advertisement

adverisement

your javascript ads here

Sunday, 17 July 2016

মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায় !!!

 মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায় !!!


.
"আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না"
কথাটি শুনলে মাঝে মাঝে বড্ড হাঁসি
পায়। কিছু কিছু মানুষ আবেগের

বসবর্তিতে খুব সহজেই বলে ফেলে আমি
তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না।

.
সত্যিই কি তাই? সত্যিই কি কেউ
কাউকে ছাড়া বেঁচে থাকা অসম্ভব?
.

ভালোবাসার মানুষটির হাঁত ছেড়ে একলা পথে হেঁটে চলাটা কষ্ট সাদ্ধ্য ব্যাপার হতে পারে কিন্তু তাকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা অসম্ভব কিছু না।
.
প্রথম প্রথম কিছু দিন একাকি চলা কষ্ট হয়, খুব কষ্ট। সবুজ শ্যামল সুন্দর এই পৃথিবীকেও তখন ধূসর মনে হয়।

জীবনটাকে মনে হয় অর্থহীন। তবুও পৃথিবীর কোন এক অদ্ভুদ মায়ার টানে মানুষ বেঁচে থাকার জন্য মনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে থাকে, একাকি চলার লড়াই।
.
লড়াই করতে করতে মানুষ এক সময় মনের মাঝে একাকিত্বের নিজস্ব একটি জগৎ তৈরি করে ফেলে। যে জগতকে সে নিজেই সুন্দর ভাবে নিয়ন্ত্রন করে। ধিরে ধিরে পুরনো সব কিছু ব্যস্ততার মাঝে হারিয়ে, শিখে যায় কাউকে ছাড়া একাকি বেঁচে থাকতে।
.
কোন এক কবি বলেছিলেন, মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়। হু সত্যিই তাই, মানুষের জীবন তেমনি গতিশীল নদীর মত ক্ষনে ক্ষনে বাঁক বদলায়।
.
রাণী বানিয়ে রাখব,
তোমার সব রাগ আর অভিমান মেনে
নিয়ে মনরাজ্যে রানী বানিয়ে রাখবো বলা ছেলেটি একদিন বদলে যায়।
অভিমান করার সুযোগ টুকু ও দেয় না। তখন সবই বাড়াবাড়ি আর ভুল মনে হয়।
.
তোমাকে পেলে কিছু লাগবে না বলা মেয়েটি ও একদিন বলে, "তোমাকে ভালোবেসে, তোমার ঘরে এসে কি পেলাম, কি দিয়েছো তুমি আমায়?
.
আবেগ, সব ই আবেগ। আবেগ দিয়ে প্রেম চললেও সংসার চলে না, জীবন চলে না।
.
বাস্তব বড় কঠিন, বাস্তবতার গল্পটা বড়ই কঠিন। যে গল্পের শুরু আছে ঠিকই কিন্তু শেষ নেই। যেখানে একটি গল্প শেষ হয়, সেখান থেকেই অন্য একটি গল্পের সূত্রপাত হয়।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাজধানী আঙ্কারা ও অন্যতম প্রধান শহর ইস্তাম্বুল যখন দখলে দেয় বিদ্রোহী সেনারা, তখন প্রেসিডেন্ট রিসেফ তাইয়্যেপ এরদোগান সময় কাটাচ্ছিলেন একটি অবকাশ যাপন কেন্দ্রে। কিছু একটা করে বসার আগেই সরকারি গণমাধ্যম সহ প্রায় সব টিভি চ্যানেল দখলে নিয়ে নেয় বিদ্রোহী সেনারা। এমন সময় আধুনিক প্রযুক্তিরই আশ্রয় নেন এরদোগান।
উপায়ান্তর না দেখে আইফোনের ‘ফেসটাইম’ মেসেঞ্জারের মাধ্যমে সরাসরি সাক্ষাৎকার দেন সিএনএন তুর্কের কাছে। সিএনএন’র লাইভ আপডেটে এ সংবাদের প্রথম লাইন: ওয়েলকাম টু মডার্ন ওয়ার্ল্ড।
সংবাদে বলা হয়, ভিডিওবার্তায় সমর্থকদের উদ্দেশে এরদোগান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আসতে আহ্বান জানান। সমর্থকরা হতাশ করেননি তাকে। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে, বসফরাস ব্রিজের ওপরে সৈন্যদের ট্যাংকের সামনে জান হাতে রেখে প্রতিবাদ করেছেন অনেকে। এদের কারও কাছে ছিল তুর্কি জাতীয় পতাকা। ফাঁকা গুলি করেও থামানো যায়নি তাদের।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত বহু ভিডিওতে দেখা গেছে, মানুষ উল্টো সেনাসদস্যদের আটক করেছে। ধরে নিয়ে পুলিশে দিয়েছে। এক ট্যাংকচালক বের হওয়ার চেষ্টা করতেই মানুষের পাথরবৃষ্টির মুখে পড়েন। পরে পুলিশ কোনোমতে তাকে উদ্ধার করে। মধ্যরাতে তখন রাজপথে এরদোগানের সমর্থনে হাজার হাজার মানুষ।
দৃশ্যত
- See more at: http://bn.mtnews24.com/exclusive/93829/#sthash.TXEPQ0dQ.dpuf
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাজধানী আঙ্কারা ও অন্যতম প্রধান শহর ইস্তাম্বুল যখন দখলে দেয় বিদ্রোহী সেনারা, তখন প্রেসিডেন্ট রিসেফ তাইয়্যেপ এরদোগান সময় কাটাচ্ছিলেন একটি অবকাশ যাপন কেন্দ্রে। কিছু একটা করে বসার আগেই সরকারি গণমাধ্যম সহ প্রায় সব টিভি চ্যানেল দখলে নিয়ে নেয় বিদ্রোহী সেনারা। এমন সময় আধুনিক প্রযুক্তিরই আশ্রয় নেন এরদোগান।
উপায়ান্তর না দেখে আইফোনের ‘ফেসটাইম’ মেসেঞ্জারের মাধ্যমে সরাসরি সাক্ষাৎকার দেন সিএনএন তুর্কের কাছে। সিএনএন’র লাইভ আপডেটে এ সংবাদের প্রথম লাইন: ওয়েলকাম টু মডার্ন ওয়ার্ল্ড।
সংবাদে বলা হয়, ভিডিওবার্তায় সমর্থকদের উদ্দেশে এরদোগান সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আসতে আহ্বান জানান। সমর্থকরা হতাশ করেননি তাকে। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে, বসফরাস ব্রিজের ওপরে সৈন্যদের ট্যাংকের সামনে জান হাতে রেখে প্রতিবাদ করেছেন অনেকে। এদের কারও কাছে ছিল তুর্কি জাতীয় পতাকা। ফাঁকা গুলি করেও থামানো যায়নি তাদের।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত বহু ভিডিওতে দেখা গেছে, মানুষ উল্টো সেনাসদস্যদের আটক করেছে। ধরে নিয়ে পুলিশে দিয়েছে। এক ট্যাংকচালক বের হওয়ার চেষ্টা করতেই মানুষের পাথরবৃষ্টির মুখে পড়েন। পরে পুলিশ কোনোমতে তাকে উদ্ধার করে। মধ্যরাতে তখন রাজপথে এরদোগানের সমর্থনে হাজার হাজার মানুষ।
দৃশ্যত
- See more at: http://bn.mtnews24.com/exclusive/93829/#sthash.TXEPQ0dQ.dpuf

Related Posts:

0 comments:

Post a Comment