advertisement

adverisement

your javascript ads here

Tuesday, 5 July 2016

আবারও সাকিবকে হত্যার হুমকি দিলো জঙ্গীরা |||


আবারও সাকিবকে হত্যার হুমকি দিলো জঙ্গীরা


ক্রীড়ালোক প্রতিবেদকঃ
ক্যারিবীয়ান প্রিমিয়ার লিগ (সিপিএল) খেলতে ওয়েস্টইন্ডিজে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। সেখানেই তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে জঙ্গীরা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফোন থেকে সাকিবকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ক্যারবিয়ান সংবাদ
মাধ্যমগুলো। জঙ্গিদের পক্ষ থেকেই তার প্রাণনাশের হুমকি এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগেও পাকিস্তান সুপার লিগ (পিসিএল) খেলতে গিয়ে হুমকি পেয়ে ছিলেন তিনি। এরপর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন এ অলরাউন্ডার। তথন দেশের বেশ কয়েকটা অনলাইন গণমাধ্যম খবরও প্রকাশ করেছিল যে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে হোটেল রুমে সাকিব আল হাসানকে ফোন করে উর্দু ভাষায় হত্যার হুমকি দেয়া হয়।
আইরিন পারভিন খান: ঢাকার রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষুব্ধ, শোকাহত ইতালি। ঘটনার পর থেকে দেশটির গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম ঢাকা অ্যাটাক। দেশটির সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে পরিস্থিতি। নিহত ৯ ইতালিয়ান নাগরিকের মরদেহ আনতে পাঠানো হয়েছে দুটি বিমান। সঙ্গে গেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। নেয়া হয়েছে নিহত নাগরিকদের স্বজনকেও। ইতালির প্রেসিডেন্ট বিদেশ সফর স্থগিত করে দেশে ফিরেছেন। প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি দফায় দফায় দেশবাসীকে পরিস্থিতি অবহিত করেছেন। ঘটনার দিন গভীর রাত পর্যন্ত তিনি তার কার্যালয়েই ছিলেন। পর্যবেক্ষণ করেছেন পরিস্থিতি।
ঘটনার দুই দিন পার হলেও এখানকার গণমাধ্যমে কেবলই ঢাকা অ্যাটাকের খবর। প্রধান শিরোনাম। আলোচনা। পর্যালোচনা। দেশটির কট্টরপন্থি বিরোধী দল ক্ষুব্ধ। তারা অভিবাসী বিতাড়ণের পক্ষে। এখন তারা বড় করে আওয়াজ তুলেছে। ঘটনার পর থেকে আতঙ্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে। দেশটিতে অন্তত ৮০ হাজার বাংলাদেশি থাকেন। এর মধ্যে প্রচুর বাংলাদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি করছেন। ইউরোপীয় অন্য


দেশের চেয়ে এখানে অবৈধরা ভালোভাবেই থাকতে পারেন। তাদেরকে ইতালিয়ানরা মানবিক দৃষ্টিতে দেখে। ঘটনার পর থেকে এই অবৈধ বাংলাদেশিদের মধ্যে শঙ্কা ভর করেছে। তারা বাইরে বের হতে, কাজে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এই মুহূর্তে হয়তো কোনো বাংলাদেশিদের ওপর হামলা হবে না। কিন্তু আইনি সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে কমে যাবে। অবৈধ বাংলাদেশিরা আর মানবিক দৃষ্টি পাবে না।

ঘটনার দিন ইউরো কাপের খেলা চলছিল। ইতালিয়ানরা অনেকে টিভি সেটের সামনে। খেলা চলার মধ্যেই ঢাকায় হামলার খবর আসে। এরপর সব গণমাধ্যমে তা ব্রেকিং খবর হিসেবে প্রচার হয়। প্রথমে ২০ জন জিম্মি হওয়ার কথা বলা হয়। এরপর জানা যায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ইতালিয়ান নাগরিক বলে জানানো হয়। এ খবরে শোকাহত হয়ে পড়ে গোটা ইতালি। রাজনীতিবিদ, সাধারণ নাগরিক সব দিক থেকেই প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ইতালিয়ান নাগরিকরা নানামুখী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে থাকেন। তারা বাংলাদেশের সরকার এবং মিডিয়ারও সমালোচনা করেন।

গণমাধ্যমে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ঘটনাটিকে বড় করে দেখছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, এটা আমাদের ওপর আঘাত। তবে আমাদেরকে দমানো যাবে না।
ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য ইতালিতে যাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। কম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ছাত্ররা আবেদন করে এখানে আসতে পারে। তাদের জন্য বিনা পয়সায় পড়ার কোটা আছে। প্রচুর বাংলাদেশি ছাত্র ইতালিতে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। হামলা ঘটনা তাদের এ সুযোগ সীমিত করে দিতে পারে।
গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশিদের  জন্য সিজোনাল ওয়ার্ক বা কৃষি ভিসা বন্ধ রাখা হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তা খুলে দেয়ার। কিন্তু এ ঘটনার পর আমরা কোন্‌ মুখে এ দাবি জানাতে যাবো। হয়তো এ সুযোগ দীর্ঘ দিনের জন্যই বন্ধ হয়ে থাকবে। ইতালির গণমাধ্যমে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে গদি নিয়ে টানাটানির ফলে এক দল আরেক দলের ওপর দোষারোপ করতে করতে আইএস দেশটিতে অবস্থান করে নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরাও তাই বলছেন। তারা বলছেন, বাংলাদেশ বিদেশিদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিতে না পারলে তারা সামনে আরো বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।-এমজমিন
- See more at: http://bn.mtnews24.com/probash/90233/--#sthash.qsg3aFvM.dpuf
আইরিন পারভিন খান: ঢাকার রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষুব্ধ, শোকাহত ইতালি। ঘটনার পর থেকে দেশটির গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম ঢাকা অ্যাটাক। দেশটির সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে পরিস্থিতি। নিহত ৯ ইতালিয়ান নাগরিকের মরদেহ আনতে পাঠানো হয়েছে দুটি বিমান। সঙ্গে গেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। নেয়া হয়েছে নিহত নাগরিকদের স্বজনকেও। ইতালির প্রেসিডেন্ট বিদেশ সফর স্থগিত করে দেশে ফিরেছেন। প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি দফায় দফায় দেশবাসীকে পরিস্থিতি অবহিত করেছেন। ঘটনার দিন গভীর রাত পর্যন্ত তিনি তার কার্যালয়েই ছিলেন। পর্যবেক্ষণ করেছেন পরিস্থিতি।
ঘটনার দুই দিন পার হলেও এখানকার গণমাধ্যমে কেবলই ঢাকা অ্যাটাকের খবর। প্রধান শিরোনাম। আলোচনা। পর্যালোচনা। দেশটির কট্টরপন্থি বিরোধী দল ক্ষুব্ধ। তারা অভিবাসী বিতাড়ণের পক্ষে। এখন তারা বড় করে আওয়াজ তুলেছে। ঘটনার পর থেকে আতঙ্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে। দেশটিতে অন্তত ৮০ হাজার বাংলাদেশি থাকেন। এর মধ্যে প্রচুর বাংলাদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি করছেন। ইউরোপীয় অন্য


দেশের চেয়ে এখানে অবৈধরা ভালোভাবেই থাকতে পারেন। তাদেরকে ইতালিয়ানরা মানবিক দৃষ্টিতে দেখে। ঘটনার পর থেকে এই অবৈধ বাংলাদেশিদের মধ্যে শঙ্কা ভর করেছে। তারা বাইরে বের হতে, কাজে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এই মুহূর্তে হয়তো কোনো বাংলাদেশিদের ওপর হামলা হবে না। কিন্তু আইনি সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে কমে যাবে। অবৈধ বাংলাদেশিরা আর মানবিক দৃষ্টি পাবে না।

ঘটনার দিন ইউরো কাপের খেলা চলছিল। ইতালিয়ানরা অনেকে টিভি সেটের সামনে। খেলা চলার মধ্যেই ঢাকায় হামলার খবর আসে। এরপর সব গণমাধ্যমে তা ব্রেকিং খবর হিসেবে প্রচার হয়। প্রথমে ২০ জন জিম্মি হওয়ার কথা বলা হয়। এরপর জানা যায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ইতালিয়ান নাগরিক বলে জানানো হয়। এ খবরে শোকাহত হয়ে পড়ে গোটা ইতালি। রাজনীতিবিদ, সাধারণ নাগরিক সব দিক থেকেই প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ইতালিয়ান নাগরিকরা নানামুখী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে থাকেন। তারা বাংলাদেশের সরকার এবং মিডিয়ারও সমালোচনা করেন।

গণমাধ্যমে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ঘটনাটিকে বড় করে দেখছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, এটা আমাদের ওপর আঘাত। তবে আমাদেরকে দমানো যাবে না।
ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য ইতালিতে যাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। কম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ছাত্ররা আবেদন করে এখানে আসতে পারে। তাদের জন্য বিনা পয়সায় পড়ার কোটা আছে। প্রচুর বাংলাদেশি ছাত্র ইতালিতে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। হামলা ঘটনা তাদের এ সুযোগ সীমিত করে দিতে পারে।
গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশিদের  জন্য সিজোনাল ওয়ার্ক বা কৃষি ভিসা বন্ধ রাখা হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তা খুলে দেয়ার। কিন্তু এ ঘটনার পর আমরা কোন্‌ মুখে এ দাবি জানাতে যাবো। হয়তো এ সুযোগ দীর্ঘ দিনের জন্যই বন্ধ হয়ে থাকবে। ইতালির গণমাধ্যমে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে গদি নিয়ে টানাটানির ফলে এক দল আরেক দলের ওপর দোষারোপ করতে করতে আইএস দেশটিতে অবস্থান করে নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরাও তাই বলছেন। তারা বলছেন, বাংলাদেশ বিদেশিদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিতে না পারলে তারা সামনে আরো বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।-এমজমিন
- See more at: http://bn.mtnews24.com/probash/90233/--#sthash.qsg3aFvM.dpuf
আইরিন পারভিন খান: ঢাকার রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষুব্ধ, শোকাহত ইতালি। ঘটনার পর থেকে দেশটির গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম ঢাকা অ্যাটাক। দেশটির সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে পরিস্থিতি। নিহত ৯ ইতালিয়ান নাগরিকের মরদেহ আনতে পাঠানো হয়েছে দুটি বিমান। সঙ্গে গেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। নেয়া হয়েছে নিহত নাগরিকদের স্বজনকেও। ইতালির প্রেসিডেন্ট বিদেশ সফর স্থগিত করে দেশে ফিরেছেন। প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি দফায় দফায় দেশবাসীকে পরিস্থিতি অবহিত করেছেন। ঘটনার দিন গভীর রাত পর্যন্ত তিনি তার কার্যালয়েই ছিলেন। পর্যবেক্ষণ করেছেন পরিস্থিতি।
ঘটনার দুই দিন পার হলেও এখানকার গণমাধ্যমে কেবলই ঢাকা অ্যাটাকের খবর। প্রধান শিরোনাম। আলোচনা। পর্যালোচনা। দেশটির কট্টরপন্থি বিরোধী দল ক্ষুব্ধ। তারা অভিবাসী বিতাড়ণের পক্ষে। এখন তারা বড় করে আওয়াজ তুলেছে। ঘটনার পর থেকে আতঙ্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে। দেশটিতে অন্তত ৮০ হাজার বাংলাদেশি থাকেন। এর মধ্যে প্রচুর বাংলাদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি করছেন। ইউরোপীয় অন্য


দেশের চেয়ে এখানে অবৈধরা ভালোভাবেই থাকতে পারেন। তাদেরকে ইতালিয়ানরা মানবিক দৃষ্টিতে দেখে। ঘটনার পর থেকে এই অবৈধ বাংলাদেশিদের মধ্যে শঙ্কা ভর করেছে। তারা বাইরে বের হতে, কাজে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এই মুহূর্তে হয়তো কোনো বাংলাদেশিদের ওপর হামলা হবে না। কিন্তু আইনি সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে কমে যাবে। অবৈধ বাংলাদেশিরা আর মানবিক দৃষ্টি পাবে না।

ঘটনার দিন ইউরো কাপের খেলা চলছিল। ইতালিয়ানরা অনেকে টিভি সেটের সামনে। খেলা চলার মধ্যেই ঢাকায় হামলার খবর আসে। এরপর সব গণমাধ্যমে তা ব্রেকিং খবর হিসেবে প্রচার হয়। প্রথমে ২০ জন জিম্মি হওয়ার কথা বলা হয়। এরপর জানা যায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ইতালিয়ান নাগরিক বলে জানানো হয়। এ খবরে শোকাহত হয়ে পড়ে গোটা ইতালি। রাজনীতিবিদ, সাধারণ নাগরিক সব দিক থেকেই প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ইতালিয়ান নাগরিকরা নানামুখী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে থাকেন। তারা বাংলাদেশের সরকার এবং মিডিয়ারও সমালোচনা করেন।

গণমাধ্যমে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ঘটনাটিকে বড় করে দেখছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, এটা আমাদের ওপর আঘাত। তবে আমাদেরকে দমানো যাবে না।
ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য ইতালিতে যাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। কম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ছাত্ররা আবেদন করে এখানে আসতে পারে। তাদের জন্য বিনা পয়সায় পড়ার কোটা আছে। প্রচুর বাংলাদেশি ছাত্র ইতালিতে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। হামলা ঘটনা তাদের এ সুযোগ সীমিত করে দিতে পারে।
গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশিদের  জন্য সিজোনাল ওয়ার্ক বা কৃষি ভিসা বন্ধ রাখা হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তা খুলে দেয়ার। কিন্তু এ ঘটনার পর আমরা কোন্‌ মুখে এ দাবি জানাতে যাবো। হয়তো এ সুযোগ দীর্ঘ দিনের জন্যই বন্ধ হয়ে থাকবে। ইতালির গণমাধ্যমে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে গদি নিয়ে টানাটানির ফলে এক দল আরেক দলের ওপর দোষারোপ করতে করতে আইএস দেশটিতে অবস্থান করে নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরাও তাই বলছেন। তারা বলছেন, বাংলাদেশ বিদেশিদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিতে না পারলে তারা সামনে আরো বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।-এমজমিন
- See more at: http://bn.mtnews24.com/probash/90233/--#sthash.qsg3aFvM.dpuf
আইরিন পারভিন খান: ঢাকার রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষুব্ধ, শোকাহত ইতালি। ঘটনার পর থেকে দেশটির গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম ঢাকা অ্যাটাক। দেশটির সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে পরিস্থিতি। নিহত ৯ ইতালিয়ান নাগরিকের মরদেহ আনতে পাঠানো হয়েছে দুটি বিমান। সঙ্গে গেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। নেয়া হয়েছে নিহত নাগরিকদের স্বজনকেও। ইতালির প্রেসিডেন্ট বিদেশ সফর স্থগিত করে দেশে ফিরেছেন। প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি দফায় দফায় দেশবাসীকে পরিস্থিতি অবহিত করেছেন। ঘটনার দিন গভীর রাত পর্যন্ত তিনি তার কার্যালয়েই ছিলেন। পর্যবেক্ষণ করেছেন পরিস্থিতি।
ঘটনার দুই দিন পার হলেও এখানকার গণমাধ্যমে কেবলই ঢাকা অ্যাটাকের খবর। প্রধান শিরোনাম। আলোচনা। পর্যালোচনা। দেশটির কট্টরপন্থি বিরোধী দল ক্ষুব্ধ। তারা অভিবাসী বিতাড়ণের পক্ষে। এখন তারা বড় করে আওয়াজ তুলেছে। ঘটনার পর থেকে আতঙ্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে। দেশটিতে অন্তত ৮০ হাজার বাংলাদেশি থাকেন। এর মধ্যে প্রচুর বাংলাদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি করছেন। ইউরোপীয় অন্য


দেশের চেয়ে এখানে অবৈধরা ভালোভাবেই থাকতে পারেন। তাদেরকে ইতালিয়ানরা মানবিক দৃষ্টিতে দেখে। ঘটনার পর থেকে এই অবৈধ বাংলাদেশিদের মধ্যে শঙ্কা ভর করেছে। তারা বাইরে বের হতে, কাজে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এই মুহূর্তে হয়তো কোনো বাংলাদেশিদের ওপর হামলা হবে না। কিন্তু আইনি সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে কমে যাবে। অবৈধ বাংলাদেশিরা আর মানবিক দৃষ্টি পাবে না।

ঘটনার দিন ইউরো কাপের খেলা চলছিল। ইতালিয়ানরা অনেকে টিভি সেটের সামনে। খেলা চলার মধ্যেই ঢাকায় হামলার খবর আসে। এরপর সব গণমাধ্যমে তা ব্রেকিং খবর হিসেবে প্রচার হয়। প্রথমে ২০ জন জিম্মি হওয়ার কথা বলা হয়। এরপর জানা যায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ইতালিয়ান নাগরিক বলে জানানো হয়। এ খবরে শোকাহত হয়ে পড়ে গোটা ইতালি। রাজনীতিবিদ, সাধারণ নাগরিক সব দিক থেকেই প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ইতালিয়ান নাগরিকরা নানামুখী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে থাকেন। তারা বাংলাদেশের সরকার এবং মিডিয়ারও সমালোচনা করেন।

গণমাধ্যমে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ঘটনাটিকে বড় করে দেখছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, এটা আমাদের ওপর আঘাত। তবে আমাদেরকে দমানো যাবে না।
ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য ইতালিতে যাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। কম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ছাত্ররা আবেদন করে এখানে আসতে পারে। তাদের জন্য বিনা পয়সায় পড়ার কোটা আছে। প্রচুর বাংলাদেশি ছাত্র ইতালিতে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। হামলা ঘটনা তাদের এ সুযোগ সীমিত করে দিতে পারে।
গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশিদের  জন্য সিজোনাল ওয়ার্ক বা কৃষি ভিসা বন্ধ রাখা হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তা খুলে দেয়ার। কিন্তু এ ঘটনার পর আমরা কোন্‌ মুখে এ দাবি জানাতে যাবো। হয়তো এ সুযোগ দীর্ঘ দিনের জন্যই বন্ধ হয়ে থাকবে। ইতালির গণমাধ্যমে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে গদি নিয়ে টানাটানির ফলে এক দল আরেক দলের ওপর দোষারোপ করতে করতে আইএস দেশটিতে অবস্থান করে নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরাও তাই বলছেন। তারা বলছেন, বাংলাদেশ বিদেশিদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিতে না পারলে তারা সামনে আরো বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।-এমজমিন
- See more at: http://bn.mtnews24.com/probash/90233/--#sthash.qsg3aFvM.dpuf
আইরিন পারভিন খান: ঢাকার রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষুব্ধ, শোকাহত ইতালি। ঘটনার পর থেকে দেশটির গণমাধ্যমের প্রধান শিরোনাম ঢাকা অ্যাটাক। দেশটির সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে পরিস্থিতি। নিহত ৯ ইতালিয়ান নাগরিকের মরদেহ আনতে পাঠানো হয়েছে দুটি বিমান। সঙ্গে গেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। নেয়া হয়েছে নিহত নাগরিকদের স্বজনকেও। ইতালির প্রেসিডেন্ট বিদেশ সফর স্থগিত করে দেশে ফিরেছেন। প্রধানমন্ত্রী মাত্তিও রেনজি দফায় দফায় দেশবাসীকে পরিস্থিতি অবহিত করেছেন। ঘটনার দিন গভীর রাত পর্যন্ত তিনি তার কার্যালয়েই ছিলেন। পর্যবেক্ষণ করেছেন পরিস্থিতি।
ঘটনার দুই দিন পার হলেও এখানকার গণমাধ্যমে কেবলই ঢাকা অ্যাটাকের খবর। প্রধান শিরোনাম। আলোচনা। পর্যালোচনা। দেশটির কট্টরপন্থি বিরোধী দল ক্ষুব্ধ। তারা অভিবাসী বিতাড়ণের পক্ষে। এখন তারা বড় করে আওয়াজ তুলেছে। ঘটনার পর থেকে আতঙ্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে। দেশটিতে অন্তত ৮০ হাজার বাংলাদেশি থাকেন। এর মধ্যে প্রচুর বাংলাদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি করছেন। ইউরোপীয় অন্য


দেশের চেয়ে এখানে অবৈধরা ভালোভাবেই থাকতে পারেন। তাদেরকে ইতালিয়ানরা মানবিক দৃষ্টিতে দেখে। ঘটনার পর থেকে এই অবৈধ বাংলাদেশিদের মধ্যে শঙ্কা ভর করেছে। তারা বাইরে বের হতে, কাজে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এই মুহূর্তে হয়তো কোনো বাংলাদেশিদের ওপর হামলা হবে না। কিন্তু আইনি সুযোগ-সুবিধা অনেকাংশে কমে যাবে। অবৈধ বাংলাদেশিরা আর মানবিক দৃষ্টি পাবে না।

ঘটনার দিন ইউরো কাপের খেলা চলছিল। ইতালিয়ানরা অনেকে টিভি সেটের সামনে। খেলা চলার মধ্যেই ঢাকায় হামলার খবর আসে। এরপর সব গণমাধ্যমে তা ব্রেকিং খবর হিসেবে প্রচার হয়। প্রথমে ২০ জন জিম্মি হওয়ার কথা বলা হয়। এরপর জানা যায় তাদের হত্যা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ জন ইতালিয়ান নাগরিক বলে জানানো হয়। এ খবরে শোকাহত হয়ে পড়ে গোটা ইতালি। রাজনীতিবিদ, সাধারণ নাগরিক সব দিক থেকেই প্রতিক্রিয়া আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ইতালিয়ান নাগরিকরা নানামুখী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে থাকেন। তারা বাংলাদেশের সরকার এবং মিডিয়ারও সমালোচনা করেন।

গণমাধ্যমে দেয়া প্রতিক্রিয়ায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ঘটনাটিকে বড় করে দেখছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, এটা আমাদের ওপর আঘাত। তবে আমাদেরকে দমানো যাবে না।
ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশি ছাত্রদের জন্য ইতালিতে যাওয়ার সুযোগ কমে যেতে পারে। কম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ছাত্ররা আবেদন করে এখানে আসতে পারে। তাদের জন্য বিনা পয়সায় পড়ার কোটা আছে। প্রচুর বাংলাদেশি ছাত্র ইতালিতে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। হামলা ঘটনা তাদের এ সুযোগ সীমিত করে দিতে পারে।
গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশিদের  জন্য সিজোনাল ওয়ার্ক বা কৃষি ভিসা বন্ধ রাখা হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তা খুলে দেয়ার। কিন্তু এ ঘটনার পর আমরা কোন্‌ মুখে এ দাবি জানাতে যাবো। হয়তো এ সুযোগ দীর্ঘ দিনের জন্যই বন্ধ হয়ে থাকবে। ইতালির গণমাধ্যমে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে গদি নিয়ে টানাটানির ফলে এক দল আরেক দলের ওপর দোষারোপ করতে করতে আইএস দেশটিতে অবস্থান করে নেয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরাও তাই বলছেন। তারা বলছেন, বাংলাদেশ বিদেশিদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিতে না পারলে তারা সামনে আরো বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।-এমজমিন
- See more at: http://bn.mtnews24.com/probash/90233/--#sthash.qsg3aFvM.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে বাধা দেয়ায় মাকে হত্যার পর দুই যমজ ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
২৪ জুন ওই হত্যাকাণ্ড হয়।  এ ঘটনার পর ইসলামপন্থি জঙ্গিদের উত্থান নিয়ে সৌদি আরববাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
এর মধ্যে সোমবার মদিনায় মহানবী (সা.) এর মসজিদ হিসেবে খ্যাত মসজিদে নববীর কাছে আত্মঘাতী হামলায় অন্তত চার নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছে।
২৪ জুনের ওই হত্যাকাণ্ডের পর সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, যমজ দুই ভাই খালেদ ও সালেহ আল-ওরাইনি রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত তাদের নিজ বাড়িতে ৬৭ বছর বয়সী মা হাইলা, ৭৩ বছর বয়সী বাবা ও ২২ বছর বয়সী ভাইকে ছুরি মেরেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।



ঘটনায় তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সৌদি গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, তিনজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির পর তাদের মা হিলা মারা যান।
বাবা,-মা ও ভাইকে ছুরি মারার পর ২০ বছর বয়সী দুই ভাই খালেদ ও সালেহ সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল।
হাইলা তার দুই সন্তানকে ইসলামিক স্টেটে যোগ দিতে সিরিয়ায় যেতে বাধা দিয়েছিলেন বলেও গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে বাবা ও ভাইয়ের বর্তমান অবস্থা জানার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেনারেল মনসুর আল-তুর্কি রয়টার্সকে বলেন, ওই যমজ দুই ভাই তাদের মাকে হত্যা করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।  মামলাটি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে।
তবে এখন পর্যন্ত মাত্র একটি বিষয় নিশ্চিত হতে পেরেছি তা হলো ওই দুই ভাই তাকফিরি মতবাদের অনুসারী।  এর চেয়ে আর কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে ২০ বছর বসয়ী ওই দুই যমজ বা তাদের আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল।  কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
ইসলামিক স্টেট বা ধর্মীয় কোনো বিষয় দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তারা মাকে হত্যা করেছে অথবা তাদের মা তাদের ঠিক কি বলেছেন সে বিষয়েও নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২৬ জুন সৌদি ওয়েবসাইট আখবার২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরবে গত বছরের জুলাইয়ের পর সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হাতে পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার এটি পঞ্চম ঘটনা।।
- See more at: http://bn.mtnews24.com/antorjatik/90727/---------#sthash.2kkp6b0Z.dpuf

0 comments:

Post a Comment