহলে এই ব্যাকটেরিয়া মাংসের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এই ব্যাকটেরিয়া গুরুতর অসুস্থতা ঘটাতে পারে।
২. ভাত:
সাধারণত কোনও বাঙালি বাড়িতেই রান্না করার সঙ্গে সঙ্গে ভাত খাওয়া হয় না। উনুন থেকে নামানোর পরে ভাত যদি ঘরোয়া তাপমাত্রাতেই রেখে দেওয়া হয় তাহলে ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিতে থাকে তাতে। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয় তবে ব্যাকটেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বৃদ্ধি পায়।
৩. আলু:
আলুর ক্ষেত্রে সমস্যাটি অনেকটা ভাতের মতোই। রান্না করা বা সিদ্ধ করা আলু ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে তাতে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়। সেই ব্যাকটেরিয়ার ক্ষতিকরতা বৃদ্ধি পায় আলু গরম করার সময়। এর পরিণামে পেটে মারাত্মক ইনফেকশন দেখা দিতে পারে।
৪. পালং শাক:
পালং বা অন্য যে কোনও শাক-পাতাতেই নাইট্রেট থাকে। যখন ঠান্ডা হয়ে যাওয়া রান্না করা শাকপাতা পুনরায় গরম করা হয় তখন ওই নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয় যা ক্যান্সারের বীজ হিসেবে কাজ করে। এছাড়া নাইট্রোস্যামাইন যেমন বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেনের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তেমনই বাচ্চাদের মধ্যে প্রবল শ্বাসকষ্টেরও কারণ হতে পারে।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2016/07/10/379259#sthash.6938m6hk.dpuf

0 comments:

Post a Comment